ঢাকা ০৮:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

বুড়িগঙ্গা হবে হাতিরঝিলের মতো: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আলোর জগত ডেস্কঃ  বুড়িগঙ্গা হবে হাতিরঝিলের মতো নয়নাভিরাম। যা বছর খানেকের মধ্যে দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

আরো পড়ুন : শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৭ উইকেটের জয় পেয়েছে ভারত

আরো পড়ুন :  চিলিকে হারিয়ে তৃতীয় আর্জেন্টিনা

তিনি বলেন, টেমস নদী দেখার জন্য আর লন্ডন যেতে হবে না, বুড়িগঙ্গায় গেলেই হবে। গতকাল শনিবার কামরাঙ্গীরচরস্থ খোলামোড়া ঘাটে নির্মাণ কাজের উদ্বোধনকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বুড়িগঙ্গাসহ দেশের সব নদী দখলমুক্ত করে বাংলাদেশের নদীমাতৃক রূপ তুলে ধরা হবে। ঢাকার চারপাশে সার্কুলার নৌপথ চালু করে যাত্রী ও মালামাল পরিবহন সহজতর করা হবে। বুড়িগঙ্গা হবে আনন্দ বিনোদনের কেন্দ্রবিন্দু। তখন টেমস নদী দেখার জন্য লন্ডন যেতে হবে না, বুড়িগঙ্গা গেলেই হবে।’

তিনি আরও বলেন, ঢাকার চার নদীর (তুরাগ, বালু, শীতলক্ষ্যা ও বুড়িগঙ্গা) তীর পুনর্দখলরোধে নদীর তীরভূমিতে সীমানা পিলার স্থাপন, ওয়াকওয়ে, তীররক্ষা বাঁধ, ওয়াকওয়ে অনপাইল ইত্যাদি নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে।

জানা গেছে, নৌপরিবহন মন্ত্রনালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের নেয়া একটি প্রকল্পের মাধ্যমে এসব কাজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৮৪৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।

২০১৮ সালের জুলাই হতে শুরু হওয়া এ প্রকল্প শেষ হবে ২০২২ সালের জুনের মধ্যে। নদীর তীরভূমির অবৈধ দখলরোধ, দখলমুক্ত অংশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি, পরিবেশগত উন্নয়ন, হাটার রাস্তা নির্মান এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

বুড়িগঙ্গা হবে হাতিরঝিলের মতো: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০১:১২:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০১৯

আলোর জগত ডেস্কঃ  বুড়িগঙ্গা হবে হাতিরঝিলের মতো নয়নাভিরাম। যা বছর খানেকের মধ্যে দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

আরো পড়ুন : শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৭ উইকেটের জয় পেয়েছে ভারত

আরো পড়ুন :  চিলিকে হারিয়ে তৃতীয় আর্জেন্টিনা

তিনি বলেন, টেমস নদী দেখার জন্য আর লন্ডন যেতে হবে না, বুড়িগঙ্গায় গেলেই হবে। গতকাল শনিবার কামরাঙ্গীরচরস্থ খোলামোড়া ঘাটে নির্মাণ কাজের উদ্বোধনকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বুড়িগঙ্গাসহ দেশের সব নদী দখলমুক্ত করে বাংলাদেশের নদীমাতৃক রূপ তুলে ধরা হবে। ঢাকার চারপাশে সার্কুলার নৌপথ চালু করে যাত্রী ও মালামাল পরিবহন সহজতর করা হবে। বুড়িগঙ্গা হবে আনন্দ বিনোদনের কেন্দ্রবিন্দু। তখন টেমস নদী দেখার জন্য লন্ডন যেতে হবে না, বুড়িগঙ্গা গেলেই হবে।’

তিনি আরও বলেন, ঢাকার চার নদীর (তুরাগ, বালু, শীতলক্ষ্যা ও বুড়িগঙ্গা) তীর পুনর্দখলরোধে নদীর তীরভূমিতে সীমানা পিলার স্থাপন, ওয়াকওয়ে, তীররক্ষা বাঁধ, ওয়াকওয়ে অনপাইল ইত্যাদি নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে।

জানা গেছে, নৌপরিবহন মন্ত্রনালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের নেয়া একটি প্রকল্পের মাধ্যমে এসব কাজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৮৪৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।

২০১৮ সালের জুলাই হতে শুরু হওয়া এ প্রকল্প শেষ হবে ২০২২ সালের জুনের মধ্যে। নদীর তীরভূমির অবৈধ দখলরোধ, দখলমুক্ত অংশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি, পরিবেশগত উন্নয়ন, হাটার রাস্তা নির্মান এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য।