ঢাকা ০৪:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

হিজলায় ইউপি সদস্যের কাছে ওয়ারিশ সনদ চাওয়ায় মারধর।

হিজলা প্রতিনিধি

 

বরিশালের হিজলা উপজেলায় এক ইউপি সদস্যের কাছে ওয়ারিশ সনদে সাক্ষর চাওয়ায় দুই ভাইকে মারধর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।আহতরা হলেন ইলিয়াস সরদার(৩৩) ও ওমর আলী সরদার(২৩)।এদের মধ্যে গুরুতর আহত ইলিয়াস সরদারকে চিকিৎসার জন্য হিজলা স্বাস্থ্যেকমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।জানা যায় গতকাল রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার সময় উপজেলার মেমানিয়া ইউনিয়নের খাগেরচর গ্রামের মৃত হানিয় সরদারের ২ ছেলে ইলিয়াস সরদার ও ওমর সরদার স্থানীয় ৪ নং ওর্য়াড ইউপি সদস্য ইউনুচ আকনের কাছে ওয়ারিশ সনদপত্রে স্বাক্ষর আনতে গেলে তিনি সন্ধ্যার পরে আসার কথা বলে।তখন ইলিয়াস ও তার ভাই ওমর আলী কাচিকাটা ব্রীজ সংলগ্ন সুলতান চৌকিদারের দোকানে যায়।এ সময় ইউপি সদস্য ওয়ারিশ সনদে স্বাক্ষর করে তারিখ উল্লেখ করেনি।এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতন্ড সৃষ্টি হয়।তখন ইউপি সদস্য তার সঙ্গে থাকা লোকজন উত্তোজিত হয়ে দুই সহোদর কে মারধর করে তাদের সাথে থাকা মটর সাইকেল ও গলার চেইন এবং নগদ টাকা রেখে দেয়।এ ঘটনা সর্ম্পকে দোকানদার সুলতান চৌকিদার মারধর ও মটর সাইকেল রেখে কথা জানান।এ বিষয়ে ইউপি সদস্য ইউনুচ আকন বলেন আমি ও আমার সাথে লোকজন নিয়ে দোকানে যাওয়ার পথে ইলিয়াস ও তার ভাই মটর সাইকেল দিয়ে ধাক্কা দেয়।তখন আমার সাথে থাকা লোকজনের হামলার ভয়ে মটর সাইকেল রেখে পালিয়ে যায়।হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ইউনুচ মিয়া বলেন এ ব্যাপারে হিজলা থানায় কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

হিজলায় ইউপি সদস্যের কাছে ওয়ারিশ সনদ চাওয়ায় মারধর।

আপডেট টাইম : ০৫:২৪:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২১

হিজলা প্রতিনিধি

 

বরিশালের হিজলা উপজেলায় এক ইউপি সদস্যের কাছে ওয়ারিশ সনদে সাক্ষর চাওয়ায় দুই ভাইকে মারধর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।আহতরা হলেন ইলিয়াস সরদার(৩৩) ও ওমর আলী সরদার(২৩)।এদের মধ্যে গুরুতর আহত ইলিয়াস সরদারকে চিকিৎসার জন্য হিজলা স্বাস্থ্যেকমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।জানা যায় গতকাল রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার সময় উপজেলার মেমানিয়া ইউনিয়নের খাগেরচর গ্রামের মৃত হানিয় সরদারের ২ ছেলে ইলিয়াস সরদার ও ওমর সরদার স্থানীয় ৪ নং ওর্য়াড ইউপি সদস্য ইউনুচ আকনের কাছে ওয়ারিশ সনদপত্রে স্বাক্ষর আনতে গেলে তিনি সন্ধ্যার পরে আসার কথা বলে।তখন ইলিয়াস ও তার ভাই ওমর আলী কাচিকাটা ব্রীজ সংলগ্ন সুলতান চৌকিদারের দোকানে যায়।এ সময় ইউপি সদস্য ওয়ারিশ সনদে স্বাক্ষর করে তারিখ উল্লেখ করেনি।এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতন্ড সৃষ্টি হয়।তখন ইউপি সদস্য তার সঙ্গে থাকা লোকজন উত্তোজিত হয়ে দুই সহোদর কে মারধর করে তাদের সাথে থাকা মটর সাইকেল ও গলার চেইন এবং নগদ টাকা রেখে দেয়।এ ঘটনা সর্ম্পকে দোকানদার সুলতান চৌকিদার মারধর ও মটর সাইকেল রেখে কথা জানান।এ বিষয়ে ইউপি সদস্য ইউনুচ আকন বলেন আমি ও আমার সাথে লোকজন নিয়ে দোকানে যাওয়ার পথে ইলিয়াস ও তার ভাই মটর সাইকেল দিয়ে ধাক্কা দেয়।তখন আমার সাথে থাকা লোকজনের হামলার ভয়ে মটর সাইকেল রেখে পালিয়ে যায়।হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ইউনুচ মিয়া বলেন এ ব্যাপারে হিজলা থানায় কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।