একটি প্রশিক্ষণে অংশ নিয়ে ওই বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। এতে বিমানে আগুন ধরে যায়। বিমানটি আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হওয়ায় বেশ কিছু বাড়ি-ঘরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
রাজধানী ইসলামাবাদের কাছে অবস্থিত রাওলপিন্ডি শহরেই পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সদর দফতর অবস্থিত। কি কারণে ওই সামরিক বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে তা এখনও জানা যায়নি।
আহত কয়েকজনের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। উদ্ধার কাজের তদারকিতে নিয়োজিত কর্মকর্তা ফারুক বাট গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন। খবর গাল্ফ নিউজের।
সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে জানানো হয়, প্রশিক্ষণ বিমানটিতে পাঁচজন ক্রু ছিলেন। তাদের সবাই নিহত হয়েছেন।
এছাড়া, যে বাড়ির ছাদে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে সেখানে ১২ জন বেসামরিক লোকও নিহত হয়েছেন। তবে, বিধ্বস্ত ছোট ওই প্রশিক্ষণ বিমানটি কোন মডেলের ছিল তা জানা যায়নি।
এর আগে ২০১০ সালে বেসরকারি এয়ারলাইন্স এয়ারব্লুর একটি বিমান রাজধানী ইসলামাবাদের কাছে বিধ্বস্ত হয়। ওই দুর্ঘটনায় বিমানে থাকা ১৫২ জন আরোহীর সবাই প্রাণ হারায়। পাকিস্তানের ইতিহাসে এটাই ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা।