ঢাকা ০৯:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

সাংবাদিক মুশফিক সুনামগঞ্জ থেকে উদ্ধার

আলোর জগত ডেস্কঃ  বেসরকারি মোহনা টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার মুশফিকুর রহমানকে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার ভোরে সদরের গোবিন্দপুর এলাকায় একটি মসজিদের সামনে থেকে তাকে উদ্ধার করে পুলিশ। এর আগে গত শনিবার (৩ আগস্ট) সন্ধ্যার পর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। মুশফিককে উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুনামগঞ্জ সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জিন্নাতুল ইসলাম। 

আরো পড়ুন : শুক্র ও শনিবার ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ

তিনি জানান, মসজিদের সামনে মুশফিককে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়দের খবর দেন মসজিদের ইমাম। স্থানীয়রা পকেটে পরিচয়পত্র দেখে তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হয়। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ সেখান থেকে তাঁকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।

এসআই জিন্নাতুল আরও জানান, কে বা কারা মুশফিকুরকে ওই মসজিদের সামনে ফেলে যায়। তখন তার হুঁশ ছিল। তিনি মসজিদের লোকজনকে বলেন যে, তিনি খুবই ক্লান্ত। এ সময় তাঁকে খাবার দেওয়া হয়। সেখান থেকে মোবাইল ফোনে বাড়িতেও কথা বলেছেন তিনি। তার শরীরের পোশাক ছেঁড়া দেখা গেছে। মারধর করার আলামতও রয়েছে শরীরে। সেখান থেকে পুলিশ তাকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।

গত শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকার গুলশানে মামার সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে যাওয়ার পর থেকে মুশফিকের খোঁজ মিলছিল না বলে অভিযোগ করে তার পরিবার। সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে ওই রাতেই গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি নম্বর-১৯৪) করেন মুশফিকুরের মামা এজাবুল হক।
গত শনিবার (৩ আগস্ট) সন্ধ্যার পর থেকে নিখোঁজ ছিলেন মুশফিক।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

সাংবাদিক মুশফিক সুনামগঞ্জ থেকে উদ্ধার

আপডেট টাইম : ০২:৩০:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অগাস্ট ২০১৯

আলোর জগত ডেস্কঃ  বেসরকারি মোহনা টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার মুশফিকুর রহমানকে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার ভোরে সদরের গোবিন্দপুর এলাকায় একটি মসজিদের সামনে থেকে তাকে উদ্ধার করে পুলিশ। এর আগে গত শনিবার (৩ আগস্ট) সন্ধ্যার পর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। মুশফিককে উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুনামগঞ্জ সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জিন্নাতুল ইসলাম। 

আরো পড়ুন : শুক্র ও শনিবার ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ

তিনি জানান, মসজিদের সামনে মুশফিককে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়দের খবর দেন মসজিদের ইমাম। স্থানীয়রা পকেটে পরিচয়পত্র দেখে তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হয়। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ সেখান থেকে তাঁকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।

এসআই জিন্নাতুল আরও জানান, কে বা কারা মুশফিকুরকে ওই মসজিদের সামনে ফেলে যায়। তখন তার হুঁশ ছিল। তিনি মসজিদের লোকজনকে বলেন যে, তিনি খুবই ক্লান্ত। এ সময় তাঁকে খাবার দেওয়া হয়। সেখান থেকে মোবাইল ফোনে বাড়িতেও কথা বলেছেন তিনি। তার শরীরের পোশাক ছেঁড়া দেখা গেছে। মারধর করার আলামতও রয়েছে শরীরে। সেখান থেকে পুলিশ তাকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।

গত শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকার গুলশানে মামার সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে যাওয়ার পর থেকে মুশফিকের খোঁজ মিলছিল না বলে অভিযোগ করে তার পরিবার। সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে ওই রাতেই গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি নম্বর-১৯৪) করেন মুশফিকুরের মামা এজাবুল হক।
গত শনিবার (৩ আগস্ট) সন্ধ্যার পর থেকে নিখোঁজ ছিলেন মুশফিক।