১২:৫৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

অপরূপ প্রকৃতিকন্যা নেত্রকোণার দুর্গাপুর

  • Reporter Name
  • Update Time : ০১:১০:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০১৯
  • ৩১৮ Time View

ভ্রমণ ডেস্ক :   নেত্রকোনার সুসং দুর্গাপুর। এখানে প্রকৃতি সেজে আছে অপরূপ রুপে। পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে যাওয়া স্বচ্ছ সোমেশ্বরী আর এক পাড়ে সাদা মাটির পাহাড় এই সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। মনোরম এই দৃশ্য উপভোগ করতে প্রতিদিন বিভিন্ন জাগয়া থেকে দুর্গাপুরে আসেন ভ্রমণপিপাসুরা। অবকাঠামো উন্নয়ন ও সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হলে আয় হতে পারে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

জেলা শহর থেকে প্রায় ৩৭ কিলোমিটার দূরে গারো পাহাড়। এর পাদদেশে সীমান্তবর্তী সুসং দুর্গাপুর উপজেলা। প্রবেশদ্বার বিরিশিরিতেই দর্শনার্থীদের নজরকাড়ে টংক বিদ্রোহের সাক্ষী ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি।

পাহাড়ী এই জনপদে আরও আছে হাজং মাতা রাশিমনির স্মৃতিসৌধ, রানীখং মিশন, সাদা মাটির পাহাড়, সোমেশ্বরী নদীসহ নানা দর্শনীয় স্থান। নিজেদের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি নিয়ে প্রকৃতির সাথে নিবিড়ভাবে বসবাস করছে গারো, হাজং ও বানাই সম্প্রদায়ের মানুষ।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে প্রতিদিন দেশ-বিদেশের পর্যটকরা আসেন দুর্গাপুরে। অবকাঠামো উন্নয়নসহ সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা।

স্থানীয় প্রশাসন বলছে, পর্যটকদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর কাজ চলছে।

সুসং দুর্গাপুরকে পর্যটন এলাকা ঘোষণা করে এর উন্নয়ন চান সংশ্লিষ্টরা।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

অপরূপ প্রকৃতিকন্যা নেত্রকোণার দুর্গাপুর

Update Time : ০১:১০:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০১৯

ভ্রমণ ডেস্ক :   নেত্রকোনার সুসং দুর্গাপুর। এখানে প্রকৃতি সেজে আছে অপরূপ রুপে। পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে যাওয়া স্বচ্ছ সোমেশ্বরী আর এক পাড়ে সাদা মাটির পাহাড় এই সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। মনোরম এই দৃশ্য উপভোগ করতে প্রতিদিন বিভিন্ন জাগয়া থেকে দুর্গাপুরে আসেন ভ্রমণপিপাসুরা। অবকাঠামো উন্নয়ন ও সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হলে আয় হতে পারে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

জেলা শহর থেকে প্রায় ৩৭ কিলোমিটার দূরে গারো পাহাড়। এর পাদদেশে সীমান্তবর্তী সুসং দুর্গাপুর উপজেলা। প্রবেশদ্বার বিরিশিরিতেই দর্শনার্থীদের নজরকাড়ে টংক বিদ্রোহের সাক্ষী ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি।

পাহাড়ী এই জনপদে আরও আছে হাজং মাতা রাশিমনির স্মৃতিসৌধ, রানীখং মিশন, সাদা মাটির পাহাড়, সোমেশ্বরী নদীসহ নানা দর্শনীয় স্থান। নিজেদের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি নিয়ে প্রকৃতির সাথে নিবিড়ভাবে বসবাস করছে গারো, হাজং ও বানাই সম্প্রদায়ের মানুষ।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে প্রতিদিন দেশ-বিদেশের পর্যটকরা আসেন দুর্গাপুরে। অবকাঠামো উন্নয়নসহ সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা।

স্থানীয় প্রশাসন বলছে, পর্যটকদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর কাজ চলছে।

সুসং দুর্গাপুরকে পর্যটন এলাকা ঘোষণা করে এর উন্নয়ন চান সংশ্লিষ্টরা।