ঢাকা ০৮:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫

দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতু ও ভুলতা ফ্লাইওভার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

আলোর জগত ডেস্ক :  ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতু, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতার চার লেন বিশিষ্ট ফ্লাইওভার এবং লতিফপুর রেলওয়ে ওভারপাসের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।আজ শনিবার সকাল ১০টায় তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসব প্রকল্পের উদ্বোধন করেন তিনি।

দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতু ও সংযোগ সড়ক নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এর ৭৫ ভাগের জোগান দেয় জাইকা। আর ২৫ ভাগ অর্থ সরকারের। উদ্বোধনের পর সেতুতে যান চলাচল শুরু হয়েছে। এটি চালু হওয়ায় যানজটের দুর্ভোগ কমে আসবে আশা করা হচ্ছে।

জাপানের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ওবায়শি কর্পোরেশন, শিমিজু কর্পোরেশন, জেএফই ইঞ্জিনিয়ার কর্পোরেশন এবং আইএইচআই ইনফ্রা সিস্টেম কোম্পানি লিমিটেড ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করে।

আগামী জুনে এই সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল, তবে নির্ধারিত সময়ের প্রায় চার মাস আগেই সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
দ্বিতীয় মেঘনা ও দ্বিতীয় মেঘনা-গোমতি সেতুর নির্মাণ কাজ প্রায় শেষের পথে এবং খুব শিগগির এ সেতু দুটিও যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে।কাঁচপুর, মেঘনা ও মেঘনা গোমতি সেতুর পাশাপাশি তিনটি চার লেনের সেতু যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হলে দেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম এই সড়কে যাত্রীদের দীর্ঘদিনের দুভোর্গের অবসান ঘটবে বলে আরএইচডি’র কর্মকর্তারা আশা প্রকাশ করছেন।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতু ও ভুলতা ফ্লাইওভার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৪:২০:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০১৯

আলোর জগত ডেস্ক :  ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতু, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতার চার লেন বিশিষ্ট ফ্লাইওভার এবং লতিফপুর রেলওয়ে ওভারপাসের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।আজ শনিবার সকাল ১০টায় তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসব প্রকল্পের উদ্বোধন করেন তিনি।

দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতু ও সংযোগ সড়ক নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এর ৭৫ ভাগের জোগান দেয় জাইকা। আর ২৫ ভাগ অর্থ সরকারের। উদ্বোধনের পর সেতুতে যান চলাচল শুরু হয়েছে। এটি চালু হওয়ায় যানজটের দুর্ভোগ কমে আসবে আশা করা হচ্ছে।

জাপানের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ওবায়শি কর্পোরেশন, শিমিজু কর্পোরেশন, জেএফই ইঞ্জিনিয়ার কর্পোরেশন এবং আইএইচআই ইনফ্রা সিস্টেম কোম্পানি লিমিটেড ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করে।

আগামী জুনে এই সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল, তবে নির্ধারিত সময়ের প্রায় চার মাস আগেই সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
দ্বিতীয় মেঘনা ও দ্বিতীয় মেঘনা-গোমতি সেতুর নির্মাণ কাজ প্রায় শেষের পথে এবং খুব শিগগির এ সেতু দুটিও যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে।কাঁচপুর, মেঘনা ও মেঘনা গোমতি সেতুর পাশাপাশি তিনটি চার লেনের সেতু যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হলে দেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম এই সড়কে যাত্রীদের দীর্ঘদিনের দুভোর্গের অবসান ঘটবে বলে আরএইচডি’র কর্মকর্তারা আশা প্রকাশ করছেন।