ঢাকা ০২:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

সারাদেশের উন্নয়ন করছে সরকার : সজীব ওয়াজেদ জয়

ফাইল ছবি

আলোর জগত ডেস্ক :  বর্তমান সরকার দেশের প্রতিটি স্থানের উন্নয়নের জন্য কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। আজ বোববার সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে দুই দিনব্যাপী ‘বিপিও সামিট’-১৯ সামিটের উদ্বোধনকালে তিনি একথা বলেন।

সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, এতদিন দেশের সব উন্নয়ন ঢাকা-চট্টগ্রামের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। বাকি গোটা দেশই ছিল অবহেলিত। আমার ব্যক্তিগত লক্ষ্য ছিল, ঢাকা-চট্টগ্রামের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। সেই লক্ষ্য থেকে ২০টি ডিজিটাল হাইটেক পার্ক গড়ে তোলা হলো এবং সেগুলো দেশজুড়ে গড়ে তোলা হলো।

আরো পড়ুন :   আফগান যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে হামলা, নিহত ৭

আরো পড়ুন :   পবিত্র শবে বরাত আজ

আরো পড়ুন :   ব্রুনাইয়ের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী

এসময় সজীব ওয়াজেদ জয় আরও বলেন, শুধু হাইটেক পার্ক নয়, সরকার সারাদেশে ফাইবার অপটিক ক্যাবল ছড়িয়ে দিচ্ছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে শুরু করে বিভাগীয় ও জেলা শহরগুলোতে এই ফাইবার অপটিক ক্যাবলের সংযোগ বিস্তৃত করা হয়। এখন স্থানীয় সরকারের ক্ষুদ্রতম ইউনিট ইউনিয়ন পর্যায়েও তা ছড়িয়ে যাচ্ছে।

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা ও নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে সরকারের কার্যক্রমের উল্লেখ করে জয় বলেন, বিপিও ও হাইটেক ইন্ডাস্ট্রির জন্য দক্ষ জনবল তৈরি করতে আইসিটি বিভাগ বছরে ৫০ হাজার মানুষকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। নারী ক্ষমতায়ন আমাদের আরেকটি অগ্রাধিকার। তাই এই ৫০ হাজার প্রশিক্ষণার্থীর বাইরে আরও ১০ হাজার নারীকে আলাদাভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। যদিও আগের ৫০ হাজারের মধ্যেও প্রায় ৩০ শতাংশই নারী। এছাড়া সরকারই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক নারীদের নিয়োগ দিচ্ছে কর্মক্ষেত্রে। আমরা চাই, আইটি ও বিপিও খাতেও নারীরা পুরুষের সমপরিমাণে নিয়োগ পান।

সজীব ওয়াজেদ জয় আরও বলেন, ১০ বছর আগেও বাংলাদেশের আজকের এই উন্নয়নের চিত্র মানুষের কল্পনারও বাইরে ছিল। কিন্তু এই সরকার সেগুলো বাস্তবে পরিণত করেছে। এ ক্ষেত্রে আমি বিশেষভাবে গর্বিত যে, কেবল আইটি খাত নয়, সার্বিকভাবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার নীতিমালা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন পরিকল্পনা, দেখভালের সবকিছুই এককভাবে সরকারই করছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিদেশিদের সহায়তা নেওয়া হয়েছে, কিন্তু ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে উন্নয়ন কর্মযজ্ঞের পুরো ব্যবস্থাপনাই রয়েছে সরকারের হাতে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

সারাদেশের উন্নয়ন করছে সরকার : সজীব ওয়াজেদ জয়

আপডেট টাইম : ০৪:৩৫:২৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০১৯

আলোর জগত ডেস্ক :  বর্তমান সরকার দেশের প্রতিটি স্থানের উন্নয়নের জন্য কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। আজ বোববার সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে দুই দিনব্যাপী ‘বিপিও সামিট’-১৯ সামিটের উদ্বোধনকালে তিনি একথা বলেন।

সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, এতদিন দেশের সব উন্নয়ন ঢাকা-চট্টগ্রামের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। বাকি গোটা দেশই ছিল অবহেলিত। আমার ব্যক্তিগত লক্ষ্য ছিল, ঢাকা-চট্টগ্রামের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। সেই লক্ষ্য থেকে ২০টি ডিজিটাল হাইটেক পার্ক গড়ে তোলা হলো এবং সেগুলো দেশজুড়ে গড়ে তোলা হলো।

আরো পড়ুন :   আফগান যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে হামলা, নিহত ৭

আরো পড়ুন :   পবিত্র শবে বরাত আজ

আরো পড়ুন :   ব্রুনাইয়ের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী

এসময় সজীব ওয়াজেদ জয় আরও বলেন, শুধু হাইটেক পার্ক নয়, সরকার সারাদেশে ফাইবার অপটিক ক্যাবল ছড়িয়ে দিচ্ছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে শুরু করে বিভাগীয় ও জেলা শহরগুলোতে এই ফাইবার অপটিক ক্যাবলের সংযোগ বিস্তৃত করা হয়। এখন স্থানীয় সরকারের ক্ষুদ্রতম ইউনিট ইউনিয়ন পর্যায়েও তা ছড়িয়ে যাচ্ছে।

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা ও নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে সরকারের কার্যক্রমের উল্লেখ করে জয় বলেন, বিপিও ও হাইটেক ইন্ডাস্ট্রির জন্য দক্ষ জনবল তৈরি করতে আইসিটি বিভাগ বছরে ৫০ হাজার মানুষকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। নারী ক্ষমতায়ন আমাদের আরেকটি অগ্রাধিকার। তাই এই ৫০ হাজার প্রশিক্ষণার্থীর বাইরে আরও ১০ হাজার নারীকে আলাদাভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। যদিও আগের ৫০ হাজারের মধ্যেও প্রায় ৩০ শতাংশই নারী। এছাড়া সরকারই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক নারীদের নিয়োগ দিচ্ছে কর্মক্ষেত্রে। আমরা চাই, আইটি ও বিপিও খাতেও নারীরা পুরুষের সমপরিমাণে নিয়োগ পান।

সজীব ওয়াজেদ জয় আরও বলেন, ১০ বছর আগেও বাংলাদেশের আজকের এই উন্নয়নের চিত্র মানুষের কল্পনারও বাইরে ছিল। কিন্তু এই সরকার সেগুলো বাস্তবে পরিণত করেছে। এ ক্ষেত্রে আমি বিশেষভাবে গর্বিত যে, কেবল আইটি খাত নয়, সার্বিকভাবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার নীতিমালা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন পরিকল্পনা, দেখভালের সবকিছুই এককভাবে সরকারই করছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিদেশিদের সহায়তা নেওয়া হয়েছে, কিন্তু ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে উন্নয়ন কর্মযজ্ঞের পুরো ব্যবস্থাপনাই রয়েছে সরকারের হাতে।