ঢাকা ০৯:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :

সোহরাওয়ার্দীতে ঐক্যফ্রন্টের জনসভা ১০ ডিসেম্বর

ফাইল ছবি

আলোর জগত ডেস্ক :    সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ১০ ডিসেম্বর জনসভা করবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু করতে নিজেদের দাবি দাওয়া ও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি তুলে ধরা হবে। আজ বৃহস্পতিবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী এ ঘোষণা দেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, জনসভা উপলক্ষে আমরা পুলিশ কমিশনার ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দিয়েছি। আশা করছি, ১০ ডিসেম্বর (সোমবার) ঐক্যফ্রন্টের এই জনসভা সার্থক হবে, সাফল্যমণ্ডিত হবে।

তিনি বলেন, আইন-ন্যায়বিচারের তোয়াক্কা না করে সরকার খালেদা জিয়াকে কারাগারে আটকে রেখেছে। সরকার জানে, অন্যায় পথে নির্বাচন অনুষ্ঠান ছাড়া জনসমর্থনশূন্য আওয়ামী লীগের একাদশ সংসদ নির্বাচনে বিজয়ের অন্য কোনো উপায় নেই। তাই নির্বাচনী ব্যবস্থা এবং আজ্ঞাবাহী নির্বাচন কমিশনকে নিয়ন্ত্রণে রেখে আবারও ক্ষমতায় যেতে চান। সে জন্য বিরোধী দলের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন-নিপীড়ন এবং যত রকম কৌশল আছে, সরকার প্রয়োগ করছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে চিকিৎসার চেক হস্তান্ত, সাবেক এম পি নুরুল আমিন রুহুল

সোহরাওয়ার্দীতে ঐক্যফ্রন্টের জনসভা ১০ ডিসেম্বর

আপডেট টাইম : ০৮:২৯:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০১৮

আলোর জগত ডেস্ক :    সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ১০ ডিসেম্বর জনসভা করবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু করতে নিজেদের দাবি দাওয়া ও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি তুলে ধরা হবে। আজ বৃহস্পতিবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী এ ঘোষণা দেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, জনসভা উপলক্ষে আমরা পুলিশ কমিশনার ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দিয়েছি। আশা করছি, ১০ ডিসেম্বর (সোমবার) ঐক্যফ্রন্টের এই জনসভা সার্থক হবে, সাফল্যমণ্ডিত হবে।

তিনি বলেন, আইন-ন্যায়বিচারের তোয়াক্কা না করে সরকার খালেদা জিয়াকে কারাগারে আটকে রেখেছে। সরকার জানে, অন্যায় পথে নির্বাচন অনুষ্ঠান ছাড়া জনসমর্থনশূন্য আওয়ামী লীগের একাদশ সংসদ নির্বাচনে বিজয়ের অন্য কোনো উপায় নেই। তাই নির্বাচনী ব্যবস্থা এবং আজ্ঞাবাহী নির্বাচন কমিশনকে নিয়ন্ত্রণে রেখে আবারও ক্ষমতায় যেতে চান। সে জন্য বিরোধী দলের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন-নিপীড়ন এবং যত রকম কৌশল আছে, সরকার প্রয়োগ করছে।