ঢাকা ০৪:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে যাত্রী কল্যাণ সমিতির ২০ দফা প্রস্তাব

ফাইল ছবি

আলোর জগত ডেস্ক :  ঈদযাত্রা নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে ২০ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। আজ সোমবার গণমাধ্যামে পাঠানো এক বিবৃতিতে তাদের পক্ষ থেকে এই প্রস্তাবনাগুলো তুলে ধরা হয়। একইসঙ্গে বিবৃতিতে জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ফিটনেসবিহীন যানবাহন, নসিমন-করিমন, ইজিবাইক, অটোরিকশা, ব্যাটারি ও প্যাডেলচালিত রিকশা এবং মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ করার দাবি জানানো হয়েছে।

আরো পড়ুন :  বিআরটিসি’র আগাম টিকিট বিক্রি শুরু

আরো পড়ুন :  লঞ্চের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু

সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই ২০ দফা তুলে ধরেন।

প্রস্তাবগুলো হলো-

১. জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়ক থেকে ফিটনেসবিহীন যানবাহন, নসিমন-করিমন, ইজিবাইক, অটোরিকশা, ব্যাটারি ও প্যাডেলচালিত রিকশার পাশাপাশি মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ করা।

২. মোটরসাইকেলে ঈদযাত্রা নিষিদ্ধ করা।

৩. গার্মেন্টস ও অন্যান্য শিল্প কলকারখানা রেশনিং পদ্ধতিতে ছুটির ব্যবস্থা করা।

৪. টোল প্লাজার সবকটি বুথ চালু করা ও দ্রুত গাড়ি পাসিংয়ের ব্যবস্থা করা।

৫. মহাসড়কের পাশে অস্থায়ী হাটবাজার উচ্ছেদ করা।

৬. দুর্ঘটনা প্রতিরোধে স্পিডগান ব্যবহার ও উল্টোপথের গাড়ি চলাচল বন্ধ করা।

৭. মহাসড়ক অবৈধ দখল ও পার্কিংমুক্ত করা।

৮. অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য বন্ধ করা।

৯. অযান্ত্রিক যানবাহন ও পণ্যবাহী যানবাহনে যাত্রী পরিবহন নিষিদ্ধ করা।

১০. ঈদের আগে ও পরে সড়কে যানবাহন থামিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ করা।

১১. লাইসেন্সবিহীন ও অদক্ষ চালক ঈদযাত্রায় নিষিদ্ধ করা।

১২. বিরতিহীন ও বিশ্রামহীনভাবে যানবাহন চালানো নিষিদ্ধ করা।

১৩. জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কের ফুটপাত, জেব্রাক্রসিং, পথচারী সেতু, আন্ডারপাস, ওভারপাস দখলমুক্ত করে যাত্রীসাধারণের যাতায়াতের ব্যাবস্থা রাখা।

১৪. ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করা।

১৫. ফেরিঘাট, লঞ্চঘাট, নগরীর প্রবেশমুখ ও সড়কের গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারসেকশন সমূহে দ্রুত গাড়ি পাসিংয়ের ব্যবস্থা করা।

১৬. যাত্রা বিরতিকালে খাবার হোটেলে যাত্রীসাধারণ যাতে মানসম্পন্ন সাশ্রয়ীমূল্যে সাহেরি ও ইফতার গ্রহণ করতে পারে তার ব্যবস্থা করা।

১৭. দুর্ঘটনা কবলিত যানবাহন দ্রুত উদ্ধার আহতদের চিকিৎসা ব্যবস্থা করা।

১৮. অপ্রত্যাশিত যানজটের কবলে আটকে পড়া যাত্রীদের টয়লেট ব্যবহারের সুবিধা রাখা, ইফতারির সুবিধার্থে পানীয় জলের ব্যবস্থা রাখা।

১৯. জাতীয় মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারসেকশন, মিডিয়ান গ্যাপ ও বাঁকে যানজট নিরসনের ব্যবস্থা রাখা।

২০. সড়কে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের ঈদের ছুটি বাতিল করা।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে যাত্রী কল্যাণ সমিতির ২০ দফা প্রস্তাব

আপডেট টাইম : ০৫:৪৪:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০১৯

আলোর জগত ডেস্ক :  ঈদযাত্রা নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে ২০ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। আজ সোমবার গণমাধ্যামে পাঠানো এক বিবৃতিতে তাদের পক্ষ থেকে এই প্রস্তাবনাগুলো তুলে ধরা হয়। একইসঙ্গে বিবৃতিতে জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ফিটনেসবিহীন যানবাহন, নসিমন-করিমন, ইজিবাইক, অটোরিকশা, ব্যাটারি ও প্যাডেলচালিত রিকশা এবং মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ করার দাবি জানানো হয়েছে।

আরো পড়ুন :  বিআরটিসি’র আগাম টিকিট বিক্রি শুরু

আরো পড়ুন :  লঞ্চের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু

সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই ২০ দফা তুলে ধরেন।

প্রস্তাবগুলো হলো-

১. জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়ক থেকে ফিটনেসবিহীন যানবাহন, নসিমন-করিমন, ইজিবাইক, অটোরিকশা, ব্যাটারি ও প্যাডেলচালিত রিকশার পাশাপাশি মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ করা।

২. মোটরসাইকেলে ঈদযাত্রা নিষিদ্ধ করা।

৩. গার্মেন্টস ও অন্যান্য শিল্প কলকারখানা রেশনিং পদ্ধতিতে ছুটির ব্যবস্থা করা।

৪. টোল প্লাজার সবকটি বুথ চালু করা ও দ্রুত গাড়ি পাসিংয়ের ব্যবস্থা করা।

৫. মহাসড়কের পাশে অস্থায়ী হাটবাজার উচ্ছেদ করা।

৬. দুর্ঘটনা প্রতিরোধে স্পিডগান ব্যবহার ও উল্টোপথের গাড়ি চলাচল বন্ধ করা।

৭. মহাসড়ক অবৈধ দখল ও পার্কিংমুক্ত করা।

৮. অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য বন্ধ করা।

৯. অযান্ত্রিক যানবাহন ও পণ্যবাহী যানবাহনে যাত্রী পরিবহন নিষিদ্ধ করা।

১০. ঈদের আগে ও পরে সড়কে যানবাহন থামিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ করা।

১১. লাইসেন্সবিহীন ও অদক্ষ চালক ঈদযাত্রায় নিষিদ্ধ করা।

১২. বিরতিহীন ও বিশ্রামহীনভাবে যানবাহন চালানো নিষিদ্ধ করা।

১৩. জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কের ফুটপাত, জেব্রাক্রসিং, পথচারী সেতু, আন্ডারপাস, ওভারপাস দখলমুক্ত করে যাত্রীসাধারণের যাতায়াতের ব্যাবস্থা রাখা।

১৪. ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করা।

১৫. ফেরিঘাট, লঞ্চঘাট, নগরীর প্রবেশমুখ ও সড়কের গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারসেকশন সমূহে দ্রুত গাড়ি পাসিংয়ের ব্যবস্থা করা।

১৬. যাত্রা বিরতিকালে খাবার হোটেলে যাত্রীসাধারণ যাতে মানসম্পন্ন সাশ্রয়ীমূল্যে সাহেরি ও ইফতার গ্রহণ করতে পারে তার ব্যবস্থা করা।

১৭. দুর্ঘটনা কবলিত যানবাহন দ্রুত উদ্ধার আহতদের চিকিৎসা ব্যবস্থা করা।

১৮. অপ্রত্যাশিত যানজটের কবলে আটকে পড়া যাত্রীদের টয়লেট ব্যবহারের সুবিধা রাখা, ইফতারির সুবিধার্থে পানীয় জলের ব্যবস্থা রাখা।

১৯. জাতীয় মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারসেকশন, মিডিয়ান গ্যাপ ও বাঁকে যানজট নিরসনের ব্যবস্থা রাখা।

২০. সড়কে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের ঈদের ছুটি বাতিল করা।