ঢাকা ০৮:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

করোনায় আক্রান্ত সাবেক ফুটবলার আসলাম

স্পোর্টস ডেস্ক: মারণঘাতী ভাইরাস করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক তারকা স্ট্রাইকার শেখ মোহাম্মদ আসলাম। বিষয়টি তিনি নিজেই নিশ্চিত করেছেন। করোনায় আক্রান্ত হলেও শারীরিকভাবে খুব একটা সমস্যা অনুভব করছেন না তিনি।

শারীরিক অসুস্থতার পরেই করোনা পরীক্ষা করালে পজিটিভ হোন শেখ আসলাম। একই সঙ্গে পরিবারের সদস্যদেরও পরীক্ষা করান। স্ত্রী মোনা মারজান, মেয়ে নোলক ও শাশুড়ির করোনায় পজিটিভ আসে। সবাই নিজ বাসায় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিচ্ছেন। সুস্থতায় সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন শেখ আসলাম। এবং সবার সুস্থতা কামনা করেছেন।

১৯৭৬ সালে আসেন ঢাকাতে অ্যাথলেটিক্সে অংশ নিতে এবং তিনি লংজাম্পে ২য় স্থান অধিকার করেন। ঢাকায় তিনি তার পরিচিত ভিক্টোরিয়ার গোলরক্ষকের দেখা পান যার মাধ্যমে ভিক্টোরিয়া দলে খেলার সুযোগ পান। সেখানে কোচ হিসেবে পান রহিম সাহেবকে।

ইস্ট এন্ডের বিপক্ষে তিনি প্রথম খেলেন যা ছিল ড্র ম্যাচ। ঢাকার ফুটবলে আসলামে ক্যারিয়ার প্রায় ২ দশকের মতো যেখানে তিনি ১৮টি মৌসুমে খেলেছেন এবং মোট গোল করেছেন ১৭৭টি। সর্বোচ্চ গোলদাতা ছিলেন মোট ৫ বার; ১৯৮৪ থেকে ১৯৮৭ এবং ১৯৮৯-৯০ সালে। বাংলাদেশ জাতীয় দলে খেলেছেন টানা ১৪ বছর ১৯৭৮ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত। ১৯৭৮, ১৯৮২, ১৯৮৬ ও ১৯৯০ সালে তিনি এশিয়াডে অংশ নেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

করোনায় আক্রান্ত সাবেক ফুটবলার আসলাম

আপডেট টাইম : ১২:০২:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২০

স্পোর্টস ডেস্ক: মারণঘাতী ভাইরাস করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক তারকা স্ট্রাইকার শেখ মোহাম্মদ আসলাম। বিষয়টি তিনি নিজেই নিশ্চিত করেছেন। করোনায় আক্রান্ত হলেও শারীরিকভাবে খুব একটা সমস্যা অনুভব করছেন না তিনি।

শারীরিক অসুস্থতার পরেই করোনা পরীক্ষা করালে পজিটিভ হোন শেখ আসলাম। একই সঙ্গে পরিবারের সদস্যদেরও পরীক্ষা করান। স্ত্রী মোনা মারজান, মেয়ে নোলক ও শাশুড়ির করোনায় পজিটিভ আসে। সবাই নিজ বাসায় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিচ্ছেন। সুস্থতায় সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন শেখ আসলাম। এবং সবার সুস্থতা কামনা করেছেন।

১৯৭৬ সালে আসেন ঢাকাতে অ্যাথলেটিক্সে অংশ নিতে এবং তিনি লংজাম্পে ২য় স্থান অধিকার করেন। ঢাকায় তিনি তার পরিচিত ভিক্টোরিয়ার গোলরক্ষকের দেখা পান যার মাধ্যমে ভিক্টোরিয়া দলে খেলার সুযোগ পান। সেখানে কোচ হিসেবে পান রহিম সাহেবকে।

ইস্ট এন্ডের বিপক্ষে তিনি প্রথম খেলেন যা ছিল ড্র ম্যাচ। ঢাকার ফুটবলে আসলামে ক্যারিয়ার প্রায় ২ দশকের মতো যেখানে তিনি ১৮টি মৌসুমে খেলেছেন এবং মোট গোল করেছেন ১৭৭টি। সর্বোচ্চ গোলদাতা ছিলেন মোট ৫ বার; ১৯৮৪ থেকে ১৯৮৭ এবং ১৯৮৯-৯০ সালে। বাংলাদেশ জাতীয় দলে খেলেছেন টানা ১৪ বছর ১৯৭৮ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত। ১৯৭৮, ১৯৮২, ১৯৮৬ ও ১৯৯০ সালে তিনি এশিয়াডে অংশ নেন।