ঢাকা ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪

পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা আজ

আলোর জগত ডেস্ক :   পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা আজ বুধবার। হিজরি সালের সফর মাসের শেষ বুধবার মুসলিম বিশ্বে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ স্মারক দিবস হিসেবে পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা পালিত হয়। এ উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজ ওয়াজ ও মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। এ ছাড়াও বন্ধ থাকছে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জানান, পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা উপলক্ষে আজ বুধবার বাদ যোহর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে ওয়াজ ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।

ইসলামের সর্বশ্রেষ্ঠ ও বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনে আখেরি চাহার সোম্বা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। নবী করিম (সা.) ইন্তেকালের আগে এদিনে কিছুটা সুস্থতা বোধ করেছিলেন। ফারসিতে এ দিনটিকে আখেরি চাহার সোম্বা নামে অভিহিত করা হয়।

রাসুলুল্লাহ (সা.) এর জীবনে শেষবারের মতো রোগমুক্তি লাভ করেন বলে প্রতি বছরের এই দিনটিকে মুসলমানরা ‘শুকরিয়া দিবস’ হিসেবে পালন করেন। তারা নফল ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে দিবসটি অতিবাহিত করেন। তাই উম্মতে মুহাম্মদীর আধ্যাত্মিক জীবনে আখেরি চাহার সোম্বার গুরুত্ব ও মহিমা অপরিসীম।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ মির্জাগঞ্জের আরিফুল স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চান

পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা আজ

আপডেট টাইম : ০৪:২০:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ নভেম্বর ২০১৮

আলোর জগত ডেস্ক :   পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা আজ বুধবার। হিজরি সালের সফর মাসের শেষ বুধবার মুসলিম বিশ্বে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ স্মারক দিবস হিসেবে পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা পালিত হয়। এ উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজ ওয়াজ ও মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। এ ছাড়াও বন্ধ থাকছে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জানান, পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা উপলক্ষে আজ বুধবার বাদ যোহর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে ওয়াজ ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।

ইসলামের সর্বশ্রেষ্ঠ ও বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনে আখেরি চাহার সোম্বা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। নবী করিম (সা.) ইন্তেকালের আগে এদিনে কিছুটা সুস্থতা বোধ করেছিলেন। ফারসিতে এ দিনটিকে আখেরি চাহার সোম্বা নামে অভিহিত করা হয়।

রাসুলুল্লাহ (সা.) এর জীবনে শেষবারের মতো রোগমুক্তি লাভ করেন বলে প্রতি বছরের এই দিনটিকে মুসলমানরা ‘শুকরিয়া দিবস’ হিসেবে পালন করেন। তারা নফল ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে দিবসটি অতিবাহিত করেন। তাই উম্মতে মুহাম্মদীর আধ্যাত্মিক জীবনে আখেরি চাহার সোম্বার গুরুত্ব ও মহিমা অপরিসীম।