ঢাকা ০৪:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

নজরুলের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর অনেক মিল: হানিফ

ফাইল ছবি

আলোর জগত ডেস্ক :  বাংলাদেশের জাতীয় কবি নজরুল ইসলামের সাংবিধানিক স্বীকৃতি নিয়ে নতুন করে ভাবনা ও বিতর্কের সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ। তিনি বলেন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর অনেক মিল। দুজনেই বাঙালির মুক্তির জন্য সারা জীবন সংগ্রাম করে গেছেন। আজ শনিবার জাতীয় কবির ১২০তম জন্ম বার্ষিকীতে কবির মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

আরো পড়ুন :  জাতীয় কবির জন্মবার্ষিকী আজ

আরো পড়ুন :  পাকিস্তানে নামাজের সময় মসজিদে হামলায় নিহত ৩

আরো পড়ুন :  পদ্মা সেতু : বসলো ১৩তম স্প্যান, দৃশ্যমান হলো ২ কিলোমিটার

হানিফ বলেন, কাজী নজরুল ইসলাম ও বঙ্গবন্ধু দুজনেই ছিলেন পরম আশাবাদী মানুষ। বাঙালির মুক্তি সংগ্রাম ও স্বাধীনতা নিয়ে এদের মত করে আর কেউ স্বপ্ন দেখেনি। সেই স্বপ্নকে কালি ও কলমের মাধ্যমে কবিতায় রূপ দিয়েছে নজরুল, আর বঙ্গবন্ধু করেছেন বাস্তব।

নজরুলকে অসাম্প্রদায়িক চেতনার কবি আখ্যা দিয়ে হানিফ বলেন, নজরুল সাম্যের কবি। তিনি অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাংলা চেয়েছিলেন, যে কারণে তার পাঠ এখনো প্রাসঙ্গিক। এই দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে নজরুলের চিন্তাকে কাজে লাগাতে হবে।

জাতীয় কবি হিসেবে সাংবিধানিক ঘোষণার নথিপত্র আছে কি-না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কবি নজরুলকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কলকাতা থেকে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছিলেন এবং জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়েছিলেন। আমরা জানি তিনি আমাদের জাতীয় কবি। এটার কোথায় প্রজ্ঞাপন আছে কি-না সেটা সরকারের সংশ্লিষ্টরা বলতে পারবেন।

হানিফ বলেন, কবিকে জাতির পিতা স্বীকৃতি দিয়ে গেছেন। এটি নিয়ে নতুন করে ভাবনার ও বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই। কাজী নজরুল ইসলাম এদেশের মানুষের কাছে স্মরণীয় এবং বরণীয় হয়ে থাকবেন। বিশেষ করে অসাম্প্রদায়িক সমাজ গড়ার ক্ষেত্রে তার যে অসামান্য অবদান সেটা সারাজীবন সবাই তাকে মনে রাখবে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

নজরুলের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর অনেক মিল: হানিফ

আপডেট টাইম : ০৪:৩৮:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ মে ২০১৯

আলোর জগত ডেস্ক :  বাংলাদেশের জাতীয় কবি নজরুল ইসলামের সাংবিধানিক স্বীকৃতি নিয়ে নতুন করে ভাবনা ও বিতর্কের সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ। তিনি বলেন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর অনেক মিল। দুজনেই বাঙালির মুক্তির জন্য সারা জীবন সংগ্রাম করে গেছেন। আজ শনিবার জাতীয় কবির ১২০তম জন্ম বার্ষিকীতে কবির মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

আরো পড়ুন :  জাতীয় কবির জন্মবার্ষিকী আজ

আরো পড়ুন :  পাকিস্তানে নামাজের সময় মসজিদে হামলায় নিহত ৩

আরো পড়ুন :  পদ্মা সেতু : বসলো ১৩তম স্প্যান, দৃশ্যমান হলো ২ কিলোমিটার

হানিফ বলেন, কাজী নজরুল ইসলাম ও বঙ্গবন্ধু দুজনেই ছিলেন পরম আশাবাদী মানুষ। বাঙালির মুক্তি সংগ্রাম ও স্বাধীনতা নিয়ে এদের মত করে আর কেউ স্বপ্ন দেখেনি। সেই স্বপ্নকে কালি ও কলমের মাধ্যমে কবিতায় রূপ দিয়েছে নজরুল, আর বঙ্গবন্ধু করেছেন বাস্তব।

নজরুলকে অসাম্প্রদায়িক চেতনার কবি আখ্যা দিয়ে হানিফ বলেন, নজরুল সাম্যের কবি। তিনি অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাংলা চেয়েছিলেন, যে কারণে তার পাঠ এখনো প্রাসঙ্গিক। এই দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে নজরুলের চিন্তাকে কাজে লাগাতে হবে।

জাতীয় কবি হিসেবে সাংবিধানিক ঘোষণার নথিপত্র আছে কি-না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কবি নজরুলকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কলকাতা থেকে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছিলেন এবং জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়েছিলেন। আমরা জানি তিনি আমাদের জাতীয় কবি। এটার কোথায় প্রজ্ঞাপন আছে কি-না সেটা সরকারের সংশ্লিষ্টরা বলতে পারবেন।

হানিফ বলেন, কবিকে জাতির পিতা স্বীকৃতি দিয়ে গেছেন। এটি নিয়ে নতুন করে ভাবনার ও বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই। কাজী নজরুল ইসলাম এদেশের মানুষের কাছে স্মরণীয় এবং বরণীয় হয়ে থাকবেন। বিশেষ করে অসাম্প্রদায়িক সমাজ গড়ার ক্ষেত্রে তার যে অসামান্য অবদান সেটা সারাজীবন সবাই তাকে মনে রাখবে।