ঢাকা ০৪:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

হবিগঞ্জে পৌরসভার স্বতন্ত্র  মেয়র প্রার্থী কর্মীদের পুলিশী হয়রানীর অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার //
কর্মীদের পুলিশি ধরাও-পাকরাও’র অভিযোগ করেছেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান (নারকেল গাছ)।

বৃহস্পতিবার হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

এ সময় মিজান বলেন, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারী হবিগঞ্জ পৌর নির্বাচনে আমার জনপ্রিয়তায় ইর্শ্বান্বিত হয়ে একটি কুচক্রিমহল নির্বাচনের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট কারার হীন উদ্দেশ্যে আমার কর্মীবৃন্দ, ভোটার বৃন্দদের নির্বাচনী প্রচারে বিভিন্ন বাধা বিঘ্নের সৃষ্টি করছে।

মিজান পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, ‘কিছুদিন যাবৎ আমার কর্মীবৃন্দদের কোন প্রকার মামলা মোকদ্দমা ছাড়াই পুলিশী হয়রানীর শিকার হচ্ছে ও পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে জনমনে আতংক সৃষ্টি করছে। এ পর্যন্ত আমার ৬ জন কর্মীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এর মধ্যে ৪ জনই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মী।’

এ সময় সুষ্ঠ নির্বাচনের স্বার্থে নিজের কর্মী সমর্থকদের গ্রেফতার ও হয়রানী বন্ধ করতে প্রশাসনের নিকট জোর দাবি জানান তিনি। পাশাপাশি সকল ভয়ভীতির উর্ধ্বে উঠে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট। উপর আস্থা আছে আমি বিশ্বাস করি প্রশাসন আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি এক সুষ্ট ও শান্তি পর্ণর্নির্বাচন উপহার দিবেন।

তিনি বলেন, ইভিএমের উপর আমার পূর্ণ আস্থা আছে যেহেতু আমি গত নির্বাচনে ইভিএমের ভোটেই নির্বাচিত হয়েছি।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

হবিগঞ্জে পৌরসভার স্বতন্ত্র  মেয়র প্রার্থী কর্মীদের পুলিশী হয়রানীর অভিযোগ

আপডেট টাইম : ১২:২৬:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১
স্টাফ রিপোর্টার //
কর্মীদের পুলিশি ধরাও-পাকরাও’র অভিযোগ করেছেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান (নারকেল গাছ)।

বৃহস্পতিবার হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

এ সময় মিজান বলেন, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারী হবিগঞ্জ পৌর নির্বাচনে আমার জনপ্রিয়তায় ইর্শ্বান্বিত হয়ে একটি কুচক্রিমহল নির্বাচনের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট কারার হীন উদ্দেশ্যে আমার কর্মীবৃন্দ, ভোটার বৃন্দদের নির্বাচনী প্রচারে বিভিন্ন বাধা বিঘ্নের সৃষ্টি করছে।

মিজান পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, ‘কিছুদিন যাবৎ আমার কর্মীবৃন্দদের কোন প্রকার মামলা মোকদ্দমা ছাড়াই পুলিশী হয়রানীর শিকার হচ্ছে ও পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে জনমনে আতংক সৃষ্টি করছে। এ পর্যন্ত আমার ৬ জন কর্মীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এর মধ্যে ৪ জনই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মী।’

এ সময় সুষ্ঠ নির্বাচনের স্বার্থে নিজের কর্মী সমর্থকদের গ্রেফতার ও হয়রানী বন্ধ করতে প্রশাসনের নিকট জোর দাবি জানান তিনি। পাশাপাশি সকল ভয়ভীতির উর্ধ্বে উঠে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট। উপর আস্থা আছে আমি বিশ্বাস করি প্রশাসন আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি এক সুষ্ট ও শান্তি পর্ণর্নির্বাচন উপহার দিবেন।

তিনি বলেন, ইভিএমের উপর আমার পূর্ণ আস্থা আছে যেহেতু আমি গত নির্বাচনে ইভিএমের ভোটেই নির্বাচিত হয়েছি।