ঢাকা ১০:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

নীলফামারীতে বিক্রয়কৃত জমিতে ঘর নির্মাণ,বাধা দেওয়ায় ক্রেতা পুলিশ সদস্যকে মারপিট

উজ্জ্বল আহমেদ, নীলফামারী
নীলফামারীতে জমি নিয়ে দ্বন্দে এক পুলিশ সদস্য আহত হয়েচে। মঙ্গলবার ১৯শে সেপ্টেম্বর রাত ৮ ঘটিকার সময় বিক্রয়কৃত জমিতে বিক্রেতা বসত বাড়ী নির্মাণ করলে কৃতার ছেলে তা বলতে গেলে তাকে সাত জন মিলে   লাঠি দিয়ে  শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে।ঘটনাসূত্রে  জানা যায়,,মোঃমোস্তাকিম ইসলাম(৫৫) ৭ শতক জমি ক্রয় করেন নীলফামারীর চরাইখোলা ইউনিয়নের সিপাই পাড়াতে।মোস্তাকিম ইসলামের বাসা নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার গোলারহাটে। এবং এই ৭শতক জমি সে বাড়ী দূরে হাওয়ায় বিক্রয় করা মোঃ বাবুল ইসলামকে দিত আবাদ করার জন্য, সে দির্ঘদিন যাবৎ তদারকি করে আসছেন এবং যে আংশ বিক্রি করে তার পরিবর্তে অন্য জায়গায় দিতে চায় ও ভোগ দখল ছাড়েনা,তখন ক্রেতা মোঃ মোস্তাকিম ইসলাম জমি নিজের দখলে আনার জন্য একটি মামলা করেন, এবং কোর্ট থেকে নোটিশ দেন জমিতে বিক্রেতাগণ  জাইতে ও দখলে রাখতে পারবেনা, তাড়া কোর্টের আদেশ অমান্য করে চাষাবাদ  করে ও পরে বসতবাড়ী স্থাপন করলে বিক্রেতা মোঃমোস্তাকিম ইসলামের বড় ছেলে  মোঃ মাসুম ইসলাম (২৬)বাংলাদেশ পুলিশে সিপাহী পদে চাকরী রত আছেন সে নিজ বাড়ীতে ছুটিতে আসেন , এবং সে নানার বাড়ীতে বেরাতে জান।
ক্রয়কৃত জমি নানার বাড়ীর পাশে হাওয়ায় সে লক্ষ করেন বিক্রয়কৃত জমির উপর মামলা ও কোর্টের আদেশ অমান্য করে বাড়ী নির্মানের কথা পথিমধ্যে বিক্রয়কৃতদের রাস্তায় দাড়িয়ে বলতে গেলে রাত ৮ টার সময় জমি বিক্রেতা, মোঃ বাবুল ইসলাম ও তার বউ,পাঁচ ছেলে, ভাই, ভাবি, তার দুইছেলে মিলে
 গাড়ীতে চড়ে থাকা অবস্থায় আঘাত করে  পরে মাটিতে পরে গেলে আরও আঘাত করে শেষে অঙ্গান হয়ে পড়ে যায় ঘটনা শুনতে পেয়ে পাশে থাকা  তার দুর সম্পর্কের  নানী মোছাঃ খাদিজা  বেগম (৬০) নাতির বেধড়ক মার দেখে বাধা দিলে তারও মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করে ফলে সেও মাটিতে পরে যায়।  এলাকাবাসীর আগমনে তারা চলে যায় এবং অসুস্থ মোঃ মাসুম ইসলাম সহ তার নানীকে নীলফামারী সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভ্যানে করে পাঠায় এলাকাবাসী। কিছুক্ষণ পরে আহত মাসুমের মামারা   ও তার বাবা মা খবর পেয়ে নীলফামারী সদর হাসপাতালে ছুঁটে জান মাসুম কে দেখতে,মাসুম চিকিৎসা নিয়ে কিছুটা সুস্থ হয়ে তার কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তা ও নীলফামারী পুলিশ সুপার মহোদয় কে  বিষয়টি ফোনে অবগত করেন।মোঃ মাসুম ইসলাম ও তার নানী খাদিজা বেগম  বর্তমানে নীলফামারী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন  অবস্থায় আছেন।
এ বিষয়ে নীলফামারী সদর থানার ওসি, তানভীরুল ইসলাম বলেন, এই জমি সংক্রান্ত বিষয়ে আগে থেকে মামলা ছিল, আবারও আমরা একটি সংঘর্ষের ঘটনার অভিযোগ পেয়েছি, সঠিক তদন্তসাপেক্ষে ব্যাবস্থা নেয়া হবে।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে কলেজ শিক্ষক সমিতির কমিটি গঠন

নীলফামারীতে বিক্রয়কৃত জমিতে ঘর নির্মাণ,বাধা দেওয়ায় ক্রেতা পুলিশ সদস্যকে মারপিট

আপডেট টাইম : ০২:০৬:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
উজ্জ্বল আহমেদ, নীলফামারী
নীলফামারীতে জমি নিয়ে দ্বন্দে এক পুলিশ সদস্য আহত হয়েচে। মঙ্গলবার ১৯শে সেপ্টেম্বর রাত ৮ ঘটিকার সময় বিক্রয়কৃত জমিতে বিক্রেতা বসত বাড়ী নির্মাণ করলে কৃতার ছেলে তা বলতে গেলে তাকে সাত জন মিলে   লাঠি দিয়ে  শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে।ঘটনাসূত্রে  জানা যায়,,মোঃমোস্তাকিম ইসলাম(৫৫) ৭ শতক জমি ক্রয় করেন নীলফামারীর চরাইখোলা ইউনিয়নের সিপাই পাড়াতে।মোস্তাকিম ইসলামের বাসা নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার গোলারহাটে। এবং এই ৭শতক জমি সে বাড়ী দূরে হাওয়ায় বিক্রয় করা মোঃ বাবুল ইসলামকে দিত আবাদ করার জন্য, সে দির্ঘদিন যাবৎ তদারকি করে আসছেন এবং যে আংশ বিক্রি করে তার পরিবর্তে অন্য জায়গায় দিতে চায় ও ভোগ দখল ছাড়েনা,তখন ক্রেতা মোঃ মোস্তাকিম ইসলাম জমি নিজের দখলে আনার জন্য একটি মামলা করেন, এবং কোর্ট থেকে নোটিশ দেন জমিতে বিক্রেতাগণ  জাইতে ও দখলে রাখতে পারবেনা, তাড়া কোর্টের আদেশ অমান্য করে চাষাবাদ  করে ও পরে বসতবাড়ী স্থাপন করলে বিক্রেতা মোঃমোস্তাকিম ইসলামের বড় ছেলে  মোঃ মাসুম ইসলাম (২৬)বাংলাদেশ পুলিশে সিপাহী পদে চাকরী রত আছেন সে নিজ বাড়ীতে ছুটিতে আসেন , এবং সে নানার বাড়ীতে বেরাতে জান।
ক্রয়কৃত জমি নানার বাড়ীর পাশে হাওয়ায় সে লক্ষ করেন বিক্রয়কৃত জমির উপর মামলা ও কোর্টের আদেশ অমান্য করে বাড়ী নির্মানের কথা পথিমধ্যে বিক্রয়কৃতদের রাস্তায় দাড়িয়ে বলতে গেলে রাত ৮ টার সময় জমি বিক্রেতা, মোঃ বাবুল ইসলাম ও তার বউ,পাঁচ ছেলে, ভাই, ভাবি, তার দুইছেলে মিলে
 গাড়ীতে চড়ে থাকা অবস্থায় আঘাত করে  পরে মাটিতে পরে গেলে আরও আঘাত করে শেষে অঙ্গান হয়ে পড়ে যায় ঘটনা শুনতে পেয়ে পাশে থাকা  তার দুর সম্পর্কের  নানী মোছাঃ খাদিজা  বেগম (৬০) নাতির বেধড়ক মার দেখে বাধা দিলে তারও মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করে ফলে সেও মাটিতে পরে যায়।  এলাকাবাসীর আগমনে তারা চলে যায় এবং অসুস্থ মোঃ মাসুম ইসলাম সহ তার নানীকে নীলফামারী সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভ্যানে করে পাঠায় এলাকাবাসী। কিছুক্ষণ পরে আহত মাসুমের মামারা   ও তার বাবা মা খবর পেয়ে নীলফামারী সদর হাসপাতালে ছুঁটে জান মাসুম কে দেখতে,মাসুম চিকিৎসা নিয়ে কিছুটা সুস্থ হয়ে তার কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তা ও নীলফামারী পুলিশ সুপার মহোদয় কে  বিষয়টি ফোনে অবগত করেন।মোঃ মাসুম ইসলাম ও তার নানী খাদিজা বেগম  বর্তমানে নীলফামারী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন  অবস্থায় আছেন।
এ বিষয়ে নীলফামারী সদর থানার ওসি, তানভীরুল ইসলাম বলেন, এই জমি সংক্রান্ত বিষয়ে আগে থেকে মামলা ছিল, আবারও আমরা একটি সংঘর্ষের ঘটনার অভিযোগ পেয়েছি, সঠিক তদন্তসাপেক্ষে ব্যাবস্থা নেয়া হবে।