ঢাকা ১০:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

আগাম টিকিট সংগ্রহের শেষ দিনেও কমলাপুর জনসমুদ্র, অবিক্রীত টিকিট মঙ্গলবার

ফাইল ছবি

আলোর জগত ডেস্ক :  আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অগ্রিম টিকিট বিক্রির শেষ দিনেও (রোববার) কমলাপুর রেলস্টেশনে টিকিটপ্রত্যাশীদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। গতরাত থেকে অপেক্ষমাণ টিকিটপ্রত্যাশীদের পদচারণায় স্টেশনে যেন তিল ধারণের ঠাঁই নেই।

আরো পড়ুন :  দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি

আরো পড়ুন :  ক্ষমতা উপভোগের বিষয় নয়, বরং জাতিকে সেবা করার সুযোগ: প্রধানমন্ত্রী

বিক্রি হচ্ছে আগামী ৪ জুনের টিকিট। টিকিটের জন্য ২০-২২ ঘণ্টা লাইনে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। আসনের তুলনায় চাহিদা বেশি বলে বহু চেষ্টার পরও টিকিট পাচ্ছেন না অনেকেই। হাজার হাজার মানুষের এ লাইন কাউন্টারের সামনে থেকে শুরু করে সড়কের কাছাকাছি চলে গেছে।

তবে শেষ সুযোগ একটি থাকছে। ২২-২৬ মে পর্যন্ত অনলাইন ও কাউন্টারে বিক্রি না হওয়া টিকিট ২৮ মে (মঙ্গলবার) থেকে ক্রমান্বয়ে পুনরায় অ্যাপ ও কাউন্টার থেকে বিক্রি হবে। আর ঈদযাত্রা শুরু হবে ৩১ মে থেকে।

এদিকে ‘রেলসেবা’ নামক অ্যাপ নিয়ে ধীরগতির অভিযোগ রয়েছে। অ্যাপে কারো কারো টাকা কেটে নিলেও টিকিট মেলেনি। ফেরত পাচ্ছেন না টাকা।

তবে রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) মিয়াজাহান জানিয়েছেন, কাউন্টার কিংবা অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট পাচ্ছেন না- এমন অভিযোগ সত্য নয়। আমরা প্রতিদিন টিকিট বিক্রি করছি। সীমিত টিকিট, তাই কাউন্টার থেকে সবাইকে টিকিট দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। অ্যাপে প্রচণ্ড চাপ। একই সঙ্গে প্রায় ৩ লাখ মানুষ হিট করছেন। যাদের মধ্যে ৫ থেকে ৭ শতাংশ টিকিট কাটতে পারছেন। অ্যাপেও সীমিত টিকিট রয়েছে। যাদের টাকা কেটে নেয়া হয়েছে, তাদের টাকা ৮ দিনের মধ্যে নিজ নিজ নম্বরে চলে যাবে।

তিনি আরো বলেন, ‘টিকিট বিক্রিতে স্বচ্ছতার জন্য কমলাপুর স্টেশনে ডিজিটাল ডিসপ্লে লাগানো হয়েছে। কতটি টিকিট বিক্রি হচ্ছে, কে নিচ্ছেন, তার মোবাইল নম্বরসহ তথ্য-উপাত্ত রয়েছে সিএনএসের কাছে।

এদিকে সাধারণ যাত্রীদের অভিযোগ, প্রতিদিন ৭ হাজার ৪৯০টি টিকিট কেন প্রকাশ্যে আনা হচ্ছে না। অ্যাপে বিক্রি করা টিকিট ডিজিটাল ডিসপ্লেতে দেখানো হলেও কাউন্টার থেকে বিক্রি করা টিকিট কেন ডিসপ্লেতে দেখানো হচ্ছে না।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

আগাম টিকিট সংগ্রহের শেষ দিনেও কমলাপুর জনসমুদ্র, অবিক্রীত টিকিট মঙ্গলবার

আপডেট টাইম : ০৬:৩৬:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০১৯

আলোর জগত ডেস্ক :  আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অগ্রিম টিকিট বিক্রির শেষ দিনেও (রোববার) কমলাপুর রেলস্টেশনে টিকিটপ্রত্যাশীদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। গতরাত থেকে অপেক্ষমাণ টিকিটপ্রত্যাশীদের পদচারণায় স্টেশনে যেন তিল ধারণের ঠাঁই নেই।

আরো পড়ুন :  দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি

আরো পড়ুন :  ক্ষমতা উপভোগের বিষয় নয়, বরং জাতিকে সেবা করার সুযোগ: প্রধানমন্ত্রী

বিক্রি হচ্ছে আগামী ৪ জুনের টিকিট। টিকিটের জন্য ২০-২২ ঘণ্টা লাইনে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। আসনের তুলনায় চাহিদা বেশি বলে বহু চেষ্টার পরও টিকিট পাচ্ছেন না অনেকেই। হাজার হাজার মানুষের এ লাইন কাউন্টারের সামনে থেকে শুরু করে সড়কের কাছাকাছি চলে গেছে।

তবে শেষ সুযোগ একটি থাকছে। ২২-২৬ মে পর্যন্ত অনলাইন ও কাউন্টারে বিক্রি না হওয়া টিকিট ২৮ মে (মঙ্গলবার) থেকে ক্রমান্বয়ে পুনরায় অ্যাপ ও কাউন্টার থেকে বিক্রি হবে। আর ঈদযাত্রা শুরু হবে ৩১ মে থেকে।

এদিকে ‘রেলসেবা’ নামক অ্যাপ নিয়ে ধীরগতির অভিযোগ রয়েছে। অ্যাপে কারো কারো টাকা কেটে নিলেও টিকিট মেলেনি। ফেরত পাচ্ছেন না টাকা।

তবে রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) মিয়াজাহান জানিয়েছেন, কাউন্টার কিংবা অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট পাচ্ছেন না- এমন অভিযোগ সত্য নয়। আমরা প্রতিদিন টিকিট বিক্রি করছি। সীমিত টিকিট, তাই কাউন্টার থেকে সবাইকে টিকিট দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। অ্যাপে প্রচণ্ড চাপ। একই সঙ্গে প্রায় ৩ লাখ মানুষ হিট করছেন। যাদের মধ্যে ৫ থেকে ৭ শতাংশ টিকিট কাটতে পারছেন। অ্যাপেও সীমিত টিকিট রয়েছে। যাদের টাকা কেটে নেয়া হয়েছে, তাদের টাকা ৮ দিনের মধ্যে নিজ নিজ নম্বরে চলে যাবে।

তিনি আরো বলেন, ‘টিকিট বিক্রিতে স্বচ্ছতার জন্য কমলাপুর স্টেশনে ডিজিটাল ডিসপ্লে লাগানো হয়েছে। কতটি টিকিট বিক্রি হচ্ছে, কে নিচ্ছেন, তার মোবাইল নম্বরসহ তথ্য-উপাত্ত রয়েছে সিএনএসের কাছে।

এদিকে সাধারণ যাত্রীদের অভিযোগ, প্রতিদিন ৭ হাজার ৪৯০টি টিকিট কেন প্রকাশ্যে আনা হচ্ছে না। অ্যাপে বিক্রি করা টিকিট ডিজিটাল ডিসপ্লেতে দেখানো হলেও কাউন্টার থেকে বিক্রি করা টিকিট কেন ডিসপ্লেতে দেখানো হচ্ছে না।