ঢাকা ০১:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

খুলনা কেএমপির মাদকবিরোধী অভিযান

গত ২৪ ঘন্টায় খুলনা মহানগর পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে মাদক কারবারি ১।মোঃ ইমরান হোসেন সরকার(৩৫),পিতাঃ- মোঃ গিয়াস উদ্দিন সরকার,সাং -৪নং ফুডঘাট থানা- খুলনা,২।মোহাম্মদ মনির হোসেন (৩৩),পিতা- আব্দুর রব মুন্সী,সাং- মৌলভী পাড়া মোড়,থানা- খুলনা,৩।মোঃ সুমন (৩৪),পিতা -মৃত সিরাজ সাং -শেখ পাড়া, থানা- সোনাডাঙ্গা। ৪।মোহাম্মদ ফারুক হাসান সাগর (১৯)পিতা -মোহাম্মদ রুহুল আমিন খান,সাং-মহেশ্বর পাষা,মজুমদার পাড়া, থানা- কুলি বাগান। ৫।মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন (৩৪),পিতা- মোহাম্মদ ফজর আলী, সাং-পারুলিয়া, থানা- দেবহাটা,জেলা সাতক্ষীরা।খুলনা মহানগরের বিভিন্ন থানায় এই পাঁচ মাদক কারবারির নিকট থেকে মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়। উক্ত মাদক কারবারীর নিকট থেকে ২০ বোতল ফেন্সিডিল, ১১২ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ২০০ গ্রাম গাঁজা, আলামত হিসেবে উদ্ধার করা হয়। এই সকল মাদক কারবারীদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় পাঁচটি মাদক মামলা রজু করা হয়েছে। এ সকল মাদক কারবারিগণ খুলনা মহানগরের বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিক্রি করে।

 


এই সকল মাদক সেবনের ফলে ধ্বংস হচ্ছে যুবসমাজ। এ সকল মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।
প্রতিনিয়ত কেএমপির মাদক বিরোধী অভিযানে এ সকল কারবারিগণ গ্রেপ্তার হওয়ার পরও কিছুতেই কমছে না খুলনা মহানগরীর বুকে মাদক বিক্রির পরিমাণ।

এখনো খুলনা মহানগর এর বিভিন্ন অলিতে গলিতে যুবসমাজ মাদক বিক্রি করছে। প্রায়সই এ সকল মাদক বিক্রির টাকা ভাগ বাটোয়ারা সময় এসকল যুব সমাজের মধ্যে বিভিন্ন ক্রোন্দল সৃষ্টি হয়। এছাড়া এ সকল মাদকের জোগাড় করতে যুব সমাজকে নানা ধরনের অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়।

এক শ্রেণীর মাদকসম্রাটেরা এ সকল মাদকদ্রব্য যুব সমাজের হাতে তুলে দিয়ে তারা অবৈধ টাকার পাহাড় গড়ে তোলে।

তাই এ সকল মাদক সম্রাটদের চিহ্নিত করে তাদেরকে আইনের আওতায়ন এনে সাজা প্রদানের জন্য খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশকে আরো বেশি অভিযান পরিচালনার প্রয়োজন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

খুলনা কেএমপির মাদকবিরোধী অভিযান

আপডেট টাইম : ০৪:৫৪:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৩

গত ২৪ ঘন্টায় খুলনা মহানগর পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে মাদক কারবারি ১।মোঃ ইমরান হোসেন সরকার(৩৫),পিতাঃ- মোঃ গিয়াস উদ্দিন সরকার,সাং -৪নং ফুডঘাট থানা- খুলনা,২।মোহাম্মদ মনির হোসেন (৩৩),পিতা- আব্দুর রব মুন্সী,সাং- মৌলভী পাড়া মোড়,থানা- খুলনা,৩।মোঃ সুমন (৩৪),পিতা -মৃত সিরাজ সাং -শেখ পাড়া, থানা- সোনাডাঙ্গা। ৪।মোহাম্মদ ফারুক হাসান সাগর (১৯)পিতা -মোহাম্মদ রুহুল আমিন খান,সাং-মহেশ্বর পাষা,মজুমদার পাড়া, থানা- কুলি বাগান। ৫।মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন (৩৪),পিতা- মোহাম্মদ ফজর আলী, সাং-পারুলিয়া, থানা- দেবহাটা,জেলা সাতক্ষীরা।খুলনা মহানগরের বিভিন্ন থানায় এই পাঁচ মাদক কারবারির নিকট থেকে মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়। উক্ত মাদক কারবারীর নিকট থেকে ২০ বোতল ফেন্সিডিল, ১১২ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ২০০ গ্রাম গাঁজা, আলামত হিসেবে উদ্ধার করা হয়। এই সকল মাদক কারবারীদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় পাঁচটি মাদক মামলা রজু করা হয়েছে। এ সকল মাদক কারবারিগণ খুলনা মহানগরের বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিক্রি করে।

 


এই সকল মাদক সেবনের ফলে ধ্বংস হচ্ছে যুবসমাজ। এ সকল মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।
প্রতিনিয়ত কেএমপির মাদক বিরোধী অভিযানে এ সকল কারবারিগণ গ্রেপ্তার হওয়ার পরও কিছুতেই কমছে না খুলনা মহানগরীর বুকে মাদক বিক্রির পরিমাণ।

এখনো খুলনা মহানগর এর বিভিন্ন অলিতে গলিতে যুবসমাজ মাদক বিক্রি করছে। প্রায়সই এ সকল মাদক বিক্রির টাকা ভাগ বাটোয়ারা সময় এসকল যুব সমাজের মধ্যে বিভিন্ন ক্রোন্দল সৃষ্টি হয়। এছাড়া এ সকল মাদকের জোগাড় করতে যুব সমাজকে নানা ধরনের অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়।

এক শ্রেণীর মাদকসম্রাটেরা এ সকল মাদকদ্রব্য যুব সমাজের হাতে তুলে দিয়ে তারা অবৈধ টাকার পাহাড় গড়ে তোলে।

তাই এ সকল মাদক সম্রাটদের চিহ্নিত করে তাদেরকে আইনের আওতায়ন এনে সাজা প্রদানের জন্য খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশকে আরো বেশি অভিযান পরিচালনার প্রয়োজন।