ঢাকা ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর উন্মুক্ত বইমেলা প্রাঙ্গণ

আলোর জগত ডেস্ক :   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্বোধনের পর জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে বাঙালির প্রাণের উৎসব অমর একুশে গ্রন্থমেলা প্রাঙ্গণ।গতকাল শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে প্রধানমন্ত্রী মেলা প্রাঙ্গণ ত্যাগ করেন। উদ্বোধনের পর তিনি বাংলা একাডেমির নিজস্ব স্টলে ফিতা কেটে শুভ সূচনা করেন এবং বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন ও বই দেখেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলা একাডেমির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।

প্রধানমন্ত্রী মেলায় অবস্থানকালে মেলা প্রাঙ্গণ উন্মুক্ত হওয়ার অপেক্ষায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ও দোয়েল চত্বরে অবস্থান করছিলেন অসংখ্য বইপ্রেমীরা। বিকাল ৫ টার দিকে প্রধানমন্ত্রী মেলা প্রাঙ্গণ ত্যাগ করলে বইমেলার প্রবেশদ্বার সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আজ থেকে শুরু হওয়া এই বইমেলা পুরো মাসব্যাপী রূপ নেবে লেখক-পাঠকের মিলনমেলায়।

এর আগে এর আগে শুক্রবার বিকাল ৩টায় বইমেলার অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। তিনি অনুষ্ঠানস্থলে আসন গ্রহণের পর জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চারজন লেখকের হাতে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০১৮ তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

পুরস্কার প্রাপ্তরা হলেন-

১। কাজী রোজি (কবিতা)

২। মুহিত কামাল (কথাসাহিত্য)

৩। সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ (প্রবন্ধ গবেষণা)

৪। আফসান চৌধুরী (মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা)

এ সময় তিনি ‘সিক্রেট ডকুমেন্ট অব ইনটেলিজেন্ট ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দ্য নেশন’ বইয়ের দ্বিতীয় খণ্ডের মোড়ক উন্মোচন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘অনলাইনের মাধ্যমে এখন পুরো বিশ্বকে জানার সুযোগ থাকলেও পাতা উল্টিয়ে বই পড়ার ভালো লাগায় এখনও এতটুকু ভাটা পড়েনি। আর তাই প্রতি বছর আয়োজন করা হয় বাঙালির প্রাণের বইমেলা।’

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর উন্মুক্ত বইমেলা প্রাঙ্গণ

আপডেট টাইম : ১২:০৬:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০১৯

আলোর জগত ডেস্ক :   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্বোধনের পর জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে বাঙালির প্রাণের উৎসব অমর একুশে গ্রন্থমেলা প্রাঙ্গণ।গতকাল শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে প্রধানমন্ত্রী মেলা প্রাঙ্গণ ত্যাগ করেন। উদ্বোধনের পর তিনি বাংলা একাডেমির নিজস্ব স্টলে ফিতা কেটে শুভ সূচনা করেন এবং বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন ও বই দেখেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলা একাডেমির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।

প্রধানমন্ত্রী মেলায় অবস্থানকালে মেলা প্রাঙ্গণ উন্মুক্ত হওয়ার অপেক্ষায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ও দোয়েল চত্বরে অবস্থান করছিলেন অসংখ্য বইপ্রেমীরা। বিকাল ৫ টার দিকে প্রধানমন্ত্রী মেলা প্রাঙ্গণ ত্যাগ করলে বইমেলার প্রবেশদ্বার সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আজ থেকে শুরু হওয়া এই বইমেলা পুরো মাসব্যাপী রূপ নেবে লেখক-পাঠকের মিলনমেলায়।

এর আগে এর আগে শুক্রবার বিকাল ৩টায় বইমেলার অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। তিনি অনুষ্ঠানস্থলে আসন গ্রহণের পর জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চারজন লেখকের হাতে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০১৮ তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

পুরস্কার প্রাপ্তরা হলেন-

১। কাজী রোজি (কবিতা)

২। মুহিত কামাল (কথাসাহিত্য)

৩। সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ (প্রবন্ধ গবেষণা)

৪। আফসান চৌধুরী (মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা)

এ সময় তিনি ‘সিক্রেট ডকুমেন্ট অব ইনটেলিজেন্ট ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দ্য নেশন’ বইয়ের দ্বিতীয় খণ্ডের মোড়ক উন্মোচন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘অনলাইনের মাধ্যমে এখন পুরো বিশ্বকে জানার সুযোগ থাকলেও পাতা উল্টিয়ে বই পড়ার ভালো লাগায় এখনও এতটুকু ভাটা পড়েনি। আর তাই প্রতি বছর আয়োজন করা হয় বাঙালির প্রাণের বইমেলা।’