ঢাকা ০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫

‘শক্ত হাতে মাদক কারবারিদের প্রতিহত করা জরুরি’

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : ০৫:১২:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ৫৭ বার পড়া হয়েছে

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মাদক সরবরাহ বন্ধে জোর দিতে হবে। শক্ত হাতে মাদক কারবারিদের প্রতিহত করা গুরুত্বপূর্ণ।

শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) রাজধানীর বারিধারায় একটি হোটেলে ইউএনএইডস ও এনপিইউডিসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার যৌথ উদ্যোগে ‘সিলভার জুবিলি অব হার্ম রিডাকশন প্রোগ্রাম’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।

ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে মাদকসেবীদের দেখতে হবে। সামাজিক, পারিবারিক ও সরকারি পর্যায়ে তাদের বিশেষ সাহায্য প্রয়োজন। আমাদের সবাইকে তাদের প্রতি যত্নশীল হতে হবে। সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণাপত্রে জন্ম থেকেই বেঁচে থাকার সম্মানজনক অধিকারের কথা উল্লেখ রয়েছে। মাদকসেবীদের পরিপূর্ণ অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত করেই চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কার্যক্রম চালাতে হবে। মাদকসেবীদের একাংশ এইচআইভি সংক্রমণের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী। আমাদের সমন্বিত, মানবিক ও গবেষণাধর্মী পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

তিনি বলেন, অনেক ক্ষেত্রে বিচ্যুতি স্বাভাবিক কিন্তু স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসাই মূল সফলতা। মাদকসেবীদের প্রতি সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও গণমাধ্যম কর্মীদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। কার্যকর যোগাযোগ নিশ্চিত করে কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করার প্রচেষ্টা চালাতে হবে। বাংলাদেশে ধর্মীয় মূল্যবোধের কারণে মাদকের বিস্তৃতি তুলনামূলক কম। স্বাস্থ্যসেবা লাভ করা মৌলিক অধিকার। স্বাস্থ্যসেবা, চিকিৎসা ও জনসেবা সংক্রান্ত বিষয়গুলোকে অধিকার নিশ্চিত করতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন সোচ্চার।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

‘শক্ত হাতে মাদক কারবারিদের প্রতিহত করা জরুরি’

আপডেট টাইম : ০৫:১২:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মাদক সরবরাহ বন্ধে জোর দিতে হবে। শক্ত হাতে মাদক কারবারিদের প্রতিহত করা গুরুত্বপূর্ণ।

শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) রাজধানীর বারিধারায় একটি হোটেলে ইউএনএইডস ও এনপিইউডিসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার যৌথ উদ্যোগে ‘সিলভার জুবিলি অব হার্ম রিডাকশন প্রোগ্রাম’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।

ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে মাদকসেবীদের দেখতে হবে। সামাজিক, পারিবারিক ও সরকারি পর্যায়ে তাদের বিশেষ সাহায্য প্রয়োজন। আমাদের সবাইকে তাদের প্রতি যত্নশীল হতে হবে। সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণাপত্রে জন্ম থেকেই বেঁচে থাকার সম্মানজনক অধিকারের কথা উল্লেখ রয়েছে। মাদকসেবীদের পরিপূর্ণ অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত করেই চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কার্যক্রম চালাতে হবে। মাদকসেবীদের একাংশ এইচআইভি সংক্রমণের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী। আমাদের সমন্বিত, মানবিক ও গবেষণাধর্মী পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

তিনি বলেন, অনেক ক্ষেত্রে বিচ্যুতি স্বাভাবিক কিন্তু স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসাই মূল সফলতা। মাদকসেবীদের প্রতি সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও গণমাধ্যম কর্মীদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। কার্যকর যোগাযোগ নিশ্চিত করে কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করার প্রচেষ্টা চালাতে হবে। বাংলাদেশে ধর্মীয় মূল্যবোধের কারণে মাদকের বিস্তৃতি তুলনামূলক কম। স্বাস্থ্যসেবা লাভ করা মৌলিক অধিকার। স্বাস্থ্যসেবা, চিকিৎসা ও জনসেবা সংক্রান্ত বিষয়গুলোকে অধিকার নিশ্চিত করতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন সোচ্চার।