ঢাকা ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫

মির্জা আব্বাস ও আলাল গ্রেপ্তার

  • অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : ০৯:১১:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৩
  • ১১৬ বার পড়া হয়েছে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও দলটির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে কোন মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাৎক্ষণিকভাবে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ।
এর আগে সকালে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

জানা যায়, মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট দুদকের উপপরিচালক মো. শফিউল আলম রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০০৮ সালের ২৪ মে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. খায়রুল হুদা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তদন্তে তার বিরুদ্ধে ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন ও ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। ২০০৮ সালের ১৬ জুন আদালত অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এ মামলার বিচার শুরুর আদেশ দেন। বিচার চলাকালীন আদালত বিভিন্ন সময়ে ২৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তোফায়েল আহমেদের ভাতিজা সাবেক চেয়ারম্যান স্বপন ঢাকায় গ্রেফতার! 

মির্জা আব্বাস ও আলাল গ্রেপ্তার

আপডেট টাইম : ০৯:১১:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৩

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও দলটির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে কোন মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাৎক্ষণিকভাবে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ।
এর আগে সকালে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

জানা যায়, মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট দুদকের উপপরিচালক মো. শফিউল আলম রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০০৮ সালের ২৪ মে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. খায়রুল হুদা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তদন্তে তার বিরুদ্ধে ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন ও ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। ২০০৮ সালের ১৬ জুন আদালত অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এ মামলার বিচার শুরুর আদেশ দেন। বিচার চলাকালীন আদালত বিভিন্ন সময়ে ২৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।