ঢাকা ০২:৩৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

গ্যাসের দাম ফের বৃদ্ধির প্রস্তাব

আলোর জগত ডেস্ক :  আরেক দফা গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো। এ দফায় সব ধরনের গ্যাসের দাম ৬০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব রাখা হয়েছে। দাম বাড়ানোর বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) গণশুনানি করার পরিকল্পনা নিয়েছে আগামী মাসে।

নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী দাম বাড়লে বাসাবাড়িতে এক বার্নারের চুলার বিল ৭৫০ থেকে বেড়ে হবে ১০০০ টাকা। দুই বার্নার চুলার বিল ৮০০ থেকে বেড়ে হবে ১২০০ টাকা। এছাড়া দাম বাড়বে বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ক্যাপটিভ পাওয়ার, সিএনজি, শিল্প ও সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম। তবে সবচেয়ে বেশি দাম বাড়তে পারে বিদ্যুৎ, সার ও সিএনজি গ্রাহকদের।

এর আগে, গত বছরের সেপ্টেম্বরে গ্যাসের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েও শেষ পর্যন্ত পিছিয়ে আসে সরকার।

জানা গেছে, গত বছরের ১৮ আগস্ট থেকে পাইপলাইনে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) যুক্ত হয়েছে। প্রতি ইউনিট ৩২ টাকা দরে আমদানি করে ৭ টাকা ১৭ পয়সা দরে বিক্রি করতে হচ্ছে। ফলে সরকারকে বিপুল অংকের টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। আর এ ভর্তুকি কমাতে সব ধরনের গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।

 

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

গ্যাসের দাম ফের বৃদ্ধির প্রস্তাব

আপডেট টাইম : ০৬:৪০:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৯

আলোর জগত ডেস্ক :  আরেক দফা গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো। এ দফায় সব ধরনের গ্যাসের দাম ৬০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব রাখা হয়েছে। দাম বাড়ানোর বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) গণশুনানি করার পরিকল্পনা নিয়েছে আগামী মাসে।

নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী দাম বাড়লে বাসাবাড়িতে এক বার্নারের চুলার বিল ৭৫০ থেকে বেড়ে হবে ১০০০ টাকা। দুই বার্নার চুলার বিল ৮০০ থেকে বেড়ে হবে ১২০০ টাকা। এছাড়া দাম বাড়বে বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ক্যাপটিভ পাওয়ার, সিএনজি, শিল্প ও সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম। তবে সবচেয়ে বেশি দাম বাড়তে পারে বিদ্যুৎ, সার ও সিএনজি গ্রাহকদের।

এর আগে, গত বছরের সেপ্টেম্বরে গ্যাসের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েও শেষ পর্যন্ত পিছিয়ে আসে সরকার।

জানা গেছে, গত বছরের ১৮ আগস্ট থেকে পাইপলাইনে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) যুক্ত হয়েছে। প্রতি ইউনিট ৩২ টাকা দরে আমদানি করে ৭ টাকা ১৭ পয়সা দরে বিক্রি করতে হচ্ছে। ফলে সরকারকে বিপুল অংকের টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। আর এ ভর্তুকি কমাতে সব ধরনের গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।