ঢাকা ১১:৩৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবে বোমা বিস্ফোরণ, দুই পুলিশ আহত

আলোর জগত ডেস্ক :   রাজধানীর সাইন্স ল্যাবে রাস্তার পাশে ককটেল বিস্ফোরণে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের এক এসআইসহ দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহত এসআই শাহাবুদ্দিনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে অন্যজনের নাম জানা যায়নি।

আরো পড়ুন :  আসামে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়ল ১৯ লাখ

কেন কী কারণে কারা ওই বোমা ছুড়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে গেছেন পুলিশ সদস্যরা। তারা আলামত সংগ্রহ করছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রহমত উল্লাহ চৌধুরী বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে হাতবোমা ছোড়া হয়েছে।

পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, ওই বোমার হামলার সঙ্গে উগ্রপন্থি কোনও গোষ্ঠী জড়িত কি-না তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

এর আগে গত জুলাইয়ে রাজধানীর পৃথক দুটি এলাকায় পুলিশের ট্রাফিক বক্সের সামনে বোমা পাওয়া যায়। কে বা কারা দুটি প্যাকেটে বোমা রেখে যায় খামারবাড়ি ও পল্টনে।

ওই সময় পুলিশ জানায়, ট্রাফিক বক্সে পাওয়া দুটি বোমা ইমপ্রোভাইজড এপপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি)। রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে বিস্ফোরণের চেষ্টা করা হয়েছিল বোমা দুটি।

তার আগে ২৬ মে মালিবাগে এসবি কার্যালয়ের সামনে পুলিশের পিকআপ ভ্যানে এবং ৩০ এপ্রিল গুলিস্তানে ট্রাফিক পুলিশকে লক্ষ্য করে হাতবোমা ছোড়া হয়। এসব ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যসহ অন্তত পাঁচজন আহত হন।

এ দুই ঘটনাতেই কথিত আইএসের নামে দায় স্বীকার করা হলেও পুলিশ জানায়, দেশীয় কেউ এতে জড়িত। পুলিশ বক্সে পাওয়া কোনও বোমার রহস্য এখনও বের করতে পারেনি পুলিশ।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবে বোমা বিস্ফোরণ, দুই পুলিশ আহত

আপডেট টাইম : ০১:২৫:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯

আলোর জগত ডেস্ক :   রাজধানীর সাইন্স ল্যাবে রাস্তার পাশে ককটেল বিস্ফোরণে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের এক এসআইসহ দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহত এসআই শাহাবুদ্দিনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে অন্যজনের নাম জানা যায়নি।

আরো পড়ুন :  আসামে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়ল ১৯ লাখ

কেন কী কারণে কারা ওই বোমা ছুড়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে গেছেন পুলিশ সদস্যরা। তারা আলামত সংগ্রহ করছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রহমত উল্লাহ চৌধুরী বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে হাতবোমা ছোড়া হয়েছে।

পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, ওই বোমার হামলার সঙ্গে উগ্রপন্থি কোনও গোষ্ঠী জড়িত কি-না তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

এর আগে গত জুলাইয়ে রাজধানীর পৃথক দুটি এলাকায় পুলিশের ট্রাফিক বক্সের সামনে বোমা পাওয়া যায়। কে বা কারা দুটি প্যাকেটে বোমা রেখে যায় খামারবাড়ি ও পল্টনে।

ওই সময় পুলিশ জানায়, ট্রাফিক বক্সে পাওয়া দুটি বোমা ইমপ্রোভাইজড এপপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি)। রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে বিস্ফোরণের চেষ্টা করা হয়েছিল বোমা দুটি।

তার আগে ২৬ মে মালিবাগে এসবি কার্যালয়ের সামনে পুলিশের পিকআপ ভ্যানে এবং ৩০ এপ্রিল গুলিস্তানে ট্রাফিক পুলিশকে লক্ষ্য করে হাতবোমা ছোড়া হয়। এসব ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যসহ অন্তত পাঁচজন আহত হন।

এ দুই ঘটনাতেই কথিত আইএসের নামে দায় স্বীকার করা হলেও পুলিশ জানায়, দেশীয় কেউ এতে জড়িত। পুলিশ বক্সে পাওয়া কোনও বোমার রহস্য এখনও বের করতে পারেনি পুলিশ।