ঢাকা ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

আমি মো. গোলাম কিবরিয়া মিয়াজি, সাং- দক্ষিণ কান্দি, ভাসানচর, বাংলাবাজার, সদর, মুন্সীগঞ্জ। গত ৩ মার্চ দৈনিক প্রথম আলো ও সমকাল এবং ৪ মার্চ মুন্সীগঞ্জের স্থানীয় দৈনিক সভ্যতার আলোতে বিভিন্ন শিরোনামে শরীয়তপুরের চরকাশিম, চরওয়েষ্টার, বাহেরচর ও চাঁদপুরের নাছিরাকান্দি মৌজায় অনাবাদি জমির আবর্জনা পরিস্কারপূর্বক বৈধ উপায়ে মাটি কাটার বিষয়টিকে ভুলভাবে উপস্থাপন করে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আমাকে জড়িয়ে মানহানিকর ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি পত্রিকায় আমার নামের সাথে ‘নৌডাকাত’ ও ‘ভূমিদস্যু’ লেখা হয়েছে। আমি এর প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। এভাবে কারও নামের আগে বিশেষণ ব্যবহার করা অতিউৎসাহী ও মন্তব্যধর্মী সাংবাদিকতা বলে আমি মনে করি। যা এথিকস অব জার্নালিজম-এর মধ্যে পড়ে না। জমির মালিকানা দাবি করে যাদের নাম সংবাদে ছাপা হয়েছে- আমজাদ বেপারি, নুর ইসলাম, মোর্শেদ আলম এখানে তাদের জমির মালিকানা নেই। জমির প্রকৃত মালিক হান্নান খালাশী, গোলাম হোসেন খালাশী, আক্তার খালাশী, বাচ্চু মেম্বার, মোতাহার হোসেন, মোহাম্মদ বেপারি, আরফান বেপারী, মোফাজ্জল বেপারী, আ. মালেক প্রধান, সিরাজ মিয়া গং। তাদের থেকে জমিগুলো আমি ক্রয় করে বৈধ উপায়ে বিক্রি করছি, যা সর্বজনসম্মত। এছাড়াও স্থানীয় বিএনপি নেতা গোলাম মর্তুজা তার ৫০ একর জমিতে মাটি কাটার যে দাবি করেছেন তাও সত্য নয়। তার জমি বহাল তবিয়তে রয়েছে। তিনি নিজেই ব্যক্তিগত সুবিধা নেয়ার জন্য ভুল ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভিন্ন অফিস-দপ্তরে এবং সাংবাদিকদের কাছে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন। প্রকৃতপক্ষে, নদী সংলগ্ন অনাবাদি চরের পরিত্যক্ত জমি থেকে দেশের চলমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার স্বার্থে ইটভাটায় মাটি কেটে সরবরাহ করা হচ্ছে। চরে জেগে উঠা অনাবাদি মাটি কাটা কোন অবৈধ কাজ নয়। কিন্তু কতিপয় সাংবাদিকগণ সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে যাচাই-বাছাই ছাড়াই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমার নামে কুৎসা ও মিথ্যা অপবাদ জড়িয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছেন। এর মধ্যে কেউ কেউ আমার কাছে চাঁদাও দাবি করেছেন। কিন্তু আমি বৈধ ব্যবসায়ী বলে তাদের চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় তারা ক্ষিপ্ত হয়ে আমার বিরুদ্ধে একপেশে সংবাদ প্রকাশ করেছেন। এই ধরনের সংবাদ দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী আমার মানহানির শামিল। আমি প্রকাশিত সংবাদগুলোর প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।
-মো. গোলাম কিবরিয়া মিয়াজি
ব্যবসায়ী ও আহবায়ক মুজিবসেনা ঐক্য পরিষদ লীগ, ঢাকা মহানগর উত্তর।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

আপডেট টাইম : ১২:০৯:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মার্চ ২০২৩
আমি মো. গোলাম কিবরিয়া মিয়াজি, সাং- দক্ষিণ কান্দি, ভাসানচর, বাংলাবাজার, সদর, মুন্সীগঞ্জ। গত ৩ মার্চ দৈনিক প্রথম আলো ও সমকাল এবং ৪ মার্চ মুন্সীগঞ্জের স্থানীয় দৈনিক সভ্যতার আলোতে বিভিন্ন শিরোনামে শরীয়তপুরের চরকাশিম, চরওয়েষ্টার, বাহেরচর ও চাঁদপুরের নাছিরাকান্দি মৌজায় অনাবাদি জমির আবর্জনা পরিস্কারপূর্বক বৈধ উপায়ে মাটি কাটার বিষয়টিকে ভুলভাবে উপস্থাপন করে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আমাকে জড়িয়ে মানহানিকর ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি পত্রিকায় আমার নামের সাথে ‘নৌডাকাত’ ও ‘ভূমিদস্যু’ লেখা হয়েছে। আমি এর প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। এভাবে কারও নামের আগে বিশেষণ ব্যবহার করা অতিউৎসাহী ও মন্তব্যধর্মী সাংবাদিকতা বলে আমি মনে করি। যা এথিকস অব জার্নালিজম-এর মধ্যে পড়ে না। জমির মালিকানা দাবি করে যাদের নাম সংবাদে ছাপা হয়েছে- আমজাদ বেপারি, নুর ইসলাম, মোর্শেদ আলম এখানে তাদের জমির মালিকানা নেই। জমির প্রকৃত মালিক হান্নান খালাশী, গোলাম হোসেন খালাশী, আক্তার খালাশী, বাচ্চু মেম্বার, মোতাহার হোসেন, মোহাম্মদ বেপারি, আরফান বেপারী, মোফাজ্জল বেপারী, আ. মালেক প্রধান, সিরাজ মিয়া গং। তাদের থেকে জমিগুলো আমি ক্রয় করে বৈধ উপায়ে বিক্রি করছি, যা সর্বজনসম্মত। এছাড়াও স্থানীয় বিএনপি নেতা গোলাম মর্তুজা তার ৫০ একর জমিতে মাটি কাটার যে দাবি করেছেন তাও সত্য নয়। তার জমি বহাল তবিয়তে রয়েছে। তিনি নিজেই ব্যক্তিগত সুবিধা নেয়ার জন্য ভুল ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভিন্ন অফিস-দপ্তরে এবং সাংবাদিকদের কাছে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন। প্রকৃতপক্ষে, নদী সংলগ্ন অনাবাদি চরের পরিত্যক্ত জমি থেকে দেশের চলমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার স্বার্থে ইটভাটায় মাটি কেটে সরবরাহ করা হচ্ছে। চরে জেগে উঠা অনাবাদি মাটি কাটা কোন অবৈধ কাজ নয়। কিন্তু কতিপয় সাংবাদিকগণ সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে যাচাই-বাছাই ছাড়াই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমার নামে কুৎসা ও মিথ্যা অপবাদ জড়িয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছেন। এর মধ্যে কেউ কেউ আমার কাছে চাঁদাও দাবি করেছেন। কিন্তু আমি বৈধ ব্যবসায়ী বলে তাদের চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় তারা ক্ষিপ্ত হয়ে আমার বিরুদ্ধে একপেশে সংবাদ প্রকাশ করেছেন। এই ধরনের সংবাদ দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী আমার মানহানির শামিল। আমি প্রকাশিত সংবাদগুলোর প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।
-মো. গোলাম কিবরিয়া মিয়াজি
ব্যবসায়ী ও আহবায়ক মুজিবসেনা ঐক্য পরিষদ লীগ, ঢাকা মহানগর উত্তর।