ঢাকা ১১:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

সাংবাদিক নির্যাতন কেন ? বন্ধ হবে কবে ?

ফাহাদুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টারঃ সাংবাদিক নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে কঠিন আইন পাস করার জোর দাবি জানাই সরকারের কাছে ,বাংলাদেশে একের পর এক সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেই চলছে। দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া তো দূরের কথা উল্টো মামলা দিয়ে সাংবাদিকদেরই হয়রানি করা হয়৷ প্রথম আলোর সিনিয়র সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম সহ বিগত দিনে শতশত সাংবাদিক নির্যাতিত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত কয়জন সাংবাদিক সঠিক বিচার পেয়েছে? অথচ প্রত্যেকেই মিথ্যা মামলার শিকার হতে হয়েছে। এরজন্য হলুদ সাংবাদিকতা দায়ী। একতাবদ্ধ না থাকার কারনেই দিন দিন এ রকম ঘটনা ঘটেই চলেছে, এবং চলতেই থাকবে। যখন কোনো জুনিয়র সাংবাদিক কোনো বিপদে পরে তখন ওই সিনিয়র সাংবাদিকেরা তাদেরকে কথিত সাংবাদিক বলে আখ্যায়িত করে। অথচ সিনিয়ররা যখন বিপদে পরে তখন ওই জুনিয়রদের কে দিয়ে মানববন্ধনের ব্যানার ধরার জন্য প্রয়োজন মনে করে। তাছাড়া তাদেরকে আর প্রয়োজন হয়না। একটা কথা মনে রাখবেন আজকে রোজিনা আপার সাথে যেমটা হয়েছে, কালকে আমার সাথে হতে পারে, পরশু আপনার সাথে ও হতে পারে। অতএব হিংসাত্ম মন-মানষিকতা বাদ দিয়ে সকলে মিলেমিশে কাজ করলে একে অপরের বিপদে এগিয়ে আসলে সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধ হতে পারে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

সাংবাদিক নির্যাতন কেন ? বন্ধ হবে কবে ?

আপডেট টাইম : ০৩:২৫:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মে ২০২১

ফাহাদুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টারঃ সাংবাদিক নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে কঠিন আইন পাস করার জোর দাবি জানাই সরকারের কাছে ,বাংলাদেশে একের পর এক সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেই চলছে। দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া তো দূরের কথা উল্টো মামলা দিয়ে সাংবাদিকদেরই হয়রানি করা হয়৷ প্রথম আলোর সিনিয়র সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম সহ বিগত দিনে শতশত সাংবাদিক নির্যাতিত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত কয়জন সাংবাদিক সঠিক বিচার পেয়েছে? অথচ প্রত্যেকেই মিথ্যা মামলার শিকার হতে হয়েছে। এরজন্য হলুদ সাংবাদিকতা দায়ী। একতাবদ্ধ না থাকার কারনেই দিন দিন এ রকম ঘটনা ঘটেই চলেছে, এবং চলতেই থাকবে। যখন কোনো জুনিয়র সাংবাদিক কোনো বিপদে পরে তখন ওই সিনিয়র সাংবাদিকেরা তাদেরকে কথিত সাংবাদিক বলে আখ্যায়িত করে। অথচ সিনিয়ররা যখন বিপদে পরে তখন ওই জুনিয়রদের কে দিয়ে মানববন্ধনের ব্যানার ধরার জন্য প্রয়োজন মনে করে। তাছাড়া তাদেরকে আর প্রয়োজন হয়না। একটা কথা মনে রাখবেন আজকে রোজিনা আপার সাথে যেমটা হয়েছে, কালকে আমার সাথে হতে পারে, পরশু আপনার সাথে ও হতে পারে। অতএব হিংসাত্ম মন-মানষিকতা বাদ দিয়ে সকলে মিলেমিশে কাজ করলে একে অপরের বিপদে এগিয়ে আসলে সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধ হতে পারে।