পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি,হেলাল আহম্নেদ(রিপন)
র্যাব-৮, সিপিসি-১, পটুয়াখালী ক্যাম্প কতৃক অদ্য ০৩ রা জুন ২১ ইং তারিখ বিকাল আনুমানিক ৪.২৫ মিনিটের সময় একটি মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করেন।উক্ত মাদক বিরোধী অভিযানে একজন গাজা চাষীকে গ্রেফতার জরা হয়।
এ অভিযান পরিচালনাকালে বিকাল ২:১০ ঘটিাকার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, বরগুনা জেলার বেতাগী থানাধীন বুড়া মজুমদার সাকিনস্থ বুড়া মজুমদার খোলা মাঠ সংলগ্ন আসামী নেপাল সরকার (৫৫) এর ভোগদখলিও আবাদী পানের বরাজের পশ্চিম পাশের্^ কিছু চাষকৃত গাঁজার গাছ আছে। প্রাপ্ত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে কোম্পানী অধিনায়ক লেঃ কমান্ডার জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম, (এস), পিসিজিএমএস, বিএনভিআর এর নের্তৃত্বে বিকাল আনুমানিক ১৬:২৫ ঘটিকায় অভিযান পরিচালনাকরে উক্ত জমির মালিক (গাঁজা চাষী/ব্যবসায়ী এবং সেবনকারী) নেপাল সরকার (৫৫), পিতা- মৃত গৌরাঙ্গ সরকার, সাং-বুড়া মজুমদার, থানা-বেতাগী, জেলা- বরগুনাকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় গ্রেফতারকৃত আসামীর ভোগদখলিও জমি থেকে ১৫ (পনের) টি কথিত গাঁজার গাছ। যাহার ০৮(আট) টি উচ্চতা ৮(আট) ফুট ৯(নয়) ইঞ্চি, ০৩ (তিন)টি গাছের উচ্চতা ৭(সাত) ফুট ৫(পাঁচ) ইঞ্চি, ০২(দুই) টি গাছের উচ্চতা ৫(পাঁচ) ফুট ২(দুই) ইঞ্চি এবং অপর ০২(দুই) টি গাছের উচ্চতা ০৫(পাঁচ) ফুট। যাহার ওজন ৬ (ছয়) কেজি ৮০০ (আটশত) গ্রাম। আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে সে স্বীকার করে পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী হলেও গাঁজাই তারদের প্রকৃত ব্যবসা। তিনি নিজে গাঁজা সেবন ও বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে এই গাঁজা গাছগুলো অতি গোপনে চাষ করে আসছিলেন। আটককৃত আসামীকে উদ্ধারকৃত গাঁজা গাছসহ বরগুনার বেতাগী থানায় হস্তান্তর করা হয়। এ ব্যাপারে র্যাব বাদী হয়ে বরগুনা জেলার বেতাগী থানায় মাদকদ্রব্য আইনে একটি মামলা দায়ের করে।
র্যাবের এ ধরনের কার্যক্রম ভবিষ্যতে অব্যাহত থাকবে।
এ ব্যপারে লেঃ কমান্ডার মো,শহীদুল ইসলাম কোম্পানি অধিনায়ক বলেন, প্রতিদিনের ন্যায় আমাদের এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতে ও অব্যহত থাকবে বলে জানান।