ঢাকা ১২:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫

ভারতের সাবেক মন্ত্রী রাম জেঠমালানি আর নেই

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :  ভারতের বর্ষীয়ান আইনজীবী ও প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাম জেঠমালানি আর নেই। তিনি আজ রবিবার সকালে তার দিল্লির বাসভবনে মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর।

রাম জেঠমালানির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তার পুত্র মহেশ জেঠমালানি। গত কয়েক মাস ধরেই তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছিল বলে তিনি জান‌িয়েছেন।

আরো পড়ুন : খালেদার মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে বিএনপির ২ দিনের কর্মসূচি

রাজ্যসভার ছ’বারের সদস্য রাম এনডিএ সরকারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৯৮ সালে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ মন্ত্রিসভায় তিনি যোগ দেন। পরে ১৯৯৯ সালের অক্টোবরে আবার। ২০০০ সালের জুলাই মাসে তিনি অটলবিহারী বাজপেয়ী সরকার থেকে বেরিয়ে আসেন। তিনি বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার সভাপতিও ছিলেন।
১৯২৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করার পর মাত্র ১৭ বছর বয়সে তিনি আইনের ডিগ্রি অর্জন করেন। দেশভাগ হওয়ার আগে পর্যন্ত করাচিতে প্র্যাকটিস করেন তিনি। দেশভাগের পর তিনি মুম্বাই চলে আসেন একজন শরণার্থী হিসেবে। এরপর পরিবারকে নিয়ে নতুন করে শুরু হয় জীবন।

এ দিকে রাম জেঠমালানির মৃত্যুর খবর পেয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সকালে তার বাড়ি গিয়ে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

তিনি টুইট করে জানা, ‘রাম জেঠমালানির প্রয়াণ গোটা দেশের আইন সমাজের কাছে অপূরণীয় ক্ষতি। আইন বিষয়ে তার প্রগাঢ় জ্ঞানের জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তার শোকতপ্ত পরিবারকে সান্ত্বনা জানাই। ওম শান্তি শান্তি শান্তি।’

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

ভারতের সাবেক মন্ত্রী রাম জেঠমালানি আর নেই

আপডেট টাইম : ০২:১৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :  ভারতের বর্ষীয়ান আইনজীবী ও প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাম জেঠমালানি আর নেই। তিনি আজ রবিবার সকালে তার দিল্লির বাসভবনে মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর।

রাম জেঠমালানির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তার পুত্র মহেশ জেঠমালানি। গত কয়েক মাস ধরেই তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছিল বলে তিনি জান‌িয়েছেন।

আরো পড়ুন : খালেদার মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে বিএনপির ২ দিনের কর্মসূচি

রাজ্যসভার ছ’বারের সদস্য রাম এনডিএ সরকারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৯৮ সালে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ মন্ত্রিসভায় তিনি যোগ দেন। পরে ১৯৯৯ সালের অক্টোবরে আবার। ২০০০ সালের জুলাই মাসে তিনি অটলবিহারী বাজপেয়ী সরকার থেকে বেরিয়ে আসেন। তিনি বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার সভাপতিও ছিলেন।
১৯২৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করার পর মাত্র ১৭ বছর বয়সে তিনি আইনের ডিগ্রি অর্জন করেন। দেশভাগ হওয়ার আগে পর্যন্ত করাচিতে প্র্যাকটিস করেন তিনি। দেশভাগের পর তিনি মুম্বাই চলে আসেন একজন শরণার্থী হিসেবে। এরপর পরিবারকে নিয়ে নতুন করে শুরু হয় জীবন।

এ দিকে রাম জেঠমালানির মৃত্যুর খবর পেয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সকালে তার বাড়ি গিয়ে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

তিনি টুইট করে জানা, ‘রাম জেঠমালানির প্রয়াণ গোটা দেশের আইন সমাজের কাছে অপূরণীয় ক্ষতি। আইন বিষয়ে তার প্রগাঢ় জ্ঞানের জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তার শোকতপ্ত পরিবারকে সান্ত্বনা জানাই। ওম শান্তি শান্তি শান্তি।’