ঢাকা ০৯:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগে সাক্ষরতার হার বেড়েছে : প্রধানমন্ত্রী

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : ১২:৩৬:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৩
  • ৬৯ বার পড়া হয়েছে

আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগে দেশে সাক্ষরতার হার বেড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (২৬ নভেম্বর) সকালে এইচএসসি ও সমমনা পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে বাংলাদেশের সাক্ষরতার বৃদ্ধি পেয়েছে। শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। আমার একটা সার্ভে করেছিলাম, আমাদের কোনো কোনো এলাকা প্রাইমারি স্কুল ছিল না। কিছু স্কুল করা হয়েছিল এক কামরার। আমরা সেগুলোকে তিন কামরা করে দেই। সারা বাংলাদেশে এখনকার মতো যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল না। দুই মাইলের মধ্যে যদি স্কুল না থাকে, সেখানে স্কুল করার উদ্যোগ আমরাই নিয়েছিলাম।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি বিশ্বাস করি এর পেছনে আমরা যে বিভিন্ন পদক্ষেপ ও উদ্যোগ নিয়েছি সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। শুধুমাত্র পড়ে পাস করলে হবে না, সেটা অর্থবহ হতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৮ তে যখন আমাদের যাত্রা শুরু হয়, তখন নির্বাচন নিয়ে তাদের (বিএনপির) খেলা। সেই সময় আবার একটা অস্বস্তিকর পরিবেশ সৃষ্টি করতে চেয়েছিল কিন্তু সেই রকম সুবিধা করতে পারেনি। আমাদের দুর্ভাগ্য, তারপর শুরু হয়ে গেল অতি মহামারি কোভিড। একটা ভীতি ছিল সারা বিশ্বব্যাপী।

তিনি বলেন, ২০২১ ও ২০২২ এর সমস্ত বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। যুক্তিসঙ্গতভাবে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়, পরীক্ষা হয়। সে সময় আমি দেখেছি, আমাদের এইচএসসি বা সমমনা পরীক্ষার ফলাফল ৬০ দিনে দেওয়ার মধ্যে যে একটা রীতি, সেটা কিন্তু আপনারা অব্যাহত রেখেছেন। তা জন্য আপনাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, ২০২৩ সালের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৭৪ হাজার চারশত ৮৮ জন। তার মধ্যে ছাত্র সংখ্যা ৬ লাখ ৯৮ হাজার ১৩৫ জন। আমি বলবো, এই সংখ্যাটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগে সাক্ষরতার হার বেড়েছে : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ১২:৩৬:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৩

আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগে দেশে সাক্ষরতার হার বেড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (২৬ নভেম্বর) সকালে এইচএসসি ও সমমনা পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে বাংলাদেশের সাক্ষরতার বৃদ্ধি পেয়েছে। শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। আমার একটা সার্ভে করেছিলাম, আমাদের কোনো কোনো এলাকা প্রাইমারি স্কুল ছিল না। কিছু স্কুল করা হয়েছিল এক কামরার। আমরা সেগুলোকে তিন কামরা করে দেই। সারা বাংলাদেশে এখনকার মতো যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল না। দুই মাইলের মধ্যে যদি স্কুল না থাকে, সেখানে স্কুল করার উদ্যোগ আমরাই নিয়েছিলাম।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি বিশ্বাস করি এর পেছনে আমরা যে বিভিন্ন পদক্ষেপ ও উদ্যোগ নিয়েছি সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। শুধুমাত্র পড়ে পাস করলে হবে না, সেটা অর্থবহ হতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৮ তে যখন আমাদের যাত্রা শুরু হয়, তখন নির্বাচন নিয়ে তাদের (বিএনপির) খেলা। সেই সময় আবার একটা অস্বস্তিকর পরিবেশ সৃষ্টি করতে চেয়েছিল কিন্তু সেই রকম সুবিধা করতে পারেনি। আমাদের দুর্ভাগ্য, তারপর শুরু হয়ে গেল অতি মহামারি কোভিড। একটা ভীতি ছিল সারা বিশ্বব্যাপী।

তিনি বলেন, ২০২১ ও ২০২২ এর সমস্ত বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। যুক্তিসঙ্গতভাবে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়, পরীক্ষা হয়। সে সময় আমি দেখেছি, আমাদের এইচএসসি বা সমমনা পরীক্ষার ফলাফল ৬০ দিনে দেওয়ার মধ্যে যে একটা রীতি, সেটা কিন্তু আপনারা অব্যাহত রেখেছেন। তা জন্য আপনাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, ২০২৩ সালের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৭৪ হাজার চারশত ৮৮ জন। তার মধ্যে ছাত্র সংখ্যা ৬ লাখ ৯৮ হাজার ১৩৫ জন। আমি বলবো, এই সংখ্যাটা বৃদ্ধি পেয়েছে।