ঢাকা ০৯:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

৭ ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে চট্টগ্রামে বড় উচ্ছেদ অভিযান

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : ১০:১৯:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ৮৭ বার পড়া হয়েছে

নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় বড় পরিসরে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক)। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সাত ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

চসিক জানায়, আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে সাত ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে অভিযান শুরু হয়। এ সময় পুরাতন রেলস্টেশন থেকে শুরু করে নিউমার্কেট ও জিপিও এলাকার ফুটপাত থেকে হকারদের উচ্ছেদ করা হয়। এসব এলাকায় অবৈধভাবে দোকানপাট, অননুমোদিত স্থাপনা গড়ে পথচারীদের চলাচলে বিঘ্ন ও যানজট সৃষ্টি হচ্ছিল।

অভিযানের বিষয়ে চসিক মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, পথচারীদের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে গত ৩০ জানুয়ারি চসিকের মাসিক সভায় ব্যাপক অভিযান চালানোর ঘোষণা দিয়েছিলাম। নিউমার্কেট মোড়ের হকার উচ্ছেদ এক শ্রেণির চাঁদাবাজদের কারণে খুবই কঠিন। এ চাঁদাবাজদের কারণে মানুষ স্বস্তিতে হাটতে পারত না, সড়কে জ্যাম লেগে থাকত। আমি সাহস করে এবং নিজের ওপর ঝুঁকি নিয়ে চট্টগ্রামের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছি।

তিনি আরও বলেন, অভিযানের পর উদ্ধার হওয়া জায়গা রক্ষায় কাঁটাতারের বেড়াও দিয়েছি। পাশাপাশি উদ্ধার হওয়া জায়গায় নিয়মিত মনিটরিং চলবে। কোনো হুমকি ধমকি বা প্রলোভনে কাজ হবে না। যে জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে তাদের স্বার্থে কাজ করে যাব।

অভিযানে প্রায় ২৫০ পুলিশ, ৩০ জন র‌্যাব সদস্য, ২০০ শ্রমিক, বিপুল সংখ্যক চসিকের নিরাপত্তাকর্মী ও আনসার সদস্যরা অংশ নেন। অভিযানে সড়ক ও ফুটপাতে হকারদের বাঁশ, চৌকি, খাট, টেবিল জব্দ করে চসিকের গাড়িতে তোলা হয়।

আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে কলেজ শিক্ষক সমিতির কমিটি গঠন

৭ ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে চট্টগ্রামে বড় উচ্ছেদ অভিযান

আপডেট টাইম : ১০:১৯:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় বড় পরিসরে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক)। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সাত ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

চসিক জানায়, আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে সাত ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে অভিযান শুরু হয়। এ সময় পুরাতন রেলস্টেশন থেকে শুরু করে নিউমার্কেট ও জিপিও এলাকার ফুটপাত থেকে হকারদের উচ্ছেদ করা হয়। এসব এলাকায় অবৈধভাবে দোকানপাট, অননুমোদিত স্থাপনা গড়ে পথচারীদের চলাচলে বিঘ্ন ও যানজট সৃষ্টি হচ্ছিল।

অভিযানের বিষয়ে চসিক মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, পথচারীদের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে গত ৩০ জানুয়ারি চসিকের মাসিক সভায় ব্যাপক অভিযান চালানোর ঘোষণা দিয়েছিলাম। নিউমার্কেট মোড়ের হকার উচ্ছেদ এক শ্রেণির চাঁদাবাজদের কারণে খুবই কঠিন। এ চাঁদাবাজদের কারণে মানুষ স্বস্তিতে হাটতে পারত না, সড়কে জ্যাম লেগে থাকত। আমি সাহস করে এবং নিজের ওপর ঝুঁকি নিয়ে চট্টগ্রামের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছি।

তিনি আরও বলেন, অভিযানের পর উদ্ধার হওয়া জায়গা রক্ষায় কাঁটাতারের বেড়াও দিয়েছি। পাশাপাশি উদ্ধার হওয়া জায়গায় নিয়মিত মনিটরিং চলবে। কোনো হুমকি ধমকি বা প্রলোভনে কাজ হবে না। যে জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে তাদের স্বার্থে কাজ করে যাব।

অভিযানে প্রায় ২৫০ পুলিশ, ৩০ জন র‌্যাব সদস্য, ২০০ শ্রমিক, বিপুল সংখ্যক চসিকের নিরাপত্তাকর্মী ও আনসার সদস্যরা অংশ নেন। অভিযানে সড়ক ও ফুটপাতে হকারদের বাঁশ, চৌকি, খাট, টেবিল জব্দ করে চসিকের গাড়িতে তোলা হয়।