ঢাকা ০৭:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

রাজাপুরে সরকারের দেওয়া আশ্রয়ন ঘর নদীগর্ভে 

জাকির সিকদার, রাজাপুর (ঝালকাঠি)
রাজাপুর এতিমের দেওয়া ঘর বিষখালী নদীগর্বে বিলীন হতে চলছে,, সরকারের ১/২ লক্ষ টাকা খরচ করেন এসব ঘরে, টিকসই না করে কোন রকম কাজ করেন ঠিকাদারগন, জমির মজবুত, পানির টেকসই কিছুই বোঝেনা এরা, কাজ করতে আগ্রহী টাকার লোভে, দল করে পেট ভরার জন্য, দেশ রত্ন শেখ হাসিনা কে বুঝলে না সে কি করতে চায়,আর কর্মিরা কি করেন।
এসব কথা বলেন দৈনিক আলগী নিউজ এর সম্পাদক জাকির সিকদার, তিনি রাজাপুর উপজেলা তাঁতীলীগের সদর ইউনিয়ন সভাপতি।
মনের কষ্টে কাজ দেখে আরো বলেন,
বুঝবে কর্মীরা তিনি মারা গেলে দেশের মানুষ কি রত্ন হারালো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেঁচে আছে বিধায় দলের কর্মীরা টের পায়নি দেশের কি তিনি।
দেশ এগিয়ে যায় ভালো কর্মীরগুনে।
দলের লোক কিছু আছে আয়ের নেশায় মাতাল,
দেশের বারোটা বাজাতে তার কাছে কিছু না,, এমনও লোকজন আওয়ামী লীগের মধ্যে না রাখা ভালো।
সময়ের এক ফোঁর,অসময়ের দশ ফোঁর,,দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝতে পারলনা কিছু আওয়ামী লীগের মধ্যে পেটনীতির লোকজন।
“দেশে চলছে ঐসব ধরনের পেটনীতি,রাজনৈতিক নয়,রাজনীতি হতে হবে দেশের মানুষের জন্য”
এই শিরোনামে কলাম লিখেছিলাম ৬/৭/২০১২ঃ দৈনিক ইত্তেফাক এর দৃষ্টিকোন বিভাগে।
লেখা প্রকাশিত হয়।
মন চায় আবার লেখা দিই,,
তবে দেশের মানুষের জন্য ভালো কাজ করার জন্য অনুরোধ করছি।
দৈনিক আমার সংবাদ এর রাজাপুর প্রতিনিধি রেজাউল ইসলাম পলাশ বলেন,
প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের আশ্রয়ন ঘর বিষঁখালী নদীতে বিলিন হচ্ছে, তিনি বিডিও করেন এবং জনসচেতনার জন্য তার ফেসবুকে পোস্ট করেন।
এব্যাপারে রাজাপুর সাতুরিয় এ কে ফজলুল হক শেরে বাংলা  স্মৃতি সংসদ এক ক্ষোভ বার্তায় বলেন,
রাজাপুর উপজেলায় আওয়ামী লীগের মাধ্যমে উন্নয়ন ছাড়াও ১০/২০ কোটি খরচ করেনন প্রধানমন্ত্রী।
তার আদর্শ নীতির মত কাজ করেন না, আশ্রয়ন আবাসন ঘর ফাটল, নদীর বুকে বিলুপ্তের পথে।
এছাড়া রাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান স্বপন তালুকদার বলেন,
ঘটনা সরকার ক্ষতিয়ে দেখতেছে।
 অপরাধী পার পাবেনা,কাজ ভালো না হলে আবার করা হবে।
তবে রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্য একই, কাজ তদারকি করতে প্রধানমন্ত্রী মাঠে লোকবল পাঠিয়েছে, দোষীর বিচার করেবে আওয়ামী লীগের সরকার।
তবে এলাকায় জানতে সরোজমিনে গেলে দৈনন্দিন অগ্নিশিখা কে বলেন, গরীবের ঘর তুলতে মাঠ পর্যায়ে ১০/২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন কর্মীরা।
দূর্নীতির সাথে রাজাপুর পিআইও জড়িত বলে জানান এলাকাবাসী।
তদন্ত করলে কেঁচো খুড়তে সাপ বেড়িয়ে আসবে।
এলাকাবাসী তদন্তের জন্য জোড়লো দাবী করেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

রাজাপুরে সরকারের দেওয়া আশ্রয়ন ঘর নদীগর্ভে 

আপডেট টাইম : ১০:৪৫:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ জুলাই ২০২১
জাকির সিকদার, রাজাপুর (ঝালকাঠি)
রাজাপুর এতিমের দেওয়া ঘর বিষখালী নদীগর্বে বিলীন হতে চলছে,, সরকারের ১/২ লক্ষ টাকা খরচ করেন এসব ঘরে, টিকসই না করে কোন রকম কাজ করেন ঠিকাদারগন, জমির মজবুত, পানির টেকসই কিছুই বোঝেনা এরা, কাজ করতে আগ্রহী টাকার লোভে, দল করে পেট ভরার জন্য, দেশ রত্ন শেখ হাসিনা কে বুঝলে না সে কি করতে চায়,আর কর্মিরা কি করেন।
এসব কথা বলেন দৈনিক আলগী নিউজ এর সম্পাদক জাকির সিকদার, তিনি রাজাপুর উপজেলা তাঁতীলীগের সদর ইউনিয়ন সভাপতি।
মনের কষ্টে কাজ দেখে আরো বলেন,
বুঝবে কর্মীরা তিনি মারা গেলে দেশের মানুষ কি রত্ন হারালো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেঁচে আছে বিধায় দলের কর্মীরা টের পায়নি দেশের কি তিনি।
দেশ এগিয়ে যায় ভালো কর্মীরগুনে।
দলের লোক কিছু আছে আয়ের নেশায় মাতাল,
দেশের বারোটা বাজাতে তার কাছে কিছু না,, এমনও লোকজন আওয়ামী লীগের মধ্যে না রাখা ভালো।
সময়ের এক ফোঁর,অসময়ের দশ ফোঁর,,দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝতে পারলনা কিছু আওয়ামী লীগের মধ্যে পেটনীতির লোকজন।
“দেশে চলছে ঐসব ধরনের পেটনীতি,রাজনৈতিক নয়,রাজনীতি হতে হবে দেশের মানুষের জন্য”
এই শিরোনামে কলাম লিখেছিলাম ৬/৭/২০১২ঃ দৈনিক ইত্তেফাক এর দৃষ্টিকোন বিভাগে।
লেখা প্রকাশিত হয়।
মন চায় আবার লেখা দিই,,
তবে দেশের মানুষের জন্য ভালো কাজ করার জন্য অনুরোধ করছি।
দৈনিক আমার সংবাদ এর রাজাপুর প্রতিনিধি রেজাউল ইসলাম পলাশ বলেন,
প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের আশ্রয়ন ঘর বিষঁখালী নদীতে বিলিন হচ্ছে, তিনি বিডিও করেন এবং জনসচেতনার জন্য তার ফেসবুকে পোস্ট করেন।
এব্যাপারে রাজাপুর সাতুরিয় এ কে ফজলুল হক শেরে বাংলা  স্মৃতি সংসদ এক ক্ষোভ বার্তায় বলেন,
রাজাপুর উপজেলায় আওয়ামী লীগের মাধ্যমে উন্নয়ন ছাড়াও ১০/২০ কোটি খরচ করেনন প্রধানমন্ত্রী।
তার আদর্শ নীতির মত কাজ করেন না, আশ্রয়ন আবাসন ঘর ফাটল, নদীর বুকে বিলুপ্তের পথে।
এছাড়া রাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান স্বপন তালুকদার বলেন,
ঘটনা সরকার ক্ষতিয়ে দেখতেছে।
 অপরাধী পার পাবেনা,কাজ ভালো না হলে আবার করা হবে।
তবে রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্য একই, কাজ তদারকি করতে প্রধানমন্ত্রী মাঠে লোকবল পাঠিয়েছে, দোষীর বিচার করেবে আওয়ামী লীগের সরকার।
তবে এলাকায় জানতে সরোজমিনে গেলে দৈনন্দিন অগ্নিশিখা কে বলেন, গরীবের ঘর তুলতে মাঠ পর্যায়ে ১০/২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন কর্মীরা।
দূর্নীতির সাথে রাজাপুর পিআইও জড়িত বলে জানান এলাকাবাসী।
তদন্ত করলে কেঁচো খুড়তে সাপ বেড়িয়ে আসবে।
এলাকাবাসী তদন্তের জন্য জোড়লো দাবী করেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে।