ঢাকা ১১:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

আস্থা ভোটে টিকে গেলেন থেরেসা মে

ফাইল ছবি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :  কনজারভেটিভ দলের নেতৃত্বের প্রশ্নে আস্থা ভোটে টিকে গেছেন থেরেসা মে। গতকাল বুধবার রাতে ভোটাভুটিতে তার পক্ষে পড়েছে ২০০ ভোট, আর বিপক্ষে ১১৭। আস্থা ভোটে থেরেসা মে জিতেছেন ৮৩ ভোটে, যার অর্থ ৬৩ শতাংশ কনজারভেটিভ এমপি ছিল তার পক্ষে আর বিপক্ষে ভোট দিয়েছে ৩৭ শতাংশ।

আস্থা ভোটের এ যুদ্ধে যদি তিনি হেরে যেতেন তাহলে তাকে দলের প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হতো। একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকেও তাকে সরে দাঁড়াতে হতো।

জয়ের পর থেরেসা মে বলেন, এটা খুব দীর্ঘ এবং উত্তেজনাপূর্ণ দিন ছিল। তবে দিন শেষে আমি আমার সহকর্মীদের ধন্যবাদ দেবো ব্যালটের মাধ্যমে আমাকে সমর্থন জানানোর জন্যে, আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।

বক্তব্যের এক পর্যায়ে নিজ দলের এই সমর্থন তাকে ব্রেক্সিট নীতি বাস্তবায়নে সহায়তা করবে বলেও জানান তিনি। এর আগে ডাউনিং স্ট্রিটে এক বক্তব্য ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, তিনি জনগণের দেয়া ভোটে নির্ধারিত ব্রেক্সিট রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সংসদে আস্থা ভোটের ডাক দেয়ার জন্যে দরকার ছিল ৪৮ জন কনজারভেটিভ পার্টির সংসদ সদস্যের আবেদন।

অনাস্থা ভোটের আগে এক বক্তব্যে থেরেসা মে ইইউ থেকে বেরিয়ে আসার জন্যে তার ব্রেক্সিট চুক্তির জন্যে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেন। তবে তার বক্তব্যের একেবারে শেষে এসে বলেন যে, ২০২২ সালের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনে তিনি আর দলের হয়ে লড়বেন না।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

আস্থা ভোটে টিকে গেলেন থেরেসা মে

আপডেট টাইম : ০২:৪৬:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৮

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :  কনজারভেটিভ দলের নেতৃত্বের প্রশ্নে আস্থা ভোটে টিকে গেছেন থেরেসা মে। গতকাল বুধবার রাতে ভোটাভুটিতে তার পক্ষে পড়েছে ২০০ ভোট, আর বিপক্ষে ১১৭। আস্থা ভোটে থেরেসা মে জিতেছেন ৮৩ ভোটে, যার অর্থ ৬৩ শতাংশ কনজারভেটিভ এমপি ছিল তার পক্ষে আর বিপক্ষে ভোট দিয়েছে ৩৭ শতাংশ।

আস্থা ভোটের এ যুদ্ধে যদি তিনি হেরে যেতেন তাহলে তাকে দলের প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হতো। একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকেও তাকে সরে দাঁড়াতে হতো।

জয়ের পর থেরেসা মে বলেন, এটা খুব দীর্ঘ এবং উত্তেজনাপূর্ণ দিন ছিল। তবে দিন শেষে আমি আমার সহকর্মীদের ধন্যবাদ দেবো ব্যালটের মাধ্যমে আমাকে সমর্থন জানানোর জন্যে, আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।

বক্তব্যের এক পর্যায়ে নিজ দলের এই সমর্থন তাকে ব্রেক্সিট নীতি বাস্তবায়নে সহায়তা করবে বলেও জানান তিনি। এর আগে ডাউনিং স্ট্রিটে এক বক্তব্য ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, তিনি জনগণের দেয়া ভোটে নির্ধারিত ব্রেক্সিট রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সংসদে আস্থা ভোটের ডাক দেয়ার জন্যে দরকার ছিল ৪৮ জন কনজারভেটিভ পার্টির সংসদ সদস্যের আবেদন।

অনাস্থা ভোটের আগে এক বক্তব্যে থেরেসা মে ইইউ থেকে বেরিয়ে আসার জন্যে তার ব্রেক্সিট চুক্তির জন্যে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেন। তবে তার বক্তব্যের একেবারে শেষে এসে বলেন যে, ২০২২ সালের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনে তিনি আর দলের হয়ে লড়বেন না।