ঢাকা ১০:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ মার্চ ২০২৪

রাজশাহীর তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা, চবিসাসের নিন্দা

ফাইল ছবি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আদিব হাসানসহ রাজশাহীর তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (চবিসাস)।

রোববার চবিসাস সভাপতি আশহাবুর রহমান শোয়েব ও সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুর হাসান স্বাক্ষরিত এক যৌথ বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান।

তারা বলেন, গত ৯ নভেম্বর এসএ টিভিতে প্রচারিত প্রতিবেদন এবং ১০ নভেম্বর দৈনিক যুগান্তরে ‘রাবি ও রুয়েটে ইয়াবা ব্যবসায় ৪৪ শিক্ষক শিক্ষার্থী কর্মচারী’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি ছিল যথেষ্ট তথ্যসমৃদ্ধ ও বস্তুনিষ্ঠ। কিন্তু এরপরেও শুধুমাত্র সাংবাদিকদের হয়রানি এবং আইনের আশ্রয় নিয়ে সম্ভাব্য শাস্তি এড়াতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে একটি মামলা করা হয়।

এছাড়া ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পদধারী দু’জন নেতার ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়া অত্যন্ত দুঃখজনক জানিয়ে তারা বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাদক অধিশাখার প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পরও ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে একাডেমিক ও সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা না নেয়াতে আমরা হতবাক।

এ সময় তারা মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এই মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারেরও দাবি জানান। পাশাপাশি নিকৃষ্ট ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত সকলকে শাস্তির আওতায় এনে দেশকে মাদকমুক্ত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি দাবি জানাচ্ছে চবিসাস।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা

রাজশাহীর তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা, চবিসাসের নিন্দা

আপডেট টাইম : ০১:০৬:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০১৭

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আদিব হাসানসহ রাজশাহীর তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (চবিসাস)।

রোববার চবিসাস সভাপতি আশহাবুর রহমান শোয়েব ও সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুর হাসান স্বাক্ষরিত এক যৌথ বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান।

তারা বলেন, গত ৯ নভেম্বর এসএ টিভিতে প্রচারিত প্রতিবেদন এবং ১০ নভেম্বর দৈনিক যুগান্তরে ‘রাবি ও রুয়েটে ইয়াবা ব্যবসায় ৪৪ শিক্ষক শিক্ষার্থী কর্মচারী’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি ছিল যথেষ্ট তথ্যসমৃদ্ধ ও বস্তুনিষ্ঠ। কিন্তু এরপরেও শুধুমাত্র সাংবাদিকদের হয়রানি এবং আইনের আশ্রয় নিয়ে সম্ভাব্য শাস্তি এড়াতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে একটি মামলা করা হয়।

এছাড়া ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পদধারী দু’জন নেতার ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়া অত্যন্ত দুঃখজনক জানিয়ে তারা বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাদক অধিশাখার প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পরও ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে একাডেমিক ও সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা না নেয়াতে আমরা হতবাক।

এ সময় তারা মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এই মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারেরও দাবি জানান। পাশাপাশি নিকৃষ্ট ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত সকলকে শাস্তির আওতায় এনে দেশকে মাদকমুক্ত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি দাবি জানাচ্ছে চবিসাস।