ঢাকা ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

প্রাথমিকের ছুটি বাড়ল ১৬ দিন

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : ০৪:৫১:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ৬৫ বার পড়া হয়েছে

মাধ্যমিকের চেয়ে প্রাথমিকে শিক্ষকদের ছুটি কম হওয়ায় শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটি ১৬ দিন বাড়ানো হয়েছে। ছুটি বাড়িয়ে নতুন করে আগামী বছরের শিক্ষাপঞ্জিকা প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)।

রোববার (৩১ ডিসেম্বর) অধিদপ্তর থেকে নতুন এ শিক্ষাপঞ্জিকা প্রকাশ করা হয়।

এর আগে, গত ২১ ডিসেম্বর ছুটির তালিকা প্রকাশ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই তালিকায় দেখা যায়, ২০২৪ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি ৬০ দিন। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ছুটি বাড়ানো হলো।

আগের ও পরের ছুটির তালিকা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, প্রথম তালিকায় মোট ছুটি ছিল ৬০ দিন। সেই ছুটি বাড়িয়ে ৭৬ দিন করা হয়েছে। পবিত্র রমজান, বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিবস, স্বাধীনতা দিবস, শব-ই-কদর, ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষসহ টানা ২১ দিন ছুটি ছিল প্রথম তালিকায়। সেখানে ছুটি বাড়িয়ে ২৯ দিন করা হয়েছে।

ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি সাতদিন থেকে বাড়িয়ে ১৪দিন, দুর্গাপূজার ছুটি পাঁচদিনের জায়গায় সাতদিন করা হয়েছে। এছাড়া, শীতকালীন অবকাশ একদিন বাড়িয়ে ১১ দিন করেছে অধিদপ্তর।

অন্যদিকে, ২০ জুলাইয়ের আষাঢ়ি পূর্ণিমা, ২ অক্টোবরের শুভ মহালয়ার একদিন করে দুটি ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সবমিলিয়ে ১৬ দিনের ছুটি সমন্বয় করে মাধ্যমিক ও প্রাথমিকে ৭৬ দিন বাৎসরিক ছুটি রেখে তালিকা প্রকাশ করেছে অধিদপ্তর।

আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

প্রাথমিকের ছুটি বাড়ল ১৬ দিন

আপডেট টাইম : ০৪:৫১:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩

মাধ্যমিকের চেয়ে প্রাথমিকে শিক্ষকদের ছুটি কম হওয়ায় শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটি ১৬ দিন বাড়ানো হয়েছে। ছুটি বাড়িয়ে নতুন করে আগামী বছরের শিক্ষাপঞ্জিকা প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)।

রোববার (৩১ ডিসেম্বর) অধিদপ্তর থেকে নতুন এ শিক্ষাপঞ্জিকা প্রকাশ করা হয়।

এর আগে, গত ২১ ডিসেম্বর ছুটির তালিকা প্রকাশ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই তালিকায় দেখা যায়, ২০২৪ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি ৬০ দিন। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ছুটি বাড়ানো হলো।

আগের ও পরের ছুটির তালিকা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, প্রথম তালিকায় মোট ছুটি ছিল ৬০ দিন। সেই ছুটি বাড়িয়ে ৭৬ দিন করা হয়েছে। পবিত্র রমজান, বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিবস, স্বাধীনতা দিবস, শব-ই-কদর, ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষসহ টানা ২১ দিন ছুটি ছিল প্রথম তালিকায়। সেখানে ছুটি বাড়িয়ে ২৯ দিন করা হয়েছে।

ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি সাতদিন থেকে বাড়িয়ে ১৪দিন, দুর্গাপূজার ছুটি পাঁচদিনের জায়গায় সাতদিন করা হয়েছে। এছাড়া, শীতকালীন অবকাশ একদিন বাড়িয়ে ১১ দিন করেছে অধিদপ্তর।

অন্যদিকে, ২০ জুলাইয়ের আষাঢ়ি পূর্ণিমা, ২ অক্টোবরের শুভ মহালয়ার একদিন করে দুটি ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সবমিলিয়ে ১৬ দিনের ছুটি সমন্বয় করে মাধ্যমিক ও প্রাথমিকে ৭৬ দিন বাৎসরিক ছুটি রেখে তালিকা প্রকাশ করেছে অধিদপ্তর।