ঢাকা ০১:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

ভোটে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেল গঠন ইসির

আলোর জগত ডেস্ক :  ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে মেয়র পদে উপনির্বাচন, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটিতে নতুন ওয়ার্ডগুলোর কাউন্সিলর পদে নির্বাচনসহ কয়েকটি পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ ও জেলা পরিষদের নির্বাচন/উপনির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেল গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসির নির্বাচন পরিচালনা-২ শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান সই করা এক নথি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে সেলটি গঠন করা হয়েছে। এই সেলের কার্যক্রম চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলামের নেতৃত্বে ওই সেলে থাকবেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব পদমর্যাদার নিচে নয় এমন একজন কর্মকর্তা, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের পুলিশ সুপার/অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার নিচে নয় এমন একজন কর্মকর্তা, বিজিবি/র‌্যাব/আনসার ও ভিডিপি/উপ-পরিচালক পদমর্যাদার নিচে নয় এমন একজন কর্মকর্তা এবং আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার/সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার নিচে নয় এমজন কর্মকর্তা।

এই সেলের কাজ হবে নির্বাচনের একদিন আগে থেকে নির্বাচনের পরের দিন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে নির্বাচন কমিশনকে অবগত করা। নির্বাচনে মোতায়েন করা আইনশৃঙ্খলা সদস্যদের অবস্থান ও সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে জানানো। ভোটকেন্দ্র বা নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় সাধন।

ব্যালট পেপারসহ বিভিন্ন নির্বাচনী মালামল পরিবহন, বিতরণ ও ভোটগ্রহণ কাজে নিরাপত্তা বিধানের জন্য মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় করে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের সহায়তা প্রদান করা। এছাড়াও রিটার্নিং কর্মকর্তা, জননিরাপত্তা বিভাগ, পুলিশ বিভাগ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

ভোটে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেল গঠন ইসির

আপডেট টাইম : ০৪:০৭:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৯

আলোর জগত ডেস্ক :  ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে মেয়র পদে উপনির্বাচন, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটিতে নতুন ওয়ার্ডগুলোর কাউন্সিলর পদে নির্বাচনসহ কয়েকটি পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ ও জেলা পরিষদের নির্বাচন/উপনির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেল গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসির নির্বাচন পরিচালনা-২ শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান সই করা এক নথি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে সেলটি গঠন করা হয়েছে। এই সেলের কার্যক্রম চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলামের নেতৃত্বে ওই সেলে থাকবেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব পদমর্যাদার নিচে নয় এমন একজন কর্মকর্তা, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের পুলিশ সুপার/অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার নিচে নয় এমন একজন কর্মকর্তা, বিজিবি/র‌্যাব/আনসার ও ভিডিপি/উপ-পরিচালক পদমর্যাদার নিচে নয় এমন একজন কর্মকর্তা এবং আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার/সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার নিচে নয় এমজন কর্মকর্তা।

এই সেলের কাজ হবে নির্বাচনের একদিন আগে থেকে নির্বাচনের পরের দিন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে নির্বাচন কমিশনকে অবগত করা। নির্বাচনে মোতায়েন করা আইনশৃঙ্খলা সদস্যদের অবস্থান ও সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে জানানো। ভোটকেন্দ্র বা নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় সাধন।

ব্যালট পেপারসহ বিভিন্ন নির্বাচনী মালামল পরিবহন, বিতরণ ও ভোটগ্রহণ কাজে নিরাপত্তা বিধানের জন্য মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় করে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের সহায়তা প্রদান করা। এছাড়াও রিটার্নিং কর্মকর্তা, জননিরাপত্তা বিভাগ, পুলিশ বিভাগ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা।