ঢাকা ০৭:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

২০২০ সাল থেকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ

আলোর জগত ডেস্কঃ   ২০২০ সাল থেকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মাধ্যমে উন্নয়ন রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ শুরু হবে ২০২০ সাল থেকে।

এই পরিকল্পনায় প্রবৃদ্ধি অন্তত ৯ শতাংশ অব্যাহত রাখার বিষয়ে প্রাধান্য দেয়া হবে। পাশাপাশি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ।

আরো পড়ুন : নিয়ম না মেনে নির্মিত ভবন ভেঙে ফেলা হবে : পূর্তমন্ত্রী

নতুন অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা মাথায় রেখে করা হয়েছে বলে জানান পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম। তবে, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বড় প্রকল্পে স্বল্প ব্যয়ে বাস্তবায়নের পাশাপাশি সুশাসন নিশ্চিত করার তাগিদ এসেছে।

ভিশন-২০২১, রূপকল্প -২০৪১, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার পাশাপাশি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা – এসব নিয়েই সাজানো হচ্ছে বাংলাদেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা। যার প্রতিফলন থাকছে বাজেটে। নতুন অর্থবছরের বাজেটও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার ধারাবাহিক বাজেট।

পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ভিশন ২০৪১ রূপকল্প আছে সেটি বাস্তবায়নে প্রথম পরিকল্পনা হলো অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা। এই সময়ে আমরা চাইবো ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি যেন অর্জন করে ফেলতে পারি।

চলতি অর্থবছরে শেষ হচ্ছে ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা। এসডিজি লক্ষ্যমাত্রার পার হচ্ছে চার বছর। দারিদ্র শূন্যে নামানো, ক্ষুধামুক্ত করা, সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ জ্বালানি সুবিধা, বৈষম্য হ্রাস, শিক্ষা-স্বাস্থ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করাসহ এসডিজির ১৭ টি লক্ষ্য অর্জনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিনিয়োগ লাগবে ৯২৯ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৭৫ লাখ কোটি টাকা।

বিদেশি ১০ শতাংশ আর সরকারি অর্থায়ন ৩৩ শতাংশ ধরে বাজেটের মাধ্যমে ব্যয়ের পরিকল্পনা সরকারের। এসডিজিতে প্রতিবছর প্রায় সাড়ে ছয় লাখ কোটি ডলার অতিরিক্ত সংস্থান কষ্টসাধ্য হলেও লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকার চায় ব্যয় বাড়িয়ে টেকসই উন্নয়নের বৈশ্বিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে সফল হতে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

২০২০ সাল থেকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ

আপডেট টাইম : ০৬:৩২:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০১৯

আলোর জগত ডেস্কঃ   ২০২০ সাল থেকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মাধ্যমে উন্নয়ন রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ শুরু হবে ২০২০ সাল থেকে।

এই পরিকল্পনায় প্রবৃদ্ধি অন্তত ৯ শতাংশ অব্যাহত রাখার বিষয়ে প্রাধান্য দেয়া হবে। পাশাপাশি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ।

আরো পড়ুন : নিয়ম না মেনে নির্মিত ভবন ভেঙে ফেলা হবে : পূর্তমন্ত্রী

নতুন অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা মাথায় রেখে করা হয়েছে বলে জানান পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম। তবে, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বড় প্রকল্পে স্বল্প ব্যয়ে বাস্তবায়নের পাশাপাশি সুশাসন নিশ্চিত করার তাগিদ এসেছে।

ভিশন-২০২১, রূপকল্প -২০৪১, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার পাশাপাশি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা – এসব নিয়েই সাজানো হচ্ছে বাংলাদেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা। যার প্রতিফলন থাকছে বাজেটে। নতুন অর্থবছরের বাজেটও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার ধারাবাহিক বাজেট।

পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ভিশন ২০৪১ রূপকল্প আছে সেটি বাস্তবায়নে প্রথম পরিকল্পনা হলো অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা। এই সময়ে আমরা চাইবো ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি যেন অর্জন করে ফেলতে পারি।

চলতি অর্থবছরে শেষ হচ্ছে ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা। এসডিজি লক্ষ্যমাত্রার পার হচ্ছে চার বছর। দারিদ্র শূন্যে নামানো, ক্ষুধামুক্ত করা, সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ জ্বালানি সুবিধা, বৈষম্য হ্রাস, শিক্ষা-স্বাস্থ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করাসহ এসডিজির ১৭ টি লক্ষ্য অর্জনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিনিয়োগ লাগবে ৯২৯ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৭৫ লাখ কোটি টাকা।

বিদেশি ১০ শতাংশ আর সরকারি অর্থায়ন ৩৩ শতাংশ ধরে বাজেটের মাধ্যমে ব্যয়ের পরিকল্পনা সরকারের। এসডিজিতে প্রতিবছর প্রায় সাড়ে ছয় লাখ কোটি ডলার অতিরিক্ত সংস্থান কষ্টসাধ্য হলেও লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকার চায় ব্যয় বাড়িয়ে টেকসই উন্নয়নের বৈশ্বিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে সফল হতে।