ঢাকা ০৮:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :

মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই হত্যা মামলায় দুইজনের মৃত্যুদণ্ড

আলোর জগত ডেস্ক :   মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই (৬২) হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মনির কামাল এ রায় দেন।

মৃত্যদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন- জাকির হোসেন (মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাইয়ের সৎভাই) ও তার সহযোগী আমজাদ হোসেন।

এছাড়া হত্যাকাণ্ডে অপর সহযোগী যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আব্দুল মান্নানকে বিশ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। তবে জাকিরের তিন সহযোগী শাহিন, জাহাঙ্গীর আলম ও রফিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের খালাস দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

২০১৬ সালের ২৬ মার্চ আসামিরা মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাইকে নরসিংদী জেলার শিবপুর থানাধীন বিরাজনগর গ্রামের এলিট মেহেদীর বাগানে কুপিয়ে হত্যা করেন। ২০১৭ সালের ২২ জানুয়ারি পুলিশ পরিদর্শক সৈয়দ মিজানুর রহমান মামলার চার্জশিট দেন। একই বছরের ২৮ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলার ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ১৪ জন সাক্ষী দিয়েছেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে চিকিৎসার চেক হস্তান্ত, সাবেক এম পি নুরুল আমিন রুহুল

মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই হত্যা মামলায় দুইজনের মৃত্যুদণ্ড

আপডেট টাইম : ০৫:১৮:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ অক্টোবর ২০১৮

আলোর জগত ডেস্ক :   মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই (৬২) হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মনির কামাল এ রায় দেন।

মৃত্যদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন- জাকির হোসেন (মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাইয়ের সৎভাই) ও তার সহযোগী আমজাদ হোসেন।

এছাড়া হত্যাকাণ্ডে অপর সহযোগী যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আব্দুল মান্নানকে বিশ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। তবে জাকিরের তিন সহযোগী শাহিন, জাহাঙ্গীর আলম ও রফিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের খালাস দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

২০১৬ সালের ২৬ মার্চ আসামিরা মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাইকে নরসিংদী জেলার শিবপুর থানাধীন বিরাজনগর গ্রামের এলিট মেহেদীর বাগানে কুপিয়ে হত্যা করেন। ২০১৭ সালের ২২ জানুয়ারি পুলিশ পরিদর্শক সৈয়দ মিজানুর রহমান মামলার চার্জশিট দেন। একই বছরের ২৮ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলার ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ১৪ জন সাক্ষী দিয়েছেন।