ঢাকা ০২:২৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫

কেশরহাট এক নারী কাউন্সিলর দাপটে অতিষ্ঠ ব্যাটেলিয়ান আনসার সদস্য সহ এলাকাবাসী

রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট পৌরসভার মহিলা কাউন্সিলর সেলিনা খাতুনের পরিবার দ্বারা নির্যাতিত এক পরিবারের দীর্ঘদিনের সমস্যার সাময়িক সমাধান হয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের স্থানীয় বাসিন্দা ৪নং ব্যাটেলিয়ান আনসার সদস্য আব্দুর রহিমের পরিবারের উপর জমিজমা নিয়ে জুলুম নিযার্তন করছিলো মহিলা সংরক্ষিত আসন ১, ২ ও ৩ এর কাউন্সিলর সেলিনার দেবর গোলাম মোস্তফাসহ তার পুরো পরিবার।

কেশরহাট পৌরসভা ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন থেকে নওগাঁ গ্রামের মৃত ফয়েজ শাহ এর চার ছেলে মোজাম্মেল হক, মকসেদ আলী, গোলাম মোস্তফা ও মোনারুল ইসলাম নিজ গ্রাম সহ বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাসী কায়দায় বিভিন্ন সময় দেশিও অস্ত্র সহ বহিরাগতদের নিয়ে জমিজমা দখল করে থাকে। তারা সাধারণ মানুষের সাথে হামলা মামলায় জড়িয়ে থাকতে পছন্দ করে এবং নিজেদের পরিবারেে অস্তিত্তের জানান দিতে চাই। সম্প্রতি ঐ পরিবারের সেলিনা খাতুন নামের এক মহিলা সদস্য কেশরহাট পৌরসভার সংরক্ষিত মহিলা আসনে কাউন্সিলর হওয়ার সুবাধে তার স্বামী মোজাম্মেল ও তার দেবর গোলাম মোস্তফা আরো বেপরোয়া হয়ে যায়। সেই ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে নওগাঁ গ্রামের আব্দুর রহিমের বাড়ির সীমানায় অবৈধ ভাবে ইটের পাচির নির্মাণ করে তার পানি নিষ্কাশনসহ তাকে কোণঠাসা করার চেষ্ঠা করেন। আব্দুর রহিম চাকরির সুবাধে বাহিরে থাকায় এ নিয়ে তাঁর স্ত্রী প্রতিবাদ করতে গেলে তারা ক্ষমতা দেখিয়ে মহিলা কাউন্সিলর সেলিনার সামনেই তার দেবর গোলাম মোস্তফা হাসু্য়া দেখিয়ে ভয় দেখাতে থাকে। এমন অবস্থায় গোলাম মোস্তফার স্ত্রী আশুরা খাতুন আব্দুর রহিমের স্ত্রীকে এলোপাথাড়ি মারধোর করে। এ নিয়ে মোহনপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ হলে কেশরহাট পৌরসভার মেয়র শহিদুজ্জামান শহিদ এলাকায় স্থানীয়ভাবে বসে বিষয়টি সমাধান করে নিতে বলেন। এবিষয় নিয়ে এলাকায় সমাধানে বসা হলেও সমাধান না হওয়ায় কেশরহাট পৌরসভায় একটি লিখিত আবেদন করেন আব্দুর রহিম। পরে পৌরসভা থেকে উভয় পক্ষকে নোটিশ প্রদান করিলে নভেম্বর মাসের ১৪ ও ২১ তারিখ (মঙ্গলবার) আব্দুর রহিমসহ গ্রামবাসি পৌরসভায় উপস্থিত হলেও সেলিনা কাউন্সিলরের দেবর গোলাম মোস্তফা ও তার স্ত্রী আশুরা খাতুন উপস্থিত হয় না। এজন্য পৌরসভার কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম, হাফিজুর রহমান বকুল ও আব্দুস সাত্তার মেয়র শহিদুজ্জামানের সাথে পরামর্শক্রমে সমাধানের লক্ষ্যে ২৬ তারিখ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের বিবাধমান জমির মাপযোগ করার স্বীদ্ধান্ত গ্রহণ করে নোটিশ প্রদান করে ও এলাকাবাসির সামনে তারা উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে দিনব্যাপি কার্যক্রম পরিচালনা করে রায় প্রদান করে। সেই সময় সেলিনা কাউন্সিলর ও তার স্বামী মোজাম্মেল হক, দেবর গোলাম মোস্তফা তাদের রায় মানতে নারাজী প্রদান করে। পরবর্তীতে পুনরায় কেশরহাট পৌরসভার কাউন্সিলর বৃন্দ সার্ভিয়ারদের নিয়ে সীমানা নির্ধারণ কালে মোস্তফাগণ বহিরাগত মালিদহ গ্রামের আলী ও বাবুকে দিয়ে কটু কথা বলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার চেষ্ঠা করলে এলাকাবাসি তা নিয়ন্ত্রণ করে। ২৮ নভেম্বর মেয়র শহিদুজ্জামানের সাথে আলোচনা শেষে দায়িত্বপ্রাপ্ত তিন কাউন্সিলর আব্দুর রহিমের হাতে রায়ের কপি প্রদান করে। বোর্ডের রায়ে উল্লেখ করা হয়- ১। বাদির দখলকৃত বাড়ীর পশ্চিমপার্শ্বের ওয়াল থেকে ১.৫০ (দেড় ফিট) জমি বাদীর দখলে থাকিবে। ১.৫০ (দেড় ফিট) উপরে থেকে নিচ পর্যন্ত বিবাদীর যে ৫ ইঞ্জির ওয়াল গাঁথা আছে সেটা যদি দেড় ফিটের মধ্যে পড়ে তবে বিবাদী নিজ খরচে তা সরিয়ে নিবে। কিন্তু বাদী ঐ ১.৫০ (দেড় ফিট) জায়গায় কোন ওয়াল নির্মান করিতে পারবে না। তবে পয়: নিষ্কাশনের পাইপ স্থাপনের কাজ করতে পারিবে। ভবিষ্যতে বাড়ীর ছাঁদ নির্মাণ করলে পশ্চিম দিকে ছাদের পানি ফেলতে পারবে না। ০২। বিবাদীগণ তাঁর বাড়ীর পূর্ব দিকের মেইন গেট দিনের বেলায় খুলে রাখবে যাতে প্রতিবেশিরা পুকুর ঘাটে নামতে পারে। বিবাদীগণ ভব্যিষতে বাড়ী নির্মাণ করিলে বাদীর ওয়াল হতে ৩ ফিট জমি ছেড়ে ওয়াল নির্মাণ করবে যাতে উভয়ের হাটা চলা সহ নিজেদের বিল্ডিংয়ের কাজ করতে পারে এবং বিবাদীগণ তাঁর পূর্ব পার্শ্বে ছাঁদের পানি ফেলতে পারবে না। অতত্রব উক্ত রায় উভয় পক্ষদ্বয় মেনে নিয়ে নিজ নিজ সম্পত্তি ভোগ দখল করবেন তাহাতে কারো কোন আপত্তি থাকবে না

উল্লেখ্য এবিষয়ে এলাকাবাসিরা বলেন, সেলিনা কাউন্সিলরের স্বামী মোজাম্মেল ও দেবর গোলাম মোস্তফা এলাকার পরিবেশ নষ্ট করে জন জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছে। তারা আব্দুর রহিম ছাড়াও গোলাম মোস্তফার চাচাতো শ্বশুর আহসান হাবিবের জমি জোর পূর্বক দখলের চেষ্টা করে তারা তাদের ন্যার্য্য জমি তাকে দিতে নারাজী থাকায় ও আইনি সহযোগিতা নেওয়ার কারনে হত্যার উদ্দেশ্যে তাদের পরিবারের উপর হামলা চালিয়ে আহত করেন ও এতে সেলিনা কাউন্সিলের স্বামী মোজাম্মেল হক ও তার দেবর গোলাম মোস্তফাকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন মোহনপুর থানা পুলিশ। এরপর তারা আহসান হাবিবের পরিবারের উপর অন্যায় কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে ও মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। এর আগেও নওগাঁ গ্রামের জেকের আলীর পরিবারের উপর হত্যার উদ্যোশ্যে হামলা চালিয়ে তাদের আহত করেন। অপরদিকে বাগমারা উপজেলার খালগ্রাম বাজারে তাদের মিল ও কীটনাশক সার ব্যবস্যার সুবাধে সেখানে তারা জমিদখল নিয়ে হামলা মামলায় জড়িয়েছিলেন। সেখানে তারা নিজ গ্রামের ন্যায় পরিবারের সকল মহিলা দ্বারাও সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে খাবার হোটেল ব্যবসায়ী ওমর ও তার ছেলেকে নির্মম ভাবে হাতুরি দিয়ে আঘাত করে আহত করে। তাদের আজ রহিমের সাথে সাময়িক সমাধান হলেও অন্যান্য সমস্যার সমাধান চলমান আছে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

কেশরহাট এক নারী কাউন্সিলর দাপটে অতিষ্ঠ ব্যাটেলিয়ান আনসার সদস্য সহ এলাকাবাসী

আপডেট টাইম : ০৫:৩৯:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩

রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট পৌরসভার মহিলা কাউন্সিলর সেলিনা খাতুনের পরিবার দ্বারা নির্যাতিত এক পরিবারের দীর্ঘদিনের সমস্যার সাময়িক সমাধান হয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের স্থানীয় বাসিন্দা ৪নং ব্যাটেলিয়ান আনসার সদস্য আব্দুর রহিমের পরিবারের উপর জমিজমা নিয়ে জুলুম নিযার্তন করছিলো মহিলা সংরক্ষিত আসন ১, ২ ও ৩ এর কাউন্সিলর সেলিনার দেবর গোলাম মোস্তফাসহ তার পুরো পরিবার।

কেশরহাট পৌরসভা ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন থেকে নওগাঁ গ্রামের মৃত ফয়েজ শাহ এর চার ছেলে মোজাম্মেল হক, মকসেদ আলী, গোলাম মোস্তফা ও মোনারুল ইসলাম নিজ গ্রাম সহ বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাসী কায়দায় বিভিন্ন সময় দেশিও অস্ত্র সহ বহিরাগতদের নিয়ে জমিজমা দখল করে থাকে। তারা সাধারণ মানুষের সাথে হামলা মামলায় জড়িয়ে থাকতে পছন্দ করে এবং নিজেদের পরিবারেে অস্তিত্তের জানান দিতে চাই। সম্প্রতি ঐ পরিবারের সেলিনা খাতুন নামের এক মহিলা সদস্য কেশরহাট পৌরসভার সংরক্ষিত মহিলা আসনে কাউন্সিলর হওয়ার সুবাধে তার স্বামী মোজাম্মেল ও তার দেবর গোলাম মোস্তফা আরো বেপরোয়া হয়ে যায়। সেই ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে নওগাঁ গ্রামের আব্দুর রহিমের বাড়ির সীমানায় অবৈধ ভাবে ইটের পাচির নির্মাণ করে তার পানি নিষ্কাশনসহ তাকে কোণঠাসা করার চেষ্ঠা করেন। আব্দুর রহিম চাকরির সুবাধে বাহিরে থাকায় এ নিয়ে তাঁর স্ত্রী প্রতিবাদ করতে গেলে তারা ক্ষমতা দেখিয়ে মহিলা কাউন্সিলর সেলিনার সামনেই তার দেবর গোলাম মোস্তফা হাসু্য়া দেখিয়ে ভয় দেখাতে থাকে। এমন অবস্থায় গোলাম মোস্তফার স্ত্রী আশুরা খাতুন আব্দুর রহিমের স্ত্রীকে এলোপাথাড়ি মারধোর করে। এ নিয়ে মোহনপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ হলে কেশরহাট পৌরসভার মেয়র শহিদুজ্জামান শহিদ এলাকায় স্থানীয়ভাবে বসে বিষয়টি সমাধান করে নিতে বলেন। এবিষয় নিয়ে এলাকায় সমাধানে বসা হলেও সমাধান না হওয়ায় কেশরহাট পৌরসভায় একটি লিখিত আবেদন করেন আব্দুর রহিম। পরে পৌরসভা থেকে উভয় পক্ষকে নোটিশ প্রদান করিলে নভেম্বর মাসের ১৪ ও ২১ তারিখ (মঙ্গলবার) আব্দুর রহিমসহ গ্রামবাসি পৌরসভায় উপস্থিত হলেও সেলিনা কাউন্সিলরের দেবর গোলাম মোস্তফা ও তার স্ত্রী আশুরা খাতুন উপস্থিত হয় না। এজন্য পৌরসভার কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম, হাফিজুর রহমান বকুল ও আব্দুস সাত্তার মেয়র শহিদুজ্জামানের সাথে পরামর্শক্রমে সমাধানের লক্ষ্যে ২৬ তারিখ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের বিবাধমান জমির মাপযোগ করার স্বীদ্ধান্ত গ্রহণ করে নোটিশ প্রদান করে ও এলাকাবাসির সামনে তারা উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে দিনব্যাপি কার্যক্রম পরিচালনা করে রায় প্রদান করে। সেই সময় সেলিনা কাউন্সিলর ও তার স্বামী মোজাম্মেল হক, দেবর গোলাম মোস্তফা তাদের রায় মানতে নারাজী প্রদান করে। পরবর্তীতে পুনরায় কেশরহাট পৌরসভার কাউন্সিলর বৃন্দ সার্ভিয়ারদের নিয়ে সীমানা নির্ধারণ কালে মোস্তফাগণ বহিরাগত মালিদহ গ্রামের আলী ও বাবুকে দিয়ে কটু কথা বলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার চেষ্ঠা করলে এলাকাবাসি তা নিয়ন্ত্রণ করে। ২৮ নভেম্বর মেয়র শহিদুজ্জামানের সাথে আলোচনা শেষে দায়িত্বপ্রাপ্ত তিন কাউন্সিলর আব্দুর রহিমের হাতে রায়ের কপি প্রদান করে। বোর্ডের রায়ে উল্লেখ করা হয়- ১। বাদির দখলকৃত বাড়ীর পশ্চিমপার্শ্বের ওয়াল থেকে ১.৫০ (দেড় ফিট) জমি বাদীর দখলে থাকিবে। ১.৫০ (দেড় ফিট) উপরে থেকে নিচ পর্যন্ত বিবাদীর যে ৫ ইঞ্জির ওয়াল গাঁথা আছে সেটা যদি দেড় ফিটের মধ্যে পড়ে তবে বিবাদী নিজ খরচে তা সরিয়ে নিবে। কিন্তু বাদী ঐ ১.৫০ (দেড় ফিট) জায়গায় কোন ওয়াল নির্মান করিতে পারবে না। তবে পয়: নিষ্কাশনের পাইপ স্থাপনের কাজ করতে পারিবে। ভবিষ্যতে বাড়ীর ছাঁদ নির্মাণ করলে পশ্চিম দিকে ছাদের পানি ফেলতে পারবে না। ০২। বিবাদীগণ তাঁর বাড়ীর পূর্ব দিকের মেইন গেট দিনের বেলায় খুলে রাখবে যাতে প্রতিবেশিরা পুকুর ঘাটে নামতে পারে। বিবাদীগণ ভব্যিষতে বাড়ী নির্মাণ করিলে বাদীর ওয়াল হতে ৩ ফিট জমি ছেড়ে ওয়াল নির্মাণ করবে যাতে উভয়ের হাটা চলা সহ নিজেদের বিল্ডিংয়ের কাজ করতে পারে এবং বিবাদীগণ তাঁর পূর্ব পার্শ্বে ছাঁদের পানি ফেলতে পারবে না। অতত্রব উক্ত রায় উভয় পক্ষদ্বয় মেনে নিয়ে নিজ নিজ সম্পত্তি ভোগ দখল করবেন তাহাতে কারো কোন আপত্তি থাকবে না

উল্লেখ্য এবিষয়ে এলাকাবাসিরা বলেন, সেলিনা কাউন্সিলরের স্বামী মোজাম্মেল ও দেবর গোলাম মোস্তফা এলাকার পরিবেশ নষ্ট করে জন জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছে। তারা আব্দুর রহিম ছাড়াও গোলাম মোস্তফার চাচাতো শ্বশুর আহসান হাবিবের জমি জোর পূর্বক দখলের চেষ্টা করে তারা তাদের ন্যার্য্য জমি তাকে দিতে নারাজী থাকায় ও আইনি সহযোগিতা নেওয়ার কারনে হত্যার উদ্দেশ্যে তাদের পরিবারের উপর হামলা চালিয়ে আহত করেন ও এতে সেলিনা কাউন্সিলের স্বামী মোজাম্মেল হক ও তার দেবর গোলাম মোস্তফাকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন মোহনপুর থানা পুলিশ। এরপর তারা আহসান হাবিবের পরিবারের উপর অন্যায় কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে ও মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। এর আগেও নওগাঁ গ্রামের জেকের আলীর পরিবারের উপর হত্যার উদ্যোশ্যে হামলা চালিয়ে তাদের আহত করেন। অপরদিকে বাগমারা উপজেলার খালগ্রাম বাজারে তাদের মিল ও কীটনাশক সার ব্যবস্যার সুবাধে সেখানে তারা জমিদখল নিয়ে হামলা মামলায় জড়িয়েছিলেন। সেখানে তারা নিজ গ্রামের ন্যায় পরিবারের সকল মহিলা দ্বারাও সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে খাবার হোটেল ব্যবসায়ী ওমর ও তার ছেলেকে নির্মম ভাবে হাতুরি দিয়ে আঘাত করে আহত করে। তাদের আজ রহিমের সাথে সাময়িক সমাধান হলেও অন্যান্য সমস্যার সমাধান চলমান আছে।