ঢাকা ০৫:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

যে কারণে রোজায় খেজুর খাবেন

???????????????????

লাইফস্টাইল ডেস্ক :   ইফতারে খেজুর খাওয়ার অভ্যাস প্রায় সবারই আছে। অন্যান্য পরিচিত ইফতারির পাশাপাশি খেজুর কিন্তু প্রতিদিন থাকবেই। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন কেন প্রতিদিন ইফতারে খেজুর রাখা হয়? আসলে এই ফলটির রয়েছে অনেক উপকারিতা। সারাদিন রোজা রাখার পর পেট খালি থাকে বলে শরীরে গ্লুকোজের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। খেজুর সেটি দ্রুত পূরণে সাহায্য করে। চলুন জেনে নেই খেজুরের আরও কিছু উপকারিতা-

আরো পড়ুন :  কারাগারে জঙ্গি ও শীর্ষ সন্ত্রাসীদের বিষয়ে সর্তক থাক‌ার নির্দেশ আইজি প্রিজনের

আরো পড়ুন :  সাগর-রুনি হত্যার প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ৬৫তম বারের মতো পেছাল

খেজুরে রয়েছে প্রচুর আয়রন। প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস দেহের আয়রনের অভাব পূরণ করে এবং রক্তস্বল্পতা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। যাদের এই রক্তস্বল্পতার সমস্যা রয়েছে তাদের প্রতিদিন খেজুর খাওর অভ্যাস করা উচিত।

অনেকেরই খাওয়ার রুচি থাকে না। তাদেরকে নিয়মিত খেজুর খেতে দিলে রুচি ফিরে আসবে।

খেজুর পেটের গ্যাস, শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি এবং এজমায় উপকারী।

শক্ত খেজুর পানিতে ভিজিয়ে সেই পানি খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। তাজা খেজুর নরম এবং মাংসল যা সহজেই হজম হয়।

হৃদপিণ্ডের সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। সারারাত খেজুর পানিতে ভিজিয়ে সকালে পিষে খাওয়ার অভ্যাস হার্টের রোগীর সুস্থতায় কাজ করে।

খেজুর বিভিন্ন ক্যান্সার থেকে শরীরকে সুস্থ রাখতে অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে। যেমন খেজুর লাংস ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।

খেজুরে প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল বিদ্যমান থাকায় অনেক রোগ নিরাময় করা সম্ভব। সাথে সাথে আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে সহায়তা করে।

খেজুরে আছে ডায়েটরই ফাইবার যা কলেস্টোরল থেকে মুক্তি দেয়। ফলে ওজন বেশি বাড়ে না, সঠিক ওজনে শরীরকে সুন্দর রাখা যায়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পক্ষাঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য খেজুর খুবই উপকারী।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

যে কারণে রোজায় খেজুর খাবেন

আপডেট টাইম : ০১:৪৯:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০১৯

লাইফস্টাইল ডেস্ক :   ইফতারে খেজুর খাওয়ার অভ্যাস প্রায় সবারই আছে। অন্যান্য পরিচিত ইফতারির পাশাপাশি খেজুর কিন্তু প্রতিদিন থাকবেই। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন কেন প্রতিদিন ইফতারে খেজুর রাখা হয়? আসলে এই ফলটির রয়েছে অনেক উপকারিতা। সারাদিন রোজা রাখার পর পেট খালি থাকে বলে শরীরে গ্লুকোজের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। খেজুর সেটি দ্রুত পূরণে সাহায্য করে। চলুন জেনে নেই খেজুরের আরও কিছু উপকারিতা-

আরো পড়ুন :  কারাগারে জঙ্গি ও শীর্ষ সন্ত্রাসীদের বিষয়ে সর্তক থাক‌ার নির্দেশ আইজি প্রিজনের

আরো পড়ুন :  সাগর-রুনি হত্যার প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ৬৫তম বারের মতো পেছাল

খেজুরে রয়েছে প্রচুর আয়রন। প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস দেহের আয়রনের অভাব পূরণ করে এবং রক্তস্বল্পতা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। যাদের এই রক্তস্বল্পতার সমস্যা রয়েছে তাদের প্রতিদিন খেজুর খাওর অভ্যাস করা উচিত।

অনেকেরই খাওয়ার রুচি থাকে না। তাদেরকে নিয়মিত খেজুর খেতে দিলে রুচি ফিরে আসবে।

খেজুর পেটের গ্যাস, শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি এবং এজমায় উপকারী।

শক্ত খেজুর পানিতে ভিজিয়ে সেই পানি খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। তাজা খেজুর নরম এবং মাংসল যা সহজেই হজম হয়।

হৃদপিণ্ডের সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। সারারাত খেজুর পানিতে ভিজিয়ে সকালে পিষে খাওয়ার অভ্যাস হার্টের রোগীর সুস্থতায় কাজ করে।

খেজুর বিভিন্ন ক্যান্সার থেকে শরীরকে সুস্থ রাখতে অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে। যেমন খেজুর লাংস ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।

খেজুরে প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল বিদ্যমান থাকায় অনেক রোগ নিরাময় করা সম্ভব। সাথে সাথে আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে সহায়তা করে।

খেজুরে আছে ডায়েটরই ফাইবার যা কলেস্টোরল থেকে মুক্তি দেয়। ফলে ওজন বেশি বাড়ে না, সঠিক ওজনে শরীরকে সুন্দর রাখা যায়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পক্ষাঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য খেজুর খুবই উপকারী।