ঢাকা ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

হিজলায় মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে জীবন নাশের হুমকি।

হিজলা প্রতিনিধি

 

বরিশালের হিজলা উপজেলায় হত্যা চেষ্টা মামলার বাদীকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য জীবন নাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।মামলা সূত্রে জানা যায় উপজেলার মেমানিয়া ইউনিয়নের বারুইয়া গ্রামের আবদুর রশিদ ঢালীকে গত ১৪ ই জুলাই হামলা করে পাশ্ববর্তী বাউশিয়া গ্রামের কুদ্দুস মোল্লা গংরা।ওই ঘটনায় রশিদ ঢালী বাদী হয়ে ২০ ই জুলাই ১২জন আসামী করে হিজলা থানায় একটি হত্যার চেষ্টা মামলা করে।এ মামলায় আসমীরা আদালত থেকে জামিনে বের হয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠে।এবং বিভিন্ন সময় মামলার বাদীকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছে।১৪ ই আগষ্ট শনিবার সকাল ১০ টার সময় মামলার বাদী রশিদ ঢালী স্থানীয় টেকের বাজারে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আসে।তখন মামলার আসামী কুদ্দুস মোল্লা,ইব্রাহিম মোল্লা,রাজ্জাক খান,মোসলেম মোল্লা,শুক্কুর মোল্লা ও মিন্টু কবিরাজ সহ ১৫/২০ জন বাহিনী নিয়ে রশিদ মোল্লাকে দোকানের মধ্যে আটকিয়ে মামলা তুলে নিতে বলে।আর যদি মামলা তুলে না নেয় তাহলে তাকে বাজারে ব্যবসা করতে দেওয়া হবে না বলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে হুমকি দেয়।তখন বাজার ব্যবসায়ী ও স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্যে তাইজুল ইসলাম ফকির রশিদ ঢালীকে দোকান থেকে উদ্ধার করে বাড়ি পযর্ন্ত পৌছে দেয়।এ ঘটনায় রশিদ ঢালী জানায় আসামীরা র্দীঘ এক মাস পূর্বে আমাকে হত্যা করার জন্য হামলা করে।এ ঘটনায় আমি একটি মামলা করি।মামলার পরে অনেক অসুস্থ থাকায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে যেতে পারিনি।আজ সকালে আমি টেকের বাজার গেলে আসামীরা আমাকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য দোকানে আটক করে।তখন বাজার ব্যবসায়ীরা উদ্ধার করে বাড়ি পৌছে দেয়।তারা উদ্ধার না করলে সন্ত্রাসীরা আমাকে মেরে ফেলতো।সাবেক ইউপি সদস্যে তাইজুল ্্ইসলাম ফকির রশিদ ঢালীকে তাদের হাত থেকে উদ্ধারের বিষয়টি স্কীকার করেন।এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আব্বাস জানান মামলা তুলে নেওয়ার জন্য রশিদ ঢালীকে আটক করেছে বলে শুনেছি।বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

হিজলায় মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে জীবন নাশের হুমকি।

আপডেট টাইম : ০৩:৩৬:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২১

হিজলা প্রতিনিধি

 

বরিশালের হিজলা উপজেলায় হত্যা চেষ্টা মামলার বাদীকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য জীবন নাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।মামলা সূত্রে জানা যায় উপজেলার মেমানিয়া ইউনিয়নের বারুইয়া গ্রামের আবদুর রশিদ ঢালীকে গত ১৪ ই জুলাই হামলা করে পাশ্ববর্তী বাউশিয়া গ্রামের কুদ্দুস মোল্লা গংরা।ওই ঘটনায় রশিদ ঢালী বাদী হয়ে ২০ ই জুলাই ১২জন আসামী করে হিজলা থানায় একটি হত্যার চেষ্টা মামলা করে।এ মামলায় আসমীরা আদালত থেকে জামিনে বের হয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠে।এবং বিভিন্ন সময় মামলার বাদীকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছে।১৪ ই আগষ্ট শনিবার সকাল ১০ টার সময় মামলার বাদী রশিদ ঢালী স্থানীয় টেকের বাজারে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আসে।তখন মামলার আসামী কুদ্দুস মোল্লা,ইব্রাহিম মোল্লা,রাজ্জাক খান,মোসলেম মোল্লা,শুক্কুর মোল্লা ও মিন্টু কবিরাজ সহ ১৫/২০ জন বাহিনী নিয়ে রশিদ মোল্লাকে দোকানের মধ্যে আটকিয়ে মামলা তুলে নিতে বলে।আর যদি মামলা তুলে না নেয় তাহলে তাকে বাজারে ব্যবসা করতে দেওয়া হবে না বলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে হুমকি দেয়।তখন বাজার ব্যবসায়ী ও স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্যে তাইজুল ইসলাম ফকির রশিদ ঢালীকে দোকান থেকে উদ্ধার করে বাড়ি পযর্ন্ত পৌছে দেয়।এ ঘটনায় রশিদ ঢালী জানায় আসামীরা র্দীঘ এক মাস পূর্বে আমাকে হত্যা করার জন্য হামলা করে।এ ঘটনায় আমি একটি মামলা করি।মামলার পরে অনেক অসুস্থ থাকায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে যেতে পারিনি।আজ সকালে আমি টেকের বাজার গেলে আসামীরা আমাকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য দোকানে আটক করে।তখন বাজার ব্যবসায়ীরা উদ্ধার করে বাড়ি পৌছে দেয়।তারা উদ্ধার না করলে সন্ত্রাসীরা আমাকে মেরে ফেলতো।সাবেক ইউপি সদস্যে তাইজুল ্্ইসলাম ফকির রশিদ ঢালীকে তাদের হাত থেকে উদ্ধারের বিষয়টি স্কীকার করেন।এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আব্বাস জানান মামলা তুলে নেওয়ার জন্য রশিদ ঢালীকে আটক করেছে বলে শুনেছি।বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।