ঢাকা ০৬:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

নিউজিল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

বিশ্বকাপে আসরের তৃতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ দল। আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারের খেলা শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৪৫ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ দল। ফলে নিউজিল্যান্ডের টার্গেট দাঁড়ায় ২৪৬ রান। এই লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৪২.৫ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় কিউইরা। ফলে ৮ উইকেটে হেরে সেমিফাইনালের স্বপ্ন থেকে একটু করে দূরে সরে গেলো টাইগাররা।

এর আগে দুপুরে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। শুরুতে বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধন করেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। কিন্তু ইনিংসের শুরুতে ট্রেন্ট বোল্টের বলে ক্যাচ আউট হয়ে শুন্য রানে ফিরেন লিটন। এরপর মাঠে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এদিকে মিরাজ অন্যদিকে তামিম। এই দুইজন মিলে ৪০ রানের জুটি গড়েন। তাতে কিছুটা চাপ কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা।

দলীয় ৭.৬ ওভারে লকি ফার্গুসন বলে ডেভন কনওয়ে হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যালিভিয়নের দিকে হাঁটা দেন তামিম। এ সময় তিনি করেন ১৭ বলে ১৬ রান। এরপর মাঠে নাজমুল হোসেন শান্ত বেশিক্ষণ পিচে টিকে থাকতে পারেননি। ৮ বলে ৭ রান করে গ্লেন ফিলিপসের বলে ক্যাচ আউট হয়ে ফিরেছেন তিনি। অন্যদিকে নাজমুল হোসেন শান্ত আউট হওয়ার আগে পিচে থিতু হওয়া মিরাজও আউট হয়েছেন ৩০ রান করে। এরপর মাঠে নামেন মুশফিকুর রহিম ও সাকিব আল হাসান। দলীয় ২৭.১ ওভারে লকি ফার্গুসনের ওভারে প্রথম বলে চার মেরে ফিফটি করেন ক্যারিয়ারের ৪৮তম ফিফটি করেন মুশফিক। অন্য প্রান্তে তখন সাকিব। এই দুইজনের ১০৮ বলে ৯৬ রানের জুটিতে ‍কিছুটা চাপ কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশর দলীয় ২৯.৪ ওভারে ঘটে বিপত্তি। লকি ফার্গুসনের বলে টম লাথামের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন সাকিব। এ সময় তিনি করেন ৫১ বলে ৪০ রান। যাওয়ার আগে একটি রেকর্ড স্পর্শ করেন সাকিব। ৫ রান করে লংকান কিংবদন্তি সনাৎ জয়সুরিয়াকে টপকে যান তিনি। এরপর বাকি ২১ রান তুলে ক্রিস গেইলকে ছাড়িয়ে যান বিশ্বসেরা এ অলরাউন্ডার। এ ম্যাচে নামার আগে পঞ্চম বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়া সাকিবের ঝুলিতে ছিল ১ হাজার ১৬১ রানের পাশাপাশি ৩৮ উইকেট। উইকেটের হিসেবে আগেই গেইলকে পেছনে ফেলেন তিনি। এবার ব্যাট হাতে তাকে টপকে গেলেন তিনি। সাকিব আউট হওয়ার কিছুক্ষণ পর আউট হয়েছেন পিচে থিতু হওয়া মুশফিকও।

বাংলাদেশর দলীয় ৩৫.৫ ওভারে ম্যাট হেনরিরে শেষ বলে বোল্ড আউট হয়েছেন মুশফিক। এরপর মাঠে নামেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। অন্যদিকে শেষ দিকে নেমে তাওহীদও সেভাবে পিচে ‍থিতু হতে পারেননি। বাংলাদেশর দলীয় ৩৭.৫ ওভারে ট্রেন্ট বোল্টের শেষ বলে মিচেল স্যান্টনার হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে আউট হয়েছেন তাওহীদ হৃদয়। এরপর মাঠে নামেন তাসকিন আহমেদ। বাংলাদেশর দলীয় ৪৪.৬ ওভারের মিচেল স্যান্টনার শেষ বলে ড্যারিল মিচেল হাতে ক্যাচ ‍তুলে আউট হয়েছেন তাসকিন। এ সময় তিনি করেন ১৯ বলে ১৭ রান। এরপর মুস্তাফিজুর রহমানও শেষ দিকে ৪ রান করেন। এরপর মাঠে নামেন শরিফুল ইসলাম।

এদিকে শরিফুল অন্যদিকে তখন পিচে ছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। শরিফুলকে সঙ্গে নিয়ে ১২ বলে ২০ রানের জুটি গড়েন। তাতে বাংলাদেশ নির্ধারিত ৫০ ওভারের খেলা শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৪৫ রান সংগ্রহ করেন। মাহমুদউল্লাহ খেলেন ৪৯ বলে ৪১ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস। নিউজিল্যান্ডের হয়ে তিন উইকেট নেন লকি ফার্গুসন। এতে তিনি খরচ করেন ৪৯ রান। দুটি করে উইকেট নেন ট্রেন্ট বোল্ট ও ম্যাট হেনরি। এছাড়াও একটি করে উইকেট নেন ম্যাট হেনরি ও গ্লেন ফিলিপস।

টাইগারদের দেয়া ২৪৬ রানে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দারুণ করে নিউজিল্যান্ড। তবে দারুণ শুরু পর উইকেট হারায় দলটি। দলীয় ২.৪ ওভারে মুস্তাফিজুর রহমানের বলে মুশফিকুর রহিমের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফিরেন ওপেনার রাচিন রবীন্দ্র। এ সময় তিনি করেন ১৩ বলে ৯ রান। এরপর মাঠে নামেন অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন।

মাঠে নেমে দেখে-শুনে খেলতে থাকেন উইলিয়ামসন। অন্যদিকে ওপেনার ডেভন কনওয়ে সঙ্গে গড়েন ৫০ রানের জুটি। তাতে কিছুটা চাপ কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করে কিউইরা। নিউজিল্যান্ডের দলীয় ২০.১ ওভারে সাকিব আল হাসানের বলে এলবিডব্লিউ আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন কনওয়ে। তাতে ভাঙে ১০৫ বলে ৮০ রানের জুটি। এরপর মাঠে নামেন ড্যারিল মিচেল।

এমন সময় দেখে-শুনে খেলে ক্যারিয়ারে ৪৩তম ফিফটি তুলে নেন কিউই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। শরিফুল ইসলামের বলে সিঙ্গেল রান নিয়ে অর্ধশতক পূর্ণ করেন তিনি। অন্যপ্রান্ত দাঁড়িয়ে থাকেন মিচেল। এই দুই জনের ১০৯ বলে ১০৮ রানের জুটিতে প্রায় জয়ে পথে এগিয়ে চলে নিউজিল্যান্ড। দলীয় ৩৪. ২ ওভারে শান্তর থ্রো সরাসরি লাগলে রানআউট হতে পারতেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক। সেটি মিস করে গেছে স্টাম্প। বল লেগেছে উইলিয়ামসনের বাঁ হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে।

ফিজিওর দ্বারস্থ হতে হয় তাকে। এরপর ব্যাট করলেও একটু পরেই রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন উইলিয়ামসন। এ সময় তিনি করেন ১০৭ বলে ৭৮ রান। যার কারণে ফেরার ম্যাচে সেঞ্চুরি পাওয়া হচ্ছে না উইলিয়ামসনের। এরপর মাঠে নামেন গ্লেন ফিলিপস। তিনি শেষ দিকে ড্যারিল মিচেলের সঙ্গে জুটি গড়েন। এ সময় তাদের ২৭ বলে ৪৮ রানের জুটিতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় নিউজিল্যান্ড। এ দিন বাংলাদেশের হয়ে একটি করে উইকেট নেন সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমান।

আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে কলেজ শিক্ষক সমিতির কমিটি গঠন

নিউজিল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

আপডেট টাইম : ১০:২৫:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৩

বিশ্বকাপে আসরের তৃতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ দল। আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারের খেলা শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৪৫ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ দল। ফলে নিউজিল্যান্ডের টার্গেট দাঁড়ায় ২৪৬ রান। এই লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৪২.৫ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় কিউইরা। ফলে ৮ উইকেটে হেরে সেমিফাইনালের স্বপ্ন থেকে একটু করে দূরে সরে গেলো টাইগাররা।

এর আগে দুপুরে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। শুরুতে বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধন করেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। কিন্তু ইনিংসের শুরুতে ট্রেন্ট বোল্টের বলে ক্যাচ আউট হয়ে শুন্য রানে ফিরেন লিটন। এরপর মাঠে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এদিকে মিরাজ অন্যদিকে তামিম। এই দুইজন মিলে ৪০ রানের জুটি গড়েন। তাতে কিছুটা চাপ কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা।

দলীয় ৭.৬ ওভারে লকি ফার্গুসন বলে ডেভন কনওয়ে হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যালিভিয়নের দিকে হাঁটা দেন তামিম। এ সময় তিনি করেন ১৭ বলে ১৬ রান। এরপর মাঠে নাজমুল হোসেন শান্ত বেশিক্ষণ পিচে টিকে থাকতে পারেননি। ৮ বলে ৭ রান করে গ্লেন ফিলিপসের বলে ক্যাচ আউট হয়ে ফিরেছেন তিনি। অন্যদিকে নাজমুল হোসেন শান্ত আউট হওয়ার আগে পিচে থিতু হওয়া মিরাজও আউট হয়েছেন ৩০ রান করে। এরপর মাঠে নামেন মুশফিকুর রহিম ও সাকিব আল হাসান। দলীয় ২৭.১ ওভারে লকি ফার্গুসনের ওভারে প্রথম বলে চার মেরে ফিফটি করেন ক্যারিয়ারের ৪৮তম ফিফটি করেন মুশফিক। অন্য প্রান্তে তখন সাকিব। এই দুইজনের ১০৮ বলে ৯৬ রানের জুটিতে ‍কিছুটা চাপ কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশর দলীয় ২৯.৪ ওভারে ঘটে বিপত্তি। লকি ফার্গুসনের বলে টম লাথামের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন সাকিব। এ সময় তিনি করেন ৫১ বলে ৪০ রান। যাওয়ার আগে একটি রেকর্ড স্পর্শ করেন সাকিব। ৫ রান করে লংকান কিংবদন্তি সনাৎ জয়সুরিয়াকে টপকে যান তিনি। এরপর বাকি ২১ রান তুলে ক্রিস গেইলকে ছাড়িয়ে যান বিশ্বসেরা এ অলরাউন্ডার। এ ম্যাচে নামার আগে পঞ্চম বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়া সাকিবের ঝুলিতে ছিল ১ হাজার ১৬১ রানের পাশাপাশি ৩৮ উইকেট। উইকেটের হিসেবে আগেই গেইলকে পেছনে ফেলেন তিনি। এবার ব্যাট হাতে তাকে টপকে গেলেন তিনি। সাকিব আউট হওয়ার কিছুক্ষণ পর আউট হয়েছেন পিচে থিতু হওয়া মুশফিকও।

বাংলাদেশর দলীয় ৩৫.৫ ওভারে ম্যাট হেনরিরে শেষ বলে বোল্ড আউট হয়েছেন মুশফিক। এরপর মাঠে নামেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। অন্যদিকে শেষ দিকে নেমে তাওহীদও সেভাবে পিচে ‍থিতু হতে পারেননি। বাংলাদেশর দলীয় ৩৭.৫ ওভারে ট্রেন্ট বোল্টের শেষ বলে মিচেল স্যান্টনার হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে আউট হয়েছেন তাওহীদ হৃদয়। এরপর মাঠে নামেন তাসকিন আহমেদ। বাংলাদেশর দলীয় ৪৪.৬ ওভারের মিচেল স্যান্টনার শেষ বলে ড্যারিল মিচেল হাতে ক্যাচ ‍তুলে আউট হয়েছেন তাসকিন। এ সময় তিনি করেন ১৯ বলে ১৭ রান। এরপর মুস্তাফিজুর রহমানও শেষ দিকে ৪ রান করেন। এরপর মাঠে নামেন শরিফুল ইসলাম।

এদিকে শরিফুল অন্যদিকে তখন পিচে ছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। শরিফুলকে সঙ্গে নিয়ে ১২ বলে ২০ রানের জুটি গড়েন। তাতে বাংলাদেশ নির্ধারিত ৫০ ওভারের খেলা শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৪৫ রান সংগ্রহ করেন। মাহমুদউল্লাহ খেলেন ৪৯ বলে ৪১ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস। নিউজিল্যান্ডের হয়ে তিন উইকেট নেন লকি ফার্গুসন। এতে তিনি খরচ করেন ৪৯ রান। দুটি করে উইকেট নেন ট্রেন্ট বোল্ট ও ম্যাট হেনরি। এছাড়াও একটি করে উইকেট নেন ম্যাট হেনরি ও গ্লেন ফিলিপস।

টাইগারদের দেয়া ২৪৬ রানে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দারুণ করে নিউজিল্যান্ড। তবে দারুণ শুরু পর উইকেট হারায় দলটি। দলীয় ২.৪ ওভারে মুস্তাফিজুর রহমানের বলে মুশফিকুর রহিমের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফিরেন ওপেনার রাচিন রবীন্দ্র। এ সময় তিনি করেন ১৩ বলে ৯ রান। এরপর মাঠে নামেন অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন।

মাঠে নেমে দেখে-শুনে খেলতে থাকেন উইলিয়ামসন। অন্যদিকে ওপেনার ডেভন কনওয়ে সঙ্গে গড়েন ৫০ রানের জুটি। তাতে কিছুটা চাপ কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করে কিউইরা। নিউজিল্যান্ডের দলীয় ২০.১ ওভারে সাকিব আল হাসানের বলে এলবিডব্লিউ আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন কনওয়ে। তাতে ভাঙে ১০৫ বলে ৮০ রানের জুটি। এরপর মাঠে নামেন ড্যারিল মিচেল।

এমন সময় দেখে-শুনে খেলে ক্যারিয়ারে ৪৩তম ফিফটি তুলে নেন কিউই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। শরিফুল ইসলামের বলে সিঙ্গেল রান নিয়ে অর্ধশতক পূর্ণ করেন তিনি। অন্যপ্রান্ত দাঁড়িয়ে থাকেন মিচেল। এই দুই জনের ১০৯ বলে ১০৮ রানের জুটিতে প্রায় জয়ে পথে এগিয়ে চলে নিউজিল্যান্ড। দলীয় ৩৪. ২ ওভারে শান্তর থ্রো সরাসরি লাগলে রানআউট হতে পারতেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক। সেটি মিস করে গেছে স্টাম্প। বল লেগেছে উইলিয়ামসনের বাঁ হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে।

ফিজিওর দ্বারস্থ হতে হয় তাকে। এরপর ব্যাট করলেও একটু পরেই রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন উইলিয়ামসন। এ সময় তিনি করেন ১০৭ বলে ৭৮ রান। যার কারণে ফেরার ম্যাচে সেঞ্চুরি পাওয়া হচ্ছে না উইলিয়ামসনের। এরপর মাঠে নামেন গ্লেন ফিলিপস। তিনি শেষ দিকে ড্যারিল মিচেলের সঙ্গে জুটি গড়েন। এ সময় তাদের ২৭ বলে ৪৮ রানের জুটিতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় নিউজিল্যান্ড। এ দিন বাংলাদেশের হয়ে একটি করে উইকেট নেন সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমান।