ঢাকা ১১:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

ফের পেছালো সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন

আলোর জগত ডেস্কঃ আবারও পেছালো সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ। এ‌ নি‌য়ে প্রতি‌বেদনটি দা‌খি‌লের তা‌রিখ ৬৯ বারের ম‌তো পেছানো হলো। আজ বৃহস্প‌তিবার এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। ত‌বে, এদিন প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি তদন্ত কর্মকর্তা র‍্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার শফিকুল আলম। তাই, ঢাকার মে‌ট্রোপ‌লিটন ম্যা‌জি‌স্ট্রেট দেবব্রত বিশ্বাস ৩০ ডি‌সেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের নতুন দিন ধার্য করেন।

আরো পড়ুন:  এবার সংসদে দাঁড়িয়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাইলেন রাঙ্গা

গত ১১ ন‌ভেম্বর হাইকোর্ট চাঞ্চল্যকর এই মামলার তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ ক‌রে‌ছেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খন্দকার শফিকুল আলম সে‌দিন আদালত‌কে জানান, তদন্তে কোনো ক্লু (সূত্র) পাওয়া যায়নি। চারটি ডিএনএ প্রতিবেদনের মধ্যে দু’টি মিলেছে। এ দু’টিতে আসামিদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি বলে সেগুলো ফের যুক্তরাষ্ট্রে এফবিআই’র ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক গোলাম মোস্তফা সারোয়ার ওরফে সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন নাহার রুনা ওরফে মেহেরুন-রুনি দম্পতি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে নিজ বাসায় খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষত-বিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ওই বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা দায়ের করেন। প্রথমে মামলাটির তদন্ত করেন শেরেবাংলা নগর থানার এক কর্মকর্তা। ১৬ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্ত ভার পড়ে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উত্তরের পুলিশ পরিদর্শক মো. রবিউল আলমের ওপর।

দুই মাস পর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র‌্যাব)। সেই থেকে সাত বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও সাংবাদিক দম্পতি হত্যার ঘটনাটি ধোঁয়াশাতেই রয়ে গেছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

ফের পেছালো সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন

আপডেট টাইম : ০৮:০১:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০১৯

আলোর জগত ডেস্কঃ আবারও পেছালো সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ। এ‌ নি‌য়ে প্রতি‌বেদনটি দা‌খি‌লের তা‌রিখ ৬৯ বারের ম‌তো পেছানো হলো। আজ বৃহস্প‌তিবার এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। ত‌বে, এদিন প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি তদন্ত কর্মকর্তা র‍্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার শফিকুল আলম। তাই, ঢাকার মে‌ট্রোপ‌লিটন ম্যা‌জি‌স্ট্রেট দেবব্রত বিশ্বাস ৩০ ডি‌সেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের নতুন দিন ধার্য করেন।

আরো পড়ুন:  এবার সংসদে দাঁড়িয়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাইলেন রাঙ্গা

গত ১১ ন‌ভেম্বর হাইকোর্ট চাঞ্চল্যকর এই মামলার তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ ক‌রে‌ছেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খন্দকার শফিকুল আলম সে‌দিন আদালত‌কে জানান, তদন্তে কোনো ক্লু (সূত্র) পাওয়া যায়নি। চারটি ডিএনএ প্রতিবেদনের মধ্যে দু’টি মিলেছে। এ দু’টিতে আসামিদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি বলে সেগুলো ফের যুক্তরাষ্ট্রে এফবিআই’র ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক গোলাম মোস্তফা সারোয়ার ওরফে সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন নাহার রুনা ওরফে মেহেরুন-রুনি দম্পতি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে নিজ বাসায় খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষত-বিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ওই বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা দায়ের করেন। প্রথমে মামলাটির তদন্ত করেন শেরেবাংলা নগর থানার এক কর্মকর্তা। ১৬ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্ত ভার পড়ে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উত্তরের পুলিশ পরিদর্শক মো. রবিউল আলমের ওপর।

দুই মাস পর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র‌্যাব)। সেই থেকে সাত বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও সাংবাদিক দম্পতি হত্যার ঘটনাটি ধোঁয়াশাতেই রয়ে গেছে।