চলে গেছেন না ফেরার দেশে এই বরেণ্য অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান। জানাযায়,তিনি সূত্রাপুরের নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সময়নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার মেয়ে কোয়েল আহমেদ।
২০ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টা ০৬ মিনিটে কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি স্বজনরা জানায়‘আব্বা আর নেই। আব্বা আর নেই। শুক্রবার বিকেলে আব্বাকে বাসায় নিয়ে আসছিলাম। উনি হাসপাতালে থাকতে চাইছিলেন না। তাই বাসায় নিয়ে আসছিলাম। আমি রাত ২টা ৩০ মিনিটের সময় বাবাকে নিয়ে বাসায় আসছি।
এটিএম শামসুজ্জামান অভিনেতা কখন মারা গেছেন জানতে চাইলে ‘জানি না’ বলেই অঝোরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন তার মেয়ে। বাবার আত্মার শান্তির জন্য দোয়া চেয়েছেন কোয়েল।
এর আগে গত বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে পুরান ঢাকার আজগর আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল এটিএম শামসুজ্জামানকে। তার অক্সিজেন লেভেল কমে গিয়েছিল। হাসপাতালে ডা. আতাউর রহমান খানের তত্ত্বাবধানে ছিলেন জনপ্রিয় এ অভিনেতা।
১৯৬৫ সালে অভিনেতা হিসেবে চলচ্চিত্র আগমন হয় এটিএম শামসুজ্জামানের। ১৯৭৬ সালে চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেনের ‘নয়নমণি’ সিনেমায় খল চরিত্রে অভিনয় করে আলোচনায় আসেন তিনি। প্রবীণ এ অভিনেতা আজও দর্শকের কাছে জননন্দিত হয়ে থাকবেন।