মোঃ সোহেল মাতোবর, বরিশাল হিজলা
বরিশাল হিজলা উপজেলার,গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের আওতাধীন, সমগ্র গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়নের পানি চলাচলের প্রবেশদার “নয়াভাঙ্গনি “খড়স্রোতা নদীর খড়স্রোতের কারনে, ঘোষেরচর এবং পত্তনীভাংগা গ্রামবাসী বসতবাড়ি হারানো এবং জলাবদ্ধতা আতঙ্কে প্রতিনিয়ত আতঙ্কিত। ঘোষেরচর স্লুইসগেট পয়েন্ট সংলগ্ন উত্তরাংশ থেকে দক্ষিণাংশ আনুমানিক ২ কি মি নদীতট ৬ মিটার পার সহ নদীতে বিলীন। ঘোষেরচর স্লুইসগেট জামেমসজিদের দুই তৃতীয়াংশ এবং BJP প্রকল্পিত LGED বাস্তবায়নে ধনুমিয়ার হাট হতে হিজলা উপজেলা পর্যন্ত সংযোগকারী ভেরিবাধ রাস্তা কার্পেটিংকার্য চলমান সময়ে মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে নদীর গ্রাসে ১কি মি উর্ধ রাস্তা । তরান্বিত প্রকৃয়ায় নদীস্বাশনের আওতায় নদীর পার মেরামত করা না হলে, নদী স্রোতের গতিপথ পরিবর্তন না হলে,অপরিকল্পিত নদীর তলদেশ হতে বালু উত্তোলন প্রকৃয়া বন্ধ না হলে, বর্ষার মৌসুমে পানিস্তর বৃদ্ধি,নদীর জোয়ারের খরস্রোতা রুপে শতবাড়ি ভিটা সমেত নদী ভাঙ্গনের স্বীকার হবে এবং আবাদি জমিগুলো জলাবদ্ধতায় ক্ষতিগ্রস্হ হবে। যেমন ক্ষতিগ্রস্ত: মেঘনা নদীর তট বেষ্টিত একতা পয়েন্ট, পুরাতন হিজলা পয়েন্ট, মৌলভীরহাট পয়েন্ট, হরিনাথপুর পয়েন্টের হাজারউর্ধ একর জমি, হাজার মানুষের বসতভীটা এখন নদীর সিল্ড, স্যান্ড, ক্লে এবং বোল্ডারে পরিনত। স্হানীয় বাসিন্দা মোঃ রেজাউল করিম(৩৫), মোঃ সাইফুর রহমান সুমন গাজী(৪০) এবং আরো অনেকে জানায় মাননীয় মহাত্মানদের নিকট নদী এবং রাস্তা ভাঙ্গনের বিষয়টি বারংবার উপস্হাপন করেও এখন পর্যন্ত মেলেনি আশাব্যঞ্জক কর্তব্যরত কোনো প্রতিকার। জলাবদ্ধতা রোধ, বসতবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন প্রতিকার, আবাদি জমি রক্ষার জন্য সচেতন কর্তব্যপরায়ন দৃষ্টি আরপ হোক সমাজচেতাদের জনকল্যানার্থে। মানুষের মন থেকে দূর হোক আতঙ্ক, আর নয় নদীভাঙ্গন।