ঢাকা ০৫:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

ঝিনাইদহ সদরের দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগের নামে চলছে টাকার বাণিজ্য সভাপতির কারিশমা।

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহ  সদরের দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় একটি সুনামধন্য স্কুল। এই স্কুলে প্রায় আটটি গ্রামের ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করে। স্কুলটি ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত। স্কুলটি এক সময় ঝিনাইদহ সদরের মধ্যে একটি সুনামধন্য স্কুল হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু সম্প্রীতি ২০২৩ সালের জুন মাসে ম্যানেজিং কমিটির একটি নির্বাচন হয়। সেই নির্বাচনে একজন অদক্ষ এবং অযোগ্য ব্যক্তিকে সভাপতি মনোনীত করা হয়। তার ছেলেমেয়ে ওই স্কুলে লেখাপড়া করে না। তাহলে তিনি কিভাবে সভাপতি হলো তিনি জোর করে বিপরীত প্যানেলের ভোটারদের হুমকি ধামকি দিয়ে সভাপতি হন। এই ভোটটি যে সাধারণ ভোটারকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে করা হয়েছে তার বিপরীতে বিরোধী প্যানেল মেম্বার মোঃ ফজলুর রহমান বিজ্ঞ চিফ জুডিশিয়াল মেজিস্ট্রিটে একটি মামলা  দায়ের করেন, যার নম্বর ৩৭৫/২৩ মামলাটি বিজ্ঞ আদালতে  চলমান  রয়েছে, কিন্তু এর মাঝে সভাপতি নিয়োগ  প্রক্রিয়া   চলমান  করে রেখেছে। কোন ক্ষমতা বলে এটাই  প্রশ্নবৃদ্ধ করেছে সাধারণ জনগণকে। এরই তথ্যসূত্র মতে  সাংবাদিকরা নিউজ সংগ্রহ করতে গেলে সভাপতি নেতৃত্বে একটি সন্ত্রাস বাহিনী হামলা করে, সেখানে প্রতিনিধি ও ক্যামেরাম্যান সহ আহত হন। এই স্কুলে  মোট ছাত্র ছাত্রী আছে ৪১০ জন।
এর ছাত্রী আছে ১৫৭ জন এর মধ্যে এবং ছাত্র আছে ২১৩ জন। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে এই হাইস্কুলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার প্রতিটি স্কুলে একটি করে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করে দিয়েছেন। কিন্তু সরজমিনে যেয়ে  দেখে দেখা যায় এখানে ১৭ টি ল্যাপটপ আছে বলে সভাপতি জানান, কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে সেখানে আছে মাত্র ১৩ টি ল্যাপটপ এটা অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, প্রদর্শন বোর্ড আছে ফাকা।পড়ে আছে এলইডি মনিটর, রুমে ঢুকে দেখা যায়, ল্যাবের   যিনি দায়িত্বে আছেন, তিনি তেমন কিছু জানেন না, ল্যাবের  সহকারী শিক্ষিকা শারমিন সুলতানা জানান সভাপতি প্যানেলের আমি না থাকাই, তিনি আমাকে দেখতে পারেন না, এখানে কোন সমস্যার কথা বললে তিনি কর্ণপাত করেন না, প্রধান শিক্ষক উনার কথামতোই চলে, নেট  প্যাকেজ সময় শেষ হলে  বন্ধ হয়ে যায় অনলাইন কার্যক্রম,প্রধান শিক্ষককে বললে তিনি বললে আর লাগবেনা, সপ্তম শ্রেণীর একজন শিক্ষার্থীর কাজে আমরা জানতে চাই শেখ রাসেল কে তিনি তা বলতে পারেন না, কি শিক্ষা হচ্ছে এই দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে, শুধু কি সভাপতি নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা, এই স্কুলে  এখন কিছু তৃতীয়  ও চতুর্থ শ্রেণীর নিয়োগ বাণিজ্য চলছে, প্রার্থীদের কাজ  থেকে ১২ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা নিয়ে তাদের মনগড়া জনবল নিয়োগ করবে। বিজয়পুর গ্রামের আবুবক্কার সাথে সাংবাদিকদের কথা হলে জানান এই স্কুলের সভাপতি স্কুলের উন্নয়নে কোন মাথা ব্যাথা নেই, উনি টাকা নিয়ে  নিয়োগ বাণিজ্য চলমান রেখেছে। এখানে শিক্ষার পরিবেশ খুবই খারাপ, স্যারদের মতে গ্রুপিং, ঠিকমতো ছাত্রদের লেখাপড়া আগের মতো এখন আর হয় না। স্কুলের  খেলার মাঠের জমি পর্যন্ত বিক্রি করে দিয়েছে এই সভাপতি। দেশরত্ন শেখ হাসিনার বাংলায় কেউ অন্যায় করে ক্ষমতায় থাক আজ শিক্ষা ব্যবস্থা যদি এভাবে ধ্বংস হয়ে যায় জাতি আজ কোথায়। তাই এর সঠিক ব্যবস্থা নিলে আমি মনে করি স্কুলটি সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে  চলবে অতীতের মত, আমরা শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখি, তিনি এর সুষ্ঠু সমাধান পূর্বক   সুন্দর শিক্ষাঙ্গন উপাহার  দেবেন বলে আমাদের সকলের  প্রত্যাশা। বিজয়পুরের বিল্লাল মেম্বার   সাথে কথা হলে তিনি বলেন এই সভাপতি এ স্কুলে আসার পর থেকে তিনি যে স্বেচ্ছাচারিতা অনিয়ম এবং দুর্নীতির আকড়া হিসেবে পরিণত করেছে  আমি তার ধিক্কার এবং নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এবং স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ এটিএম আত্তাবুর জামান বলেন সভাপতি আমাকে হুমকি দিয়ে বলে তুমি আমার নির্দেশ পথে চলবে তা না হলে নোটিশ করব, এবং সহকারী শিক্ষক বৈদ্যনাথ বিশ্বাস জানান সভাপতির  আচার-আচরণ আমরা স্কুলের শিক্ষকরা ভয়ে কিছু বলতে পারি না।বললে তিনি সমস্যা করবেন বলে  আমাদের নানান ভাবে  ভোগান্তির শিকার হতে হয়। কমিটির একজন নির্বাচিত সদস্য শ্রী গোসাই তিনি বলেন সভাপতি আমাকে দেখতে পারেনা, কোন মিটিংয়ে আমাকে চিটি পাঠায় না, এবং আমাকে বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান করে আমি সংখ্যালঘু বলে। তিনি বলেন শিক্ষার পরিবার যদি এরকম হয় আমি চাই দেশরত্ন শেখ হাসিনা আধুনিক ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার, তার আশু   হস্তক্ষেপ  কামনা করছি। এবং সেই সাথে ঝিনাইদহ  মান্যবর জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, এবং মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এর কাছে জোর দাবি জানাই এরকম সভাপতি যেন স্কুল প্রতিষ্ঠানে পরিচালনা করলে ধ্বংস হয়ে যাবে শিক্ষা ব্যবস্থা। বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গোড়ার যে লালিত স্বপ্ন দেখে গেছেন, তারই তো সুযোগ্য কন্যা আজকের সকল প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা শিক্ষাঅঙ্গনের  যে পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন তা আজ প্রশংসার দাবিদার। কিন্তু কিছু ব্যক্তি তাদের ব্যক্তিগত কায়েমি স্বার্থ হাসিল করার জন্য শেখ হাসিনার উন্নয়নকে ধুলিস্যাৎ করে দিছে। যে অত্যন্ত দুঃখ এবং কষ্টের, এই সভাপতির অপসারণসহ  তিনি যে অনিয়ম গুলো করেছেন তার সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে  বিচার হওয়া দরকার। আমরা সাধারণ জনগণ আমরা চাই দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি কলঙ্কমুক্ত, সভাপতির  স্বেচ্ছাচারিতা মুক্ত,  নিয়োগ বাণিজ্য মুক্ত, শিক্ষার সঠিক পরিবেশ এবং ছেলে মেয়ে যাতে সুন্দরভাবে লেখাপড়া করে দেশ ও জাতির জন্য সুনাম বয়ে আনতে পারে। এবং দোষী ব্যক্তির বিরুদ্ধে কঠোর আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা   হোক এটি আমাদের অভিভাবকদের সকলের দাবি সাধারণ জনগণ ও সুশীল সমাজের  পক্ষ  থেকে।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

ঝিনাইদহ সদরের দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগের নামে চলছে টাকার বাণিজ্য সভাপতির কারিশমা।

আপডেট টাইম : ১১:১২:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ অক্টোবর ২০২৩

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহ  সদরের দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় একটি সুনামধন্য স্কুল। এই স্কুলে প্রায় আটটি গ্রামের ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করে। স্কুলটি ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত। স্কুলটি এক সময় ঝিনাইদহ সদরের মধ্যে একটি সুনামধন্য স্কুল হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু সম্প্রীতি ২০২৩ সালের জুন মাসে ম্যানেজিং কমিটির একটি নির্বাচন হয়। সেই নির্বাচনে একজন অদক্ষ এবং অযোগ্য ব্যক্তিকে সভাপতি মনোনীত করা হয়। তার ছেলেমেয়ে ওই স্কুলে লেখাপড়া করে না। তাহলে তিনি কিভাবে সভাপতি হলো তিনি জোর করে বিপরীত প্যানেলের ভোটারদের হুমকি ধামকি দিয়ে সভাপতি হন। এই ভোটটি যে সাধারণ ভোটারকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে করা হয়েছে তার বিপরীতে বিরোধী প্যানেল মেম্বার মোঃ ফজলুর রহমান বিজ্ঞ চিফ জুডিশিয়াল মেজিস্ট্রিটে একটি মামলা  দায়ের করেন, যার নম্বর ৩৭৫/২৩ মামলাটি বিজ্ঞ আদালতে  চলমান  রয়েছে, কিন্তু এর মাঝে সভাপতি নিয়োগ  প্রক্রিয়া   চলমান  করে রেখেছে। কোন ক্ষমতা বলে এটাই  প্রশ্নবৃদ্ধ করেছে সাধারণ জনগণকে। এরই তথ্যসূত্র মতে  সাংবাদিকরা নিউজ সংগ্রহ করতে গেলে সভাপতি নেতৃত্বে একটি সন্ত্রাস বাহিনী হামলা করে, সেখানে প্রতিনিধি ও ক্যামেরাম্যান সহ আহত হন। এই স্কুলে  মোট ছাত্র ছাত্রী আছে ৪১০ জন।
এর ছাত্রী আছে ১৫৭ জন এর মধ্যে এবং ছাত্র আছে ২১৩ জন। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে এই হাইস্কুলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার প্রতিটি স্কুলে একটি করে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করে দিয়েছেন। কিন্তু সরজমিনে যেয়ে  দেখে দেখা যায় এখানে ১৭ টি ল্যাপটপ আছে বলে সভাপতি জানান, কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে সেখানে আছে মাত্র ১৩ টি ল্যাপটপ এটা অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, প্রদর্শন বোর্ড আছে ফাকা।পড়ে আছে এলইডি মনিটর, রুমে ঢুকে দেখা যায়, ল্যাবের   যিনি দায়িত্বে আছেন, তিনি তেমন কিছু জানেন না, ল্যাবের  সহকারী শিক্ষিকা শারমিন সুলতানা জানান সভাপতি প্যানেলের আমি না থাকাই, তিনি আমাকে দেখতে পারেন না, এখানে কোন সমস্যার কথা বললে তিনি কর্ণপাত করেন না, প্রধান শিক্ষক উনার কথামতোই চলে, নেট  প্যাকেজ সময় শেষ হলে  বন্ধ হয়ে যায় অনলাইন কার্যক্রম,প্রধান শিক্ষককে বললে তিনি বললে আর লাগবেনা, সপ্তম শ্রেণীর একজন শিক্ষার্থীর কাজে আমরা জানতে চাই শেখ রাসেল কে তিনি তা বলতে পারেন না, কি শিক্ষা হচ্ছে এই দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে, শুধু কি সভাপতি নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা, এই স্কুলে  এখন কিছু তৃতীয়  ও চতুর্থ শ্রেণীর নিয়োগ বাণিজ্য চলছে, প্রার্থীদের কাজ  থেকে ১২ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা নিয়ে তাদের মনগড়া জনবল নিয়োগ করবে। বিজয়পুর গ্রামের আবুবক্কার সাথে সাংবাদিকদের কথা হলে জানান এই স্কুলের সভাপতি স্কুলের উন্নয়নে কোন মাথা ব্যাথা নেই, উনি টাকা নিয়ে  নিয়োগ বাণিজ্য চলমান রেখেছে। এখানে শিক্ষার পরিবেশ খুবই খারাপ, স্যারদের মতে গ্রুপিং, ঠিকমতো ছাত্রদের লেখাপড়া আগের মতো এখন আর হয় না। স্কুলের  খেলার মাঠের জমি পর্যন্ত বিক্রি করে দিয়েছে এই সভাপতি। দেশরত্ন শেখ হাসিনার বাংলায় কেউ অন্যায় করে ক্ষমতায় থাক আজ শিক্ষা ব্যবস্থা যদি এভাবে ধ্বংস হয়ে যায় জাতি আজ কোথায়। তাই এর সঠিক ব্যবস্থা নিলে আমি মনে করি স্কুলটি সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে  চলবে অতীতের মত, আমরা শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখি, তিনি এর সুষ্ঠু সমাধান পূর্বক   সুন্দর শিক্ষাঙ্গন উপাহার  দেবেন বলে আমাদের সকলের  প্রত্যাশা। বিজয়পুরের বিল্লাল মেম্বার   সাথে কথা হলে তিনি বলেন এই সভাপতি এ স্কুলে আসার পর থেকে তিনি যে স্বেচ্ছাচারিতা অনিয়ম এবং দুর্নীতির আকড়া হিসেবে পরিণত করেছে  আমি তার ধিক্কার এবং নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এবং স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ এটিএম আত্তাবুর জামান বলেন সভাপতি আমাকে হুমকি দিয়ে বলে তুমি আমার নির্দেশ পথে চলবে তা না হলে নোটিশ করব, এবং সহকারী শিক্ষক বৈদ্যনাথ বিশ্বাস জানান সভাপতির  আচার-আচরণ আমরা স্কুলের শিক্ষকরা ভয়ে কিছু বলতে পারি না।বললে তিনি সমস্যা করবেন বলে  আমাদের নানান ভাবে  ভোগান্তির শিকার হতে হয়। কমিটির একজন নির্বাচিত সদস্য শ্রী গোসাই তিনি বলেন সভাপতি আমাকে দেখতে পারেনা, কোন মিটিংয়ে আমাকে চিটি পাঠায় না, এবং আমাকে বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান করে আমি সংখ্যালঘু বলে। তিনি বলেন শিক্ষার পরিবার যদি এরকম হয় আমি চাই দেশরত্ন শেখ হাসিনা আধুনিক ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার, তার আশু   হস্তক্ষেপ  কামনা করছি। এবং সেই সাথে ঝিনাইদহ  মান্যবর জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, এবং মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এর কাছে জোর দাবি জানাই এরকম সভাপতি যেন স্কুল প্রতিষ্ঠানে পরিচালনা করলে ধ্বংস হয়ে যাবে শিক্ষা ব্যবস্থা। বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গোড়ার যে লালিত স্বপ্ন দেখে গেছেন, তারই তো সুযোগ্য কন্যা আজকের সকল প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা শিক্ষাঅঙ্গনের  যে পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন তা আজ প্রশংসার দাবিদার। কিন্তু কিছু ব্যক্তি তাদের ব্যক্তিগত কায়েমি স্বার্থ হাসিল করার জন্য শেখ হাসিনার উন্নয়নকে ধুলিস্যাৎ করে দিছে। যে অত্যন্ত দুঃখ এবং কষ্টের, এই সভাপতির অপসারণসহ  তিনি যে অনিয়ম গুলো করেছেন তার সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে  বিচার হওয়া দরকার। আমরা সাধারণ জনগণ আমরা চাই দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি কলঙ্কমুক্ত, সভাপতির  স্বেচ্ছাচারিতা মুক্ত,  নিয়োগ বাণিজ্য মুক্ত, শিক্ষার সঠিক পরিবেশ এবং ছেলে মেয়ে যাতে সুন্দরভাবে লেখাপড়া করে দেশ ও জাতির জন্য সুনাম বয়ে আনতে পারে। এবং দোষী ব্যক্তির বিরুদ্ধে কঠোর আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা   হোক এটি আমাদের অভিভাবকদের সকলের দাবি সাধারণ জনগণ ও সুশীল সমাজের  পক্ষ  থেকে।