ঢাকা ১০:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

হিজলায় গরু চোর ধরা পরলেও নিরব ভুমিকায় প্রশাসন।

হিজলা প্রতিনিধি

 

বরিশালে হিজলা উপজেলার গরু চোরের স্বর্গরাজ্যের অপর নাম উপজেলার ধুলখোলা ইউনিয়ন ও মেমানিয়া ইউনিয়ন।প্রতিনিহিত এই এলাকা গুলেতে গরু চুরি হয়ে আসছে।গত ১৪ জানুয়ারী মেমানিয়া ইউনিয়নের চরমেমানিয়া কালাম রাড়ী বাড়িতে চোরাই সন্দেহে ৪ টি গরু হিজলা থানার এস আই আব্বাস হোসেন ঘটনা স্থানে গিয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য লিটন গাজির নিকট জিম্মায় রাখেন।এ সংবাদ এলাকায় ছড়িয়ে পরলে বেড়িয়ে আসে চোরাই গরুর আসল রহস্য।চোরাই গরু সম্পর্কে স্থানীয় ছমেদ গাজী বলেন কালাম রাড়ি বিশর গ্রামের বারেক হাওলাদার থেকে ৪ টি গরু ক্রয় করে।বিভিন্ন সুত্রে জানা যায় বারেক হাওলাদারের সাথে গরু চোরচক্রে যোগসাজস রয়েছে। কালাম রাড়ির স্ত্রীর নিকট গরু ক্রয়ে টাকার রশিদ দেখতে চাইলে বিষয়টি এড়িয়ে তিনি বলেন বারেক হাওলাদার থেকে গরু কিনেছি।তা চোরাই কিনা আমার দেখায় বিষয় না।গরুর মালিক দাবিদার বারেক বলেন আমি বিভিন্ন হাট বাজারে গরু ক্রয় বিক্রয় করে থাকি।কালাম রাড়ির নিকট বিক্রয়কৃত গরু রশিদ সংগ্রহ করে দিতে হবে।চরমেমানিয়া ইউপি সদস্য লিটন গাজী গরু ক্রয়ের টাকার রশিদ না থাকার সত্যতা স্কীকার করে বলেন থানা পুলিশ আমার নিকট গরু ৪টি জিম্মায় রেখেছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

হিজলায় গরু চোর ধরা পরলেও নিরব ভুমিকায় প্রশাসন।

আপডেট টাইম : ০৭:৪২:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২

হিজলা প্রতিনিধি

 

বরিশালে হিজলা উপজেলার গরু চোরের স্বর্গরাজ্যের অপর নাম উপজেলার ধুলখোলা ইউনিয়ন ও মেমানিয়া ইউনিয়ন।প্রতিনিহিত এই এলাকা গুলেতে গরু চুরি হয়ে আসছে।গত ১৪ জানুয়ারী মেমানিয়া ইউনিয়নের চরমেমানিয়া কালাম রাড়ী বাড়িতে চোরাই সন্দেহে ৪ টি গরু হিজলা থানার এস আই আব্বাস হোসেন ঘটনা স্থানে গিয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য লিটন গাজির নিকট জিম্মায় রাখেন।এ সংবাদ এলাকায় ছড়িয়ে পরলে বেড়িয়ে আসে চোরাই গরুর আসল রহস্য।চোরাই গরু সম্পর্কে স্থানীয় ছমেদ গাজী বলেন কালাম রাড়ি বিশর গ্রামের বারেক হাওলাদার থেকে ৪ টি গরু ক্রয় করে।বিভিন্ন সুত্রে জানা যায় বারেক হাওলাদারের সাথে গরু চোরচক্রে যোগসাজস রয়েছে। কালাম রাড়ির স্ত্রীর নিকট গরু ক্রয়ে টাকার রশিদ দেখতে চাইলে বিষয়টি এড়িয়ে তিনি বলেন বারেক হাওলাদার থেকে গরু কিনেছি।তা চোরাই কিনা আমার দেখায় বিষয় না।গরুর মালিক দাবিদার বারেক বলেন আমি বিভিন্ন হাট বাজারে গরু ক্রয় বিক্রয় করে থাকি।কালাম রাড়ির নিকট বিক্রয়কৃত গরু রশিদ সংগ্রহ করে দিতে হবে।চরমেমানিয়া ইউপি সদস্য লিটন গাজী গরু ক্রয়ের টাকার রশিদ না থাকার সত্যতা স্কীকার করে বলেন থানা পুলিশ আমার নিকট গরু ৪টি জিম্মায় রেখেছে।