ঢাকা ১১:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

নড়াইলে সরকারী আদেশ অমান্য করে এক প্রধান শিক্ষিকার ঔদ্ধত্য

নড়াইল প্রতিনিধি

কালিয়ায় সরকারী আদেশ অমান্য করে শিক্ষক ও কর্মচারীদের নিয়ে এক প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের কর্মকান্ড পরিচালনা করার অভিযোগ উঠেছে। কালিয়া উপজেলার বড়দিয়া শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা আসমা চৌধুরীর ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ ও লকডাউন সময়ে সরকারের কঠোর বিধিনিষেধ ভঙ্গ করায় সচেতন মহলে বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ উপেক্ষা বা বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তিনি গায়ের জোরে বুধবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত বিদ্যালয়ের কর্মকান্ড পরিচালনা করেন। সরকার ব্যাংকসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু দফতরের কর্মকান্ড ছাড়া সমস্ত অফিস, আদালত, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেন। সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আদেশকে উপেক্ষা করে তিনি বিদ্যালয়ের কর্মকান্ড পরিচালনা করে যাচ্ছেন।
এ বিষয় কালিয়া উপজেলা মাধ্যমিক অফিসার মো. শাহাজাহান মিয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের নির্দেশে প্রধান শিক্ষিকাকে বিদ্যালয় খুলতে নিষেধ করেন একথা সত্য। প্রধান শিক্ষিকা যথাযথ কর্তৃপক্ষের আদেশ অমান্য করে বিদ্যালয়টি খুলেছেন।’
প্রধান শিক্ষক আসমা চৌধুরী মুঠো ফোনে বলেন, ‘এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের মাথা গামানোর কোন দরকার আছে বলে মনে করি না। প্রয়োজনে বিদ্যালয়টি খুলে কাজকর্ম চালিয়ে যাওয়া হবে।’ #

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

নড়াইলে সরকারী আদেশ অমান্য করে এক প্রধান শিক্ষিকার ঔদ্ধত্য

আপডেট টাইম : ০৮:১৪:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ জুলাই ২০২১

নড়াইল প্রতিনিধি

কালিয়ায় সরকারী আদেশ অমান্য করে শিক্ষক ও কর্মচারীদের নিয়ে এক প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের কর্মকান্ড পরিচালনা করার অভিযোগ উঠেছে। কালিয়া উপজেলার বড়দিয়া শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা আসমা চৌধুরীর ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ ও লকডাউন সময়ে সরকারের কঠোর বিধিনিষেধ ভঙ্গ করায় সচেতন মহলে বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ উপেক্ষা বা বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তিনি গায়ের জোরে বুধবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত বিদ্যালয়ের কর্মকান্ড পরিচালনা করেন। সরকার ব্যাংকসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু দফতরের কর্মকান্ড ছাড়া সমস্ত অফিস, আদালত, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেন। সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আদেশকে উপেক্ষা করে তিনি বিদ্যালয়ের কর্মকান্ড পরিচালনা করে যাচ্ছেন।
এ বিষয় কালিয়া উপজেলা মাধ্যমিক অফিসার মো. শাহাজাহান মিয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের নির্দেশে প্রধান শিক্ষিকাকে বিদ্যালয় খুলতে নিষেধ করেন একথা সত্য। প্রধান শিক্ষিকা যথাযথ কর্তৃপক্ষের আদেশ অমান্য করে বিদ্যালয়টি খুলেছেন।’
প্রধান শিক্ষক আসমা চৌধুরী মুঠো ফোনে বলেন, ‘এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের মাথা গামানোর কোন দরকার আছে বলে মনে করি না। প্রয়োজনে বিদ্যালয়টি খুলে কাজকর্ম চালিয়ে যাওয়া হবে।’ #