ঢাকা ০৫:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

বিমানবন্দরে নরেন্দ্র মোদিকে অভ্যর্থনা জানালেন শেখ হাসিনা

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে বাংলাদেশের সঙ্গী হতে ঢাকায় আসা বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এয়ার ইনডিয়ার একটি বিশ্ষে ফ্লাইটে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বেলা ১১টায় বিমান থেকে নামার পর মোদিকে ফুলের তোড়া দিয়ে অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিমানবন্দরের ভিভিআইপি টার্মিনালে নরেন্দ্র মোদীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। তাকে স্বাগত জানানো হয় ২১ বার তোপধ্বনি দিয়ে। এরপর ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে শেখ হাসিনা অভ্যর্থনা মঞ্চে পৌঁছালে তিন বাহিনীর সুসজ্জিত একটি দল গার্ড অব অনার দেয়। গার্ড পরিদর্শন শেষে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে লাইন অব প্রেজেন্টেশনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস এবং তিন বাহিনীর প্রধান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিবেশী দেশের এই সরকারপ্রধানের আগমন উপলক্ষে বিমানবন্দর এলাকা বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। টার্মিনালের উপরে এবং সামনে ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের পতাকার সজ্জা। ভিভিআইপি টার্মিনালের দুই পাশে দুই সরকার প্রধানের ছবিও স্থাপন করা হয়।

স্বাধীনতার সুবর্ণ-জয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম-শত বার্ষিকীর পাশাপাশি বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তিতে মোদীর এ সফর বিশেষ তাৎপর্য বহন করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে মোদির এ সফর। করোনাভাইরাস মহামারির পর এটাই ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রথম বিদেশ সফর।

ঢাকায় আসার আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বাংলাদেশ সময় শুক্রবার সকাল ৮টা ২৮ মিনিটে একটি পোস্ট করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। ওই পোস্টে বিমানের সিঁড়িতে দেখা যায় তাকে।

এতে মোদি লেখেন, ‘ঢাকা যাচ্ছি। এই সফর ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার বন্ধুত্ব আরও গভীর করবে।’

বিমানবন্দর থেকে সড়কপথে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন মোদি। সেখানে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন তিনি। পরে পরিদর্শন বইয়ে মন্তব্য লিখবেন এবং একটি গাছের চারা রোপণ করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

সেখান থেকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়ালে আসবেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাবেন ও বঙ্গবন্ধু জাদুঘর ঘুরে দেখবেন তিনি। ধানমন্ডি থেকে মিন্টো রোডের হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে যাবেন মোদি। বিকেলে তিনি যাবেন জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে। সেখান থেকে সন্ধ্যা ৭টায় তিনি যাবেন বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মলেন কেন্দ্রে। রাত সাড়ে ৮টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ফিরবেন তিনি।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ জানিয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রীসহ ভিভিআইপিদের চলাচলের আগে-পরে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও প্রধান সড়কে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে শুক্রবার ও শনিবার। এমনকি কিছু কিছু সময়ের জন্য সেসব সড়কে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।

সফরের দ্বিতীয় দিন ২৭ মার্চ সকাল সাড়ে ৯টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল থেকে তেজগাঁওয়ের পুরান বিমানবন্দরে যাবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে তিনি হেলিকপ্টারে চড়ে যাবেন সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোশোরি মন্দিরে। এ জন্য ৯টা ৪৫ মিনিটে রওনা দিয়ে ১০টা ১০ মিনিটে পৌঁছানোর কথা রয়েছে তার।

সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে তিনি সাতক্ষীরা থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ার উদ্দেশে রওনা হবেন এবং ১০টা ৪৫ মিনিটে পৌঁছবেন। সকাল ১০টা ৫০ মনিটে তিনি বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন। সমাধি প্রাঙ্গণে তিনি বৃক্ষ রোপণ করবেন এবং পরিদর্শন বইয়ে সই করবেন।

বেলা সোয়া ১১টায় তিনি টুঙ্গিপাড়া থেকে কাশিয়ানির ওড়াকান্দির উদ্দেশে রওনা হবেন এবং ১১টা ৩৫ মনিটি মতুয়া সম্প্রদায়ের তীর্থস্থান হরিপদ ঠাকুরের জন্মভিটায় পৌঁছবেন। বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তিনি ওড়াকান্দি ত্যাগ করবেন এবং দুপুর ১২টা ৪৫ মনিটে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরান বিমানবন্দরে ফিরে আসবেন। সেখান থেকে দুপুর ১টায় তিনি যাবেন হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে। সেখানে তিনি মধ্যাহ্ণ ভোজ সারবেন এবং বিশ্রাম করবেন।

নরেন্দ্র মোদি বিকেল সোয়া ৩টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। সাড়ে ৩টায় প্রধানমন্ত্রী সেখানে তাকে স্বাগত জানাবেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শিমুল হলে দুই প্রধানমন্ত্রী ৩০ মিনিটের একান্ত বৈঠকে অংশ নেবেন।

এরপর ৪টায় শুরু হবে এক ঘণ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক। বিকেল ৫টা থেকে ৫টা ২০ মিনিট পর্যন্ত চলবে দুপক্ষের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই। ৫টা ২০ মিনিটে নরেন্দ্র মোদি বঙ্গভবনের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে রওনা করবেন। রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ তাকে বঙ্গভবনে স্বাগত জানাবেন।

সন্ধ্যা ৬টা ৫ মিনিট পর্যন্ত তারা দ্বিপাক্ষীক বৈঠকে অংশ নেবেন। সোয়া ৬টা নরেন্দ্র মোদি বিমান বন্দরের উদ্দেশে বঙ্গভবন ত্যাগ করবেন। ৬টা ৩৫ মিনিটে বিমানবন্দরে পৌঁছনোর পর তাকে বিদায় জানাবেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী একে আবদুল মোমেন। ৬টা ৪০ মিনিটে মোদিকে বহনকারী বিশেষ বিমান ঢাকা ছাড়বে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

বিমানবন্দরে নরেন্দ্র মোদিকে অভ্যর্থনা জানালেন শেখ হাসিনা

আপডেট টাইম : ১২:১৮:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ মার্চ ২০২১

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে বাংলাদেশের সঙ্গী হতে ঢাকায় আসা বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এয়ার ইনডিয়ার একটি বিশ্ষে ফ্লাইটে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বেলা ১১টায় বিমান থেকে নামার পর মোদিকে ফুলের তোড়া দিয়ে অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিমানবন্দরের ভিভিআইপি টার্মিনালে নরেন্দ্র মোদীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। তাকে স্বাগত জানানো হয় ২১ বার তোপধ্বনি দিয়ে। এরপর ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে শেখ হাসিনা অভ্যর্থনা মঞ্চে পৌঁছালে তিন বাহিনীর সুসজ্জিত একটি দল গার্ড অব অনার দেয়। গার্ড পরিদর্শন শেষে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে লাইন অব প্রেজেন্টেশনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস এবং তিন বাহিনীর প্রধান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিবেশী দেশের এই সরকারপ্রধানের আগমন উপলক্ষে বিমানবন্দর এলাকা বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। টার্মিনালের উপরে এবং সামনে ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের পতাকার সজ্জা। ভিভিআইপি টার্মিনালের দুই পাশে দুই সরকার প্রধানের ছবিও স্থাপন করা হয়।

স্বাধীনতার সুবর্ণ-জয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম-শত বার্ষিকীর পাশাপাশি বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তিতে মোদীর এ সফর বিশেষ তাৎপর্য বহন করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে মোদির এ সফর। করোনাভাইরাস মহামারির পর এটাই ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রথম বিদেশ সফর।

ঢাকায় আসার আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বাংলাদেশ সময় শুক্রবার সকাল ৮টা ২৮ মিনিটে একটি পোস্ট করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। ওই পোস্টে বিমানের সিঁড়িতে দেখা যায় তাকে।

এতে মোদি লেখেন, ‘ঢাকা যাচ্ছি। এই সফর ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার বন্ধুত্ব আরও গভীর করবে।’

বিমানবন্দর থেকে সড়কপথে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন মোদি। সেখানে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন তিনি। পরে পরিদর্শন বইয়ে মন্তব্য লিখবেন এবং একটি গাছের চারা রোপণ করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

সেখান থেকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়ালে আসবেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাবেন ও বঙ্গবন্ধু জাদুঘর ঘুরে দেখবেন তিনি। ধানমন্ডি থেকে মিন্টো রোডের হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে যাবেন মোদি। বিকেলে তিনি যাবেন জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে। সেখান থেকে সন্ধ্যা ৭টায় তিনি যাবেন বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মলেন কেন্দ্রে। রাত সাড়ে ৮টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ফিরবেন তিনি।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ জানিয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রীসহ ভিভিআইপিদের চলাচলের আগে-পরে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও প্রধান সড়কে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে শুক্রবার ও শনিবার। এমনকি কিছু কিছু সময়ের জন্য সেসব সড়কে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।

সফরের দ্বিতীয় দিন ২৭ মার্চ সকাল সাড়ে ৯টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল থেকে তেজগাঁওয়ের পুরান বিমানবন্দরে যাবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে তিনি হেলিকপ্টারে চড়ে যাবেন সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোশোরি মন্দিরে। এ জন্য ৯টা ৪৫ মিনিটে রওনা দিয়ে ১০টা ১০ মিনিটে পৌঁছানোর কথা রয়েছে তার।

সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে তিনি সাতক্ষীরা থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ার উদ্দেশে রওনা হবেন এবং ১০টা ৪৫ মিনিটে পৌঁছবেন। সকাল ১০টা ৫০ মনিটে তিনি বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন। সমাধি প্রাঙ্গণে তিনি বৃক্ষ রোপণ করবেন এবং পরিদর্শন বইয়ে সই করবেন।

বেলা সোয়া ১১টায় তিনি টুঙ্গিপাড়া থেকে কাশিয়ানির ওড়াকান্দির উদ্দেশে রওনা হবেন এবং ১১টা ৩৫ মনিটি মতুয়া সম্প্রদায়ের তীর্থস্থান হরিপদ ঠাকুরের জন্মভিটায় পৌঁছবেন। বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তিনি ওড়াকান্দি ত্যাগ করবেন এবং দুপুর ১২টা ৪৫ মনিটে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরান বিমানবন্দরে ফিরে আসবেন। সেখান থেকে দুপুর ১টায় তিনি যাবেন হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে। সেখানে তিনি মধ্যাহ্ণ ভোজ সারবেন এবং বিশ্রাম করবেন।

নরেন্দ্র মোদি বিকেল সোয়া ৩টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। সাড়ে ৩টায় প্রধানমন্ত্রী সেখানে তাকে স্বাগত জানাবেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শিমুল হলে দুই প্রধানমন্ত্রী ৩০ মিনিটের একান্ত বৈঠকে অংশ নেবেন।

এরপর ৪টায় শুরু হবে এক ঘণ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক। বিকেল ৫টা থেকে ৫টা ২০ মিনিট পর্যন্ত চলবে দুপক্ষের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই। ৫টা ২০ মিনিটে নরেন্দ্র মোদি বঙ্গভবনের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে রওনা করবেন। রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ তাকে বঙ্গভবনে স্বাগত জানাবেন।

সন্ধ্যা ৬টা ৫ মিনিট পর্যন্ত তারা দ্বিপাক্ষীক বৈঠকে অংশ নেবেন। সোয়া ৬টা নরেন্দ্র মোদি বিমান বন্দরের উদ্দেশে বঙ্গভবন ত্যাগ করবেন। ৬টা ৩৫ মিনিটে বিমানবন্দরে পৌঁছনোর পর তাকে বিদায় জানাবেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী একে আবদুল মোমেন। ৬টা ৪০ মিনিটে মোদিকে বহনকারী বিশেষ বিমান ঢাকা ছাড়বে।