ঢাকা ০৮:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

ঈদে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তদের গ্রামের বাড়িতে না যাওয়ার পরামর্শ

আলোর জগত  ডেস্কঃ  ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে ছুটি পাওয়া ডেঙ্গু রোগীদের ঈদের ছুটিতে গ্রামে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক প্রফেসর ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া।

আরো পড়ুন :  ডেঙ্গু নিয়ে দোষারোপ নয় সবাই সর্তক থাকুন: প্রধানমন্ত্রী

পাশাপাশি হালকা জ্বর হলেও অবহেলা না করে, রক্ত পরীক্ষা করে ডেঙ্গু আক্রান্ত কি না, তা নিশ্চিত হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

প্রফেসর ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া বলেন, এখন মানুষ ঘরমুখো। সোমবারেই আমাদের হাসপাতাল থেকে ১১১জন রোগীকে ছুটি দিয়েছি। তবে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেলেও এই অবস্থায় গ্রামে ফেরা উচিত হবে না।

‘কারণ, যারা ইনফেক্টেড রোগী তাদের পর্যাপ্ত বিশ্রামের দরকার। যার কারণে ঢাকায় থাকায় শ্রেয়। তাছাড়া তাদের মাধ্যমে গ্রামেও ডেঙ্গু ছড়াতে পারে।

তিনি আরও বলেন, সাধারণত এডিস মশা কামড়ানোর তিন থেকে চারদিন পর জ্বর হয়। যারা ঢাকা থেকে বাড়ি যাচ্ছেন, তারা আক্রান্ত কি না, তা না জেনেই যাচ্ছেন। তারা গ্রামে গিয়ে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

ঈদে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তদের গ্রামের বাড়িতে না যাওয়ার পরামর্শ

আপডেট টাইম : ০১:০০:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ অগাস্ট ২০১৯

আলোর জগত  ডেস্কঃ  ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে ছুটি পাওয়া ডেঙ্গু রোগীদের ঈদের ছুটিতে গ্রামে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক প্রফেসর ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া।

আরো পড়ুন :  ডেঙ্গু নিয়ে দোষারোপ নয় সবাই সর্তক থাকুন: প্রধানমন্ত্রী

পাশাপাশি হালকা জ্বর হলেও অবহেলা না করে, রক্ত পরীক্ষা করে ডেঙ্গু আক্রান্ত কি না, তা নিশ্চিত হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

প্রফেসর ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া বলেন, এখন মানুষ ঘরমুখো। সোমবারেই আমাদের হাসপাতাল থেকে ১১১জন রোগীকে ছুটি দিয়েছি। তবে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেলেও এই অবস্থায় গ্রামে ফেরা উচিত হবে না।

‘কারণ, যারা ইনফেক্টেড রোগী তাদের পর্যাপ্ত বিশ্রামের দরকার। যার কারণে ঢাকায় থাকায় শ্রেয়। তাছাড়া তাদের মাধ্যমে গ্রামেও ডেঙ্গু ছড়াতে পারে।

তিনি আরও বলেন, সাধারণত এডিস মশা কামড়ানোর তিন থেকে চারদিন পর জ্বর হয়। যারা ঢাকা থেকে বাড়ি যাচ্ছেন, তারা আক্রান্ত কি না, তা না জেনেই যাচ্ছেন। তারা গ্রামে গিয়ে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।