ঢাকা ১২:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের ব্যয় বাড়ল ৪ হাজার ৪০২ কোটি টাকা

  • অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : ০৮:৪৪:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৩
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

বর্তমান সরকারের সর্বশেষ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এক ধাক্কায় ই-পাসপোর্ট (বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রবর্তন) প্রকল্পের ব্যয় ৪ হাজার ৪০২ কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে। প্রকল্পটির মূল অনুমোদিত ব্যয় ছিল ৪ হাজার ৬৩৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা। শতাংশের হিসাবে প্রথম সংশোধনীতে প্রকল্পটির ব্যয় বেড়েছে ৯৪.৯৬ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার (০৯ নভেম্বর) একনেক সভায় প্রকল্পটির প্রথম সংশোধনীর প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের আওতাধীন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর।

যেসব এলাকায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হচ্ছে, প্রধান কার্যালয়; ৭২টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস; ৮০টি বাংলাদেশ মিশন; ১টি ডিপ্লোম্যাটিক পাসপোর্ট অফিস; ডিজাস্টার রিকভারি সেন্টার, যশোর; দেশের ৩টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ২টি স্থলবন্দরে ও ২২টি অন্যান্য স্বয়ংক্রিয় বর্ডার কন্ট্রোল সিস্টেম; ৭২টি এসবি/ডিএসবি অফিস; মিউনিখ, জার্মানি।

প্রকল্পের উদ্দেশ্য বলা হয়েছে, বহির্বিশ্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সর্বশেষ উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন পাসপোর্ট ইস্যু; বাংলাদেশি পাসপোর্টের নিরাপত্তা বৃদ্ধি ও বহির্বিশ্বে এর গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি এবং ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে বাংলাদেশি নাগরিক ও আগত বিদেশি নাগরিকগণের সুষ্ঠুভাবে গমনাগমন সুনিশ্চিত করা হবে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের ব্যয় বাড়ল ৪ হাজার ৪০২ কোটি টাকা

আপডেট টাইম : ০৮:৪৪:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৩

বর্তমান সরকারের সর্বশেষ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এক ধাক্কায় ই-পাসপোর্ট (বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রবর্তন) প্রকল্পের ব্যয় ৪ হাজার ৪০২ কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে। প্রকল্পটির মূল অনুমোদিত ব্যয় ছিল ৪ হাজার ৬৩৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা। শতাংশের হিসাবে প্রথম সংশোধনীতে প্রকল্পটির ব্যয় বেড়েছে ৯৪.৯৬ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার (০৯ নভেম্বর) একনেক সভায় প্রকল্পটির প্রথম সংশোধনীর প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের আওতাধীন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর।

যেসব এলাকায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হচ্ছে, প্রধান কার্যালয়; ৭২টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস; ৮০টি বাংলাদেশ মিশন; ১টি ডিপ্লোম্যাটিক পাসপোর্ট অফিস; ডিজাস্টার রিকভারি সেন্টার, যশোর; দেশের ৩টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ২টি স্থলবন্দরে ও ২২টি অন্যান্য স্বয়ংক্রিয় বর্ডার কন্ট্রোল সিস্টেম; ৭২টি এসবি/ডিএসবি অফিস; মিউনিখ, জার্মানি।

প্রকল্পের উদ্দেশ্য বলা হয়েছে, বহির্বিশ্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সর্বশেষ উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন পাসপোর্ট ইস্যু; বাংলাদেশি পাসপোর্টের নিরাপত্তা বৃদ্ধি ও বহির্বিশ্বে এর গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি এবং ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে বাংলাদেশি নাগরিক ও আগত বিদেশি নাগরিকগণের সুষ্ঠুভাবে গমনাগমন সুনিশ্চিত করা হবে।