মোঃ আব্দুল আজিম, দিনাজপুর প্রতিনিধি
সমাজের একজন দানশীল, সমাজ সেবক, শিক্ষানুরাগী, ব্রীজ মাস্টার, লৌহ মানব উপাধিতে ভুষিত মোহাম্মদ আলী চৌধুরী দিনাজপুরের মানুষের কাছে একজন প্রিয় মানুষ। শুধু দিনাজপুর নয় তার উন্নয়ন মূলক কাজের ক্ষেত্রে দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় মোহাম্মদ আলী চৌধুরীকে অনেকেই ফেসবুকের মাধ্যমে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানিয়ে তার সুস্থ্য ও দীর্ঘায়ু জীবন কামনা করেন।
জেলার পার্বতীপুর-ফুলবাড়ী উপজেলায় মোহাম্মদ আলী চৌধুরী সাধারণ মানুষের জন্য যে উন্নয়নমুলক কাজ করেছেন তা অতুলনীয় ও চির স্মরনীয়। দিনাজপুর কলেজিয়েট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ তারই সহযোগিতায় আজ প্রতিষ্ঠিত বিদ্যাপিঠে রূপ নিয়েছে, ফুলবাড়ি সরকারি কলেজে অনার্স কোর্স চালুর ব্যবস্থা তিনিই করেছেন। ফলে পড়াশুনা করার জন্য শিক্ষার্থীদের অন্য কোথাও যেতে হয় না, ফুলবাড়ি উপজেলার শিবনগর ইউনিয়ন, খুড়িয়াডাঙ্গা, আমডুঙ্গীরহাট থেকে পাঠকপাড়াহাট, চোকারহাট, কালির হাট হয়ে বারাইট সংযোগ রাস্তা পর্যন্ত পাকা করণ হয়েছে এবং ফুলবাড়ী কোলস্টোরেজ সহ বিভিন্ন ইউনিয়নে তার সহযোগিতায় রাস্তা পাকাকরণ কাজ হওয়ায় সেই এলাকার জনসাধারণ দীর্ঘদিনের চরম দুর্ভোগ থেকে স্থায়ী মুক্তি পেয়েছেন।
এদিকে মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর সহযোগিতায় জনবহুল ফুলবাড়ী উপজেলা শহরে মধ্যস্থিত রাংগামাটি, বিজিবি, ব্যাটালিয়ান হেড কোয়াটার ও বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি প্রকল্পে মোহাম্মদ আলী চৌধুরী সহ তাঁর ৮ ভাইয়ের প্রায় ১শ’ একর জমি অতিস্বল্প মূল্যে সরকার অধিগ্রহণ করতঃ সেখানে জাতীয় স্বার্থে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রাজারামপুর সরফ উদ্দীন হাই স্কুল ও গ্রাম সংলগ্ন জাফরপুর ঘাটে ব্রীজ নির্মাণ, খয়েরবাড়ী ব্রীজ পুনঃ নির্মাণ। ফুলবাড়ী শহরের বিগত সরকার আমলে অর্ধ সমাপ্তিত ব্রীজের নির্মাণ কাজ মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়েছে।
মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর বিশেষ প্রচেষ্টায় আমডুঙ্গিহাট সংলগ্ন স্থানে ৫৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ব্রীজ নির্মিত হলেও সেই স্থানে জনস্বার্থে মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর মাধ্যমে জেলা প্রশাসক কর্তৃক স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর লিখিত দরখাস্তের মাধ্যমে জাফরপুর ব্রীজের এপ্রোচ রোডের জন্য ০.২৯ একর জমি অধিগ্রহন করা হয় এবং অধিগৃহিত জমির উপর থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সেখানে রাস্তা নির্মিত করা হয়। এজন্য সাধারণ মানুষের মাঝে মোহাম্মদ আলী চৌধুরী স্মরনীয় হয়ে রয়েছেন।
অপরদিকে পার্বতীপুর ও ফুলবাড়ী উপজেলাধীন শিবনগর, হামিদপুর ও হাবড়া ইউনিয়নের ভবানীপুর ফুলবাড়ি এলাকা সহ বিভিন্ন এলাকায় গভীর, অগভীর নলকূপ এবং বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করেন তিনি। সেই সাথে তাঁর প্রচেষ্টায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ প্রতিষ্ঠিত হয়। যার প্রধান কার্যালয় স্থাপিত হয় ফুলবাড়ী উপজেলার জয়নগরে।
উপকারভোগীদের মন্তব্য, নিঃস্বার্থ উন্নয়নের কান্ডারী হিসেবে এলাকাবাসীর ভালোবাসা পেয়েছেন মোহাম্মদ আলী চৌধুরী।
দিনাজপুরের জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হলেন মোহাম্মদ আলী চৌধুরী (বাদশা চৌধুরী)। এলাকার মানুষ যে কোন প্রয়োজনে ডাকলেই মোহাম্মদ আলী চৌধুরীকেই পাশে পান বলে জানা গেছে।
এব্যাপারে ২৫ মে মঙ্গলবার দুপুরে মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর কাছে জানান, মানুষ চিরদিন পৃথিবী বেচে থাকার আশায় আসেননি। মানুষ যেভাবে পৃথীবিতে জন্মগ্রহন করে এসেছেন ঠিক সে ভাবেই মানুষের মৃত্যুও অনিবার্জ। মৃত্যুর পর মানুষ তাদের নিজের অর্থ সম্পদ সাথে নিয়ে যেতে পারেন না। তাই অর্থের মায়ায় না পড়ে সমাজের অবহেলিত ও ছিন্নমূল মানুষের পাশে দাড়ানো অতিব প্রয়োজন। যতটুকু সম্ভব নিজ অর্থে সমাজের অবহেলিত মানুষদের বিভিন্ন ভাবে সহায়তা করে থাকি। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাকে যতদিন জীবিত রাখবেন আমি ততদিন নিজেকে সমাজের গরীব, দুঃখি, ছিন্নমূল ও অসহায় মানুষের মাঝে বিলিন করে দিবো ইনশাল্লাহ্।
উল্লেখ্য মোহাম্মদ আলী চৌধুরী কিছুদিন আগে ফেসবুকে একটি এস্টাস দেখেন, সেখানে লেখা ছিল “ফুলবাড়ী মহিলা ডিগ্রি কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থী দশমী রায় বাঁচতে চায়”। ফেসবুকে লেখা দেখে দশমীর পরিবারের খোজ নিয়ে দশমী রায়ের চিকিৎসার জন্য কয়েক ধাপে প্রায় ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। এরপর চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ্য হয়ে দশমী তার বাসায় ফিরে এলে তার পরিবারসহ এলাকাবাসী মোহাম্মদ আলীর চৌধুরীর জন্য দোয়া ও আর্শিবাদ করেন।
এরই কিছুদিন আগে গত ১৩ মে সকাল ১১ টা ৪০ মিনিটে দশমীর মৃত্যুর খবর পান মোহাম্মদ আলী চৌধুরী। দশমীর মৃত্যুর খবর শুনে বিশ্বাস করতে পারছিলেন তিনি যে, দশমী রায় চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ্য হয়ে মারা গেছেন।
দশমীর মৃত্যুর খবর সত্য হওয়ায় মোহাম্মদ আলী গভীর ভাবে শোকাহত হয়েছেন। এছাড়া এলাকার ও জেলার বহু অসুস্থ্য মানুষ মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর অর্থ সাহায্যে ও সেবা যতœ পেয়ে হাসপাতাল ও ক্লিনিক থেকে সুস্থ্য হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছেন। তার এ অক্ষয় অবদান সাধারণ মানুষ মর্মে মর্মে অনুভব করে আসছে। যা তাকে স্মরনীয় করে রেখেছে। ফলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ হাতে বিশিষ্ট সমাজ সেবক লৌহমানব মোহাম্মদ আলীকে পুরস্কৃত করবেন এটাই দিনাজপুরবাসীর প্রাণের দাবী।
জেলার পার্বতীপুর-ফুলবাড়ী উপজেলায় মোহাম্মদ আলী চৌধুরী সাধারণ মানুষের জন্য যে উন্নয়নমুলক কাজ করেছেন তা অতুলনীয় ও চির স্মরনীয়। দিনাজপুর কলেজিয়েট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ তারই সহযোগিতায় আজ প্রতিষ্ঠিত বিদ্যাপিঠে রূপ নিয়েছে, ফুলবাড়ি সরকারি কলেজে অনার্স কোর্স চালুর ব্যবস্থা তিনিই করেছেন। ফলে পড়াশুনা করার জন্য শিক্ষার্থীদের অন্য কোথাও যেতে হয় না, ফুলবাড়ি উপজেলার শিবনগর ইউনিয়ন, খুড়িয়াডাঙ্গা, আমডুঙ্গীরহাট থেকে পাঠকপাড়াহাট, চোকারহাট, কালির হাট হয়ে বারাইট সংযোগ রাস্তা পর্যন্ত পাকা করণ হয়েছে এবং ফুলবাড়ী কোলস্টোরেজ সহ বিভিন্ন ইউনিয়নে তার সহযোগিতায় রাস্তা পাকাকরণ কাজ হওয়ায় সেই এলাকার জনসাধারণ দীর্ঘদিনের চরম দুর্ভোগ থেকে স্থায়ী মুক্তি পেয়েছেন।
এদিকে মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর সহযোগিতায় জনবহুল ফুলবাড়ী উপজেলা শহরে মধ্যস্থিত রাংগামাটি, বিজিবি, ব্যাটালিয়ান হেড কোয়াটার ও বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি প্রকল্পে মোহাম্মদ আলী চৌধুরী সহ তাঁর ৮ ভাইয়ের প্রায় ১শ’ একর জমি অতিস্বল্প মূল্যে সরকার অধিগ্রহণ করতঃ সেখানে জাতীয় স্বার্থে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রাজারামপুর সরফ উদ্দীন হাই স্কুল ও গ্রাম সংলগ্ন জাফরপুর ঘাটে ব্রীজ নির্মাণ, খয়েরবাড়ী ব্রীজ পুনঃ নির্মাণ। ফুলবাড়ী শহরের বিগত সরকার আমলে অর্ধ সমাপ্তিত ব্রীজের নির্মাণ কাজ মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়েছে।
মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর বিশেষ প্রচেষ্টায় আমডুঙ্গিহাট সংলগ্ন স্থানে ৫৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ব্রীজ নির্মিত হলেও সেই স্থানে জনস্বার্থে মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর মাধ্যমে জেলা প্রশাসক কর্তৃক স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর লিখিত দরখাস্তের মাধ্যমে জাফরপুর ব্রীজের এপ্রোচ রোডের জন্য ০.২৯ একর জমি অধিগ্রহন করা হয় এবং অধিগৃহিত জমির উপর থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সেখানে রাস্তা নির্মিত করা হয়। এজন্য সাধারণ মানুষের মাঝে মোহাম্মদ আলী চৌধুরী স্মরনীয় হয়ে রয়েছেন।
অপরদিকে পার্বতীপুর ও ফুলবাড়ী উপজেলাধীন শিবনগর, হামিদপুর ও হাবড়া ইউনিয়নের ভবানীপুর ফুলবাড়ি এলাকা সহ বিভিন্ন এলাকায় গভীর, অগভীর নলকূপ এবং বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করেন তিনি। সেই সাথে তাঁর প্রচেষ্টায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ প্রতিষ্ঠিত হয়। যার প্রধান কার্যালয় স্থাপিত হয় ফুলবাড়ী উপজেলার জয়নগরে।
উপকারভোগীদের মন্তব্য, নিঃস্বার্থ উন্নয়নের কান্ডারী হিসেবে এলাকাবাসীর ভালোবাসা পেয়েছেন মোহাম্মদ আলী চৌধুরী।
দিনাজপুরের জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হলেন মোহাম্মদ আলী চৌধুরী (বাদশা চৌধুরী)। এলাকার মানুষ যে কোন প্রয়োজনে ডাকলেই মোহাম্মদ আলী চৌধুরীকেই পাশে পান বলে জানা গেছে।
এব্যাপারে ২৫ মে মঙ্গলবার দুপুরে মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর কাছে জানান, মানুষ চিরদিন পৃথিবী বেচে থাকার আশায় আসেননি। মানুষ যেভাবে পৃথীবিতে জন্মগ্রহন করে এসেছেন ঠিক সে ভাবেই মানুষের মৃত্যুও অনিবার্জ। মৃত্যুর পর মানুষ তাদের নিজের অর্থ সম্পদ সাথে নিয়ে যেতে পারেন না। তাই অর্থের মায়ায় না পড়ে সমাজের অবহেলিত ও ছিন্নমূল মানুষের পাশে দাড়ানো অতিব প্রয়োজন। যতটুকু সম্ভব নিজ অর্থে সমাজের অবহেলিত মানুষদের বিভিন্ন ভাবে সহায়তা করে থাকি। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাকে যতদিন জীবিত রাখবেন আমি ততদিন নিজেকে সমাজের গরীব, দুঃখি, ছিন্নমূল ও অসহায় মানুষের মাঝে বিলিন করে দিবো ইনশাল্লাহ্।
উল্লেখ্য মোহাম্মদ আলী চৌধুরী কিছুদিন আগে ফেসবুকে একটি এস্টাস দেখেন, সেখানে লেখা ছিল “ফুলবাড়ী মহিলা ডিগ্রি কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থী দশমী রায় বাঁচতে চায়”। ফেসবুকে লেখা দেখে দশমীর পরিবারের খোজ নিয়ে দশমী রায়ের চিকিৎসার জন্য কয়েক ধাপে প্রায় ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। এরপর চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ্য হয়ে দশমী তার বাসায় ফিরে এলে তার পরিবারসহ এলাকাবাসী মোহাম্মদ আলীর চৌধুরীর জন্য দোয়া ও আর্শিবাদ করেন।
এরই কিছুদিন আগে গত ১৩ মে সকাল ১১ টা ৪০ মিনিটে দশমীর মৃত্যুর খবর পান মোহাম্মদ আলী চৌধুরী। দশমীর মৃত্যুর খবর শুনে বিশ্বাস করতে পারছিলেন তিনি যে, দশমী রায় চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ্য হয়ে মারা গেছেন।
দশমীর মৃত্যুর খবর সত্য হওয়ায় মোহাম্মদ আলী গভীর ভাবে শোকাহত হয়েছেন। এছাড়া এলাকার ও জেলার বহু অসুস্থ্য মানুষ মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর অর্থ সাহায্যে ও সেবা যতœ পেয়ে হাসপাতাল ও ক্লিনিক থেকে সুস্থ্য হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছেন। তার এ অক্ষয় অবদান সাধারণ মানুষ মর্মে মর্মে অনুভব করে আসছে। যা তাকে স্মরনীয় করে রেখেছে। ফলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ হাতে বিশিষ্ট সমাজ সেবক লৌহমানব মোহাম্মদ আলীকে পুরস্কৃত করবেন এটাই দিনাজপুরবাসীর প্রাণের দাবী।