হিজলা প্রতিনিধি
বরিশালের হিজলা উপজেলায় মেঘনা নদীতে অভয়াশ্রমে সকল প্রকার মাছ ধরা নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।তাই হিজলা উপজেলা সিনিয়র মৎস্য দপ্তর নৌপুলিশ জীবনের ঝুকি নিয়ে প্রতিনিহিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।গত কয়েকদিন যাবৎ হিজলার মেঘনা নদীর বিভিন্ন মাছঘাটে দেদারছে মাছ ক্রয় বিক্রয় চলছে।গতকাল শুক্রবার রাত ৯ টার সময় গোপন সংবাদে হিজলা উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা এম এম পারভেজ জানতে পারে হিজলার মেঘনা নদী সংলগ্ন বিশর গ্রামে একটি মাছঘাটে ট্রলার বোঝাই বিপুল পরিমানে অবৈধ মাছ রয়েছে।এই সংবাদ পেয়ে নৌপুলিশের একটি টিম নিয়ে মাছ উদ্ধারে যায়।এ সময় মাছঘাটে থাকা শতাধিক জেলেরা তাদের উপর হামলা করে।তখন জীবন রর্ক্ষাথে অবৈধ মাছ রেখে চলে আসে।তিনি আরো জানায় হিজলা মেঘনা নদীতে প্রশাসনের পাশাপাশি জনপ্রতিনিধিরা সরকারের সম্পদ রক্ষা করবে।কিন্তু কিছু অসাধু জনপ্রতিনিধিরা তা না করে উল্টা অভিযান ব্যাহত করছে।
উপজেলার সুলতান পুর গ্রামের মেঘনা নদী সংলগ্ন মাছঘাটের মালিক জামাল রাড়ী বলেন আমার মাত্র শতাধিক ট্রলার রয়েছে।মেঘনা নদীর প্রায় অর্ধেক মাছ ক্রয় করে তাহের।বারবার আমার মাছঘাটে প্রশাসন হানা দেয়।তাকে কেউ কিছু বলছে না।
হিজলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বকুল চন্দ্র কবিরাজ জানায় যারা অভিযান কারীদের উপর হামলা চালায় তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।