ঢাকা ০৮:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

হিজলায় জরাজীর্ন ভবনে পাঠদান,শিক্ষা ব্যবস্থা চরমভাবে ব্যহত।

হিজলা প্রতিনিধি

 

বরিশালের হিজলা উপজেলায় জরার্জীন ভবনে পাঠদান,শিক্ষা ব্যবস্থা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
সরোজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলার ২৭ নং উত্তর নরসিংহপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনটি এখন ভ’তের বাড়িতে পরিনত হয়েছে।দুর থেকে একটি বিদ্যালয় মনে হলেও কাছে গেলে ভেসে ওঠে ভিন্ন চিত্র।নেই কোনো জানালা কিংবা দরজা।বিদ্যালয়ের পিলার গুলোর অধিকাংশ ভেঙ্গে গেছে।ছাদের ডালাই গুলো বিভিন্ন জায়গায় খোসে পরছে।অনেক জায়গায় দেখা দিয়েছে বড় বড় ফাটল।যে কোনো সময় কোমলমতি শিশু ছাত্র ছাত্রীদের উপর আছড়ে পরতে পারে ভবনটি।

এ বিষয়ে ২৭ নং সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাইদুর রহমান সেলিম বলেন আমরা জীবনের ঝুকি নিয়ে ক্লাস করাতে হয়।তবে শুনেছি ২ বছর পূর্বে একটি ভবনের বরাদ্ধ হয়েছে।কিন্তু কেনো এখনো কাজ হচ্ছে না তা আমার বোধগম্য নয়।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল গাফফার বলেন আমি বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করেছি।সেখানে ছাত্রছাত্রী কিংবা শিক্ষকদের ক্লাস নেওয়া ঝুকির্পূন হয়ে দাড়িয়েছে।অদৃশ্য কারনে ভবন টেন্ডার হলেও এখনো কাজ হচ্ছে না।তাই ওই ঝুকির্পূন ভবনে ক্লাস বন্ধ রেখে অন্যত্র ফাকা জায়গায় ক্লাস নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

হিজলা উপজেলা প্রকৌশলী সুবদেব বিশ্বাস বলেন আমি নতুন যোগদান করেছি।তবে যদি টেন্ডার হয়ে থাকে কেনো কাজ হচ্ছে না তা খতিয়ে দেখবো।

ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের জাকির ফোনে জানায় ৮/৯ মাস পূর্বে আমরা এ কাজটি পেয়েছি,বর্ষার কারনে এখনো কাজ শুরু করতে পারিনি।তবে কিছুদিন পরে কাজ শুরু করবো।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

হিজলায় জরাজীর্ন ভবনে পাঠদান,শিক্ষা ব্যবস্থা চরমভাবে ব্যহত।

আপডেট টাইম : ০৬:৫০:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১

হিজলা প্রতিনিধি

 

বরিশালের হিজলা উপজেলায় জরার্জীন ভবনে পাঠদান,শিক্ষা ব্যবস্থা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
সরোজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলার ২৭ নং উত্তর নরসিংহপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনটি এখন ভ’তের বাড়িতে পরিনত হয়েছে।দুর থেকে একটি বিদ্যালয় মনে হলেও কাছে গেলে ভেসে ওঠে ভিন্ন চিত্র।নেই কোনো জানালা কিংবা দরজা।বিদ্যালয়ের পিলার গুলোর অধিকাংশ ভেঙ্গে গেছে।ছাদের ডালাই গুলো বিভিন্ন জায়গায় খোসে পরছে।অনেক জায়গায় দেখা দিয়েছে বড় বড় ফাটল।যে কোনো সময় কোমলমতি শিশু ছাত্র ছাত্রীদের উপর আছড়ে পরতে পারে ভবনটি।

এ বিষয়ে ২৭ নং সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাইদুর রহমান সেলিম বলেন আমরা জীবনের ঝুকি নিয়ে ক্লাস করাতে হয়।তবে শুনেছি ২ বছর পূর্বে একটি ভবনের বরাদ্ধ হয়েছে।কিন্তু কেনো এখনো কাজ হচ্ছে না তা আমার বোধগম্য নয়।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল গাফফার বলেন আমি বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করেছি।সেখানে ছাত্রছাত্রী কিংবা শিক্ষকদের ক্লাস নেওয়া ঝুকির্পূন হয়ে দাড়িয়েছে।অদৃশ্য কারনে ভবন টেন্ডার হলেও এখনো কাজ হচ্ছে না।তাই ওই ঝুকির্পূন ভবনে ক্লাস বন্ধ রেখে অন্যত্র ফাকা জায়গায় ক্লাস নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

হিজলা উপজেলা প্রকৌশলী সুবদেব বিশ্বাস বলেন আমি নতুন যোগদান করেছি।তবে যদি টেন্ডার হয়ে থাকে কেনো কাজ হচ্ছে না তা খতিয়ে দেখবো।

ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের জাকির ফোনে জানায় ৮/৯ মাস পূর্বে আমরা এ কাজটি পেয়েছি,বর্ষার কারনে এখনো কাজ শুরু করতে পারিনি।তবে কিছুদিন পরে কাজ শুরু করবো।